চাকরী প্রার্থী এক যুবক কোন এক প্রতিষ্ঠানের মালিকের কামরায় ঢুকে তাকে কিছু জিজ্ঞেস করার আগেই প্রায় এক নিশ্বাসে নিজের নাম , বয়স, শিক্ষাগত যোগ্যতা , বর্তমান ঠিকানা, বাবার নাম , তার প্রতিভা মেধা , পরিশ্রম প্রিয়তা ইত্যাদি গড়গড় করে বর্ননা করে তারপর একটু দম নিয়ে বলল ভাগ্য বিড়ম্বিত এক শিক্ষিত বেকার যুবকের জন্য আপনার প্রতিষ্ঠানের কি স্যার কোন দ্বার খোলা উন্মুক্ত নেই?
আছে মালিক খুব গম্ভির কন্ঠে বললেন দ্বার মানে দরজা তো? আছে দয়া করে যাবার সময় ওটা আস্তে করে বন্ধ করে দিয়ে যাবেন
Wednesday, 29 February 2012
অফিসে নিয়নিতভাবে দেরী করে হাজিরা
অফিসে নিয়নিতভাবে দেরী করে হাজিরা দেওয়ার জন্য ম্যানেজার এক কেরানীকে অনেকক্ষন বকাঝকা করে বললেন, আশা করি এটা আমার শেষ বকুনি হবে যাও।
উৎসাহিত হয়ে কেরানী বললো , কেন স্যার কাল থেকে কি আপনি রিটায়ার করেছেন?
উৎসাহিত হয়ে কেরানী বললো , কেন স্যার কাল থেকে কি আপনি রিটায়ার করেছেন?
কোম্পানী ম্যানেজিং ডিরেক্টর অফিস তদারক
কোম্পানী ম্যানেজিং ডিরেক্টর অফিস তদারক করতে এসেই বড়বাবুকে ডাকলেন। আপনাদের ঈ ক্লাক নিধু বাবুর ফাইলে এত অভিযোগ কেন? সে কি করে সারাদিন ?
আজ্ঞে চারপাশ মাছি উড়ে বেড়ায় তাই দেখে ভয়ে ভয়ে বললেন বড়বাবু। ব্যস এই তার কাজ ? হুঙ্কার ছেড়ে ছাড়লেন ম্যানেজিং ডিরেক্টর?
আজ্ঞে তা না , তাড়াতাড়ি জবাব দিলেন বড়বাবু দুই একটা মারেও বটে।
আজ্ঞে চারপাশ মাছি উড়ে বেড়ায় তাই দেখে ভয়ে ভয়ে বললেন বড়বাবু। ব্যস এই তার কাজ ? হুঙ্কার ছেড়ে ছাড়লেন ম্যানেজিং ডিরেক্টর?
আজ্ঞে তা না , তাড়াতাড়ি জবাব দিলেন বড়বাবু দুই একটা মারেও বটে।
অধিনস্ত কর্মচারীঃ দেখুন স্যার কাল আমার
অধিনস্ত কর্মচারীঃ দেখুন স্যার কাল আমার দিদিমা মারা গেছেন আজ আমি ছুটি চাইছি ।
- সত্যি দুঃখিত মিঃ সোম আপনার দিদিমা কিন্তু এই নিয়ে চারবার মার গেলেন।
- সত্যি দুঃখিত মিঃ সোম আপনার দিদিমা কিন্তু এই নিয়ে চারবার মার গেলেন।
কোম্পানী বড় কর্তার বন্ধুঃ কিন্তু এ তোমার কি যুক্তি
কোম্পানী বড় কর্তার বন্ধুঃ কিন্তু এ তোমার কি যুক্তি? অবিবাহিত লোক না নিয়ে তুমি কেবল বিবাহিত কর্মচারী রাখতে চাও কেন ?
বড় কর্তাঃ বুঝলেন বিবাহিত লোক গুলো বাড়ীতে আট প্রহর বকুনি খেয়ে খেয়ে এমন অভ্যস্ত হয়ে গেছে যে , আমি বকলেও তার আর কিছু মনে করে না । চাকরী ছেড়ে দেবার ভয়ও দেখায় না।
বড় কর্তাঃ বুঝলেন বিবাহিত লোক গুলো বাড়ীতে আট প্রহর বকুনি খেয়ে খেয়ে এমন অভ্যস্ত হয়ে গেছে যে , আমি বকলেও তার আর কিছু মনে করে না । চাকরী ছেড়ে দেবার ভয়ও দেখায় না।
একটি ফ্যাক্টরির মালিক বোঝাচ্ছিলেন তার শ্রমিকদের দশটার পর
একটি ফ্যাক্টরির মালিক বোঝাচ্ছিলেন তার শ্রমিকদের দশটার পর থেকে পাঁচটা পর্যন্ত এই সাত ঘন্টা খাটলে পর দিন পাঁচ টাকা মজুরি ।
তারপর যদি কেউ ওভার টাইম করে খাটতে চাও- তাহলে মাত্র পুরো তিন ঘন্টা খাটলে পুরো পাঁচ টাকা দেওয়া হবে ।
তাহলে স্যার আমরা শুধু ওভার টাইম খাটবো সেটাই ভালো ।
তারপর যদি কেউ ওভার টাইম করে খাটতে চাও- তাহলে মাত্র পুরো তিন ঘন্টা খাটলে পুরো পাঁচ টাকা দেওয়া হবে ।
তাহলে স্যার আমরা শুধু ওভার টাইম খাটবো সেটাই ভালো ।
অফিসের জনৈক কর্তা ব্যক্তি তার টেবিলের
অফিসের জনৈক কর্তা ব্যক্তি তার টেবিলের নেম -প্লেটের লেখা নিজের দিকে ফিরিয়ে রাখেন ।
এ সর্ম্পকে তিনি বলেনঃ যারা অফিসে আমার সাথে দেখা করতে আসে তারা জানে আমি কে ? কিন্তু আমি নিজেই মাঝে মাঝে ভুলে যাই আমি কে?
এ সর্ম্পকে তিনি বলেনঃ যারা অফিসে আমার সাথে দেখা করতে আসে তারা জানে আমি কে ? কিন্তু আমি নিজেই মাঝে মাঝে ভুলে যাই আমি কে?
কেরানীঃ ম্যানেজারকে বলল আমি এত দিন
কেরানীঃ ম্যানেজারকে বলল আমি এত দিন ধরে তিনজন লোকের কাজ এক জনে করেছি । আমার মাইনে বাড়াতে হবে ।
ম্যানেজারঃ মাইনে এখন বাড়ানো অসম্ভব। কিন্তু তুমি বাকি দুজনের নাম বল তাদের এক্ষুনি বরখস্ত করব।
ম্যানেজারঃ মাইনে এখন বাড়ানো অসম্ভব। কিন্তু তুমি বাকি দুজনের নাম বল তাদের এক্ষুনি বরখস্ত করব।
স্বামীর অফিসে যাবার সময় স্ত্রী তার কাছে একটা ছোট প্যাকেট দিয়ে বললেন-
স্বামীর অফিসে যাবার সময় স্ত্রী তার কাছে একটা ছোট প্যাকেট দিয়ে বললেন-
এটাতেই তোমার লেডী টাইপিস্টের জন্য এক শিশি চুল ওঠার ঔষুধ আছে তোমার কোটে তার চুল খুব বেশী করে পাওয়া যাচ্ছে।
এটাতেই তোমার লেডী টাইপিস্টের জন্য এক শিশি চুল ওঠার ঔষুধ আছে তোমার কোটে তার চুল খুব বেশী করে পাওয়া যাচ্ছে।
কোন এক অফিসের এক পাঞ্জাবী কেরানী সদা-
কোন এক অফিসের এক পাঞ্জাবী কেরানী সদা- সর্বদাই মালিকের ভয়ে তটস্ত হয়ে থাকত। । একদিন সে তার সহকর্মীকে বললে , ভাই আজ শরীরটা বড় খারাপ লাগছে বোধ হয় অসুখ করছে । তার সহকর্মী বলে বাড়ী গিয়ে শুয়ে পড়ো গে । ও বাবা তা পারব না । কেন?
মালিক দেখে ফেললে বরখাস্ত করবে ।বোকামি কোর না । মালিক তো আজ আসে নি । শেষ পর্যন্ত সহকর্মীর কথা বিশ্বাস করে বাড়ি ফিরে জানলা উকি দিয়ে দেখে যে আফিসের মালিক তার স্ত্রীর সাথে হাসি মসকরায় মগ্ন। এক ছুটে সে ফিরে এসে তিরস্কার করে বলে তুমিতো খুব হৈতেষী বন্ধু দেখছি । তোমার কথা শুনে বাড়ি ঢুকলে হয়েছিলো আর কি । এর একটু হলেই ধরা পড়তাম।
মালিক দেখে ফেললে বরখাস্ত করবে ।বোকামি কোর না । মালিক তো আজ আসে নি । শেষ পর্যন্ত সহকর্মীর কথা বিশ্বাস করে বাড়ি ফিরে জানলা উকি দিয়ে দেখে যে আফিসের মালিক তার স্ত্রীর সাথে হাসি মসকরায় মগ্ন। এক ছুটে সে ফিরে এসে তিরস্কার করে বলে তুমিতো খুব হৈতেষী বন্ধু দেখছি । তোমার কথা শুনে বাড়ি ঢুকলে হয়েছিলো আর কি । এর একটু হলেই ধরা পড়তাম।
বড়বাবুঃ আলম কাল যে তোমাকে বলেছিলাম ফাইলটা দিতে
বড়বাবুঃ আলম কাল যে তোমাকে বলেছিলাম ফাইলটা দিতে , দাওনি কেন?
আলমঃ স্যার আলমারীর চাবিটা যে আপনার কাছে ছিল।
বড়বাবুঃ তা থাক দ্যাটস নট দি পয়েন্ট তুমি ফাইলটা দাওনি কেন?
আলমঃ স্যার আলমারীর চাবিটা যে আপনার কাছে ছিল।
বড়বাবুঃ তা থাক দ্যাটস নট দি পয়েন্ট তুমি ফাইলটা দাওনি কেন?
তোমার নতুন চাকরি কেমন লাগছে ?
তোমার নতুন চাকরি কেমন লাগছে ? তুমি কি সেখানে স্বাধীন ভাবে কাজ করতে পার?
ভালোই লাগছে। স্বাধীনতা আছে বেশ । অফিসের সময় ৯-৫টা । তবু আমি ৯টার আগে যে কোন সময় এবং অফিসে আসতে পারি ও ৫টার পরে যে কোন সময় চলে যেতে পারি।
ভালোই লাগছে। স্বাধীনতা আছে বেশ । অফিসের সময় ৯-৫টা । তবু আমি ৯টার আগে যে কোন সময় এবং অফিসে আসতে পারি ও ৫টার পরে যে কোন সময় চলে যেতে পারি।
দু বন্ধু অফিসে ঢুকে দেখল অফিস রুম খালি ।
দু বন্ধু অফিসে ঢুকে দেখল অফিস রুম খালি । চেয়ারে বসে এক বন্ধু সিগারেট্ ধরাতে অন্যজন বললো উহু খাসনে ওই যে কোনায় নো স্মোকিং লেখা আছে । জবাবে বন্ধু টেবিলে রাখা দুটো স্টেরে দেখিয়ে দিল এগুলো তাহলে কিসের জন্য? এমন সময় বেয়ারা রুমে ঢুকতেই এক জানতে চাইল আচ্ছা ওখানকার নো স্মোকিং লেখা আছে মনে হচ্ছে? বেয়ারা বিরক্ত হয়ে জবাব দিলো, দেখছেন যখন তখন আর সিগারেট ধরিয়েছেন কেন? যান বাইরে গিয়ে খেয়ে আসুন। ওদের একজন রেগে গিয়ে বলল তাহলে এইসব ছাইদানি রাখা হয়েছে কাদের জন্য শুনি? বেয়ারা চড়া সুরে উত্তর দিল বোকার মত প্রশ্ন করবেন না । সবাই আপনার মত ইংরেজি জানা ভদ্দর লোক নয়। যারা সাইনবোড পড়তে পারে না তারা কি মেঝেতে ছাই ছিটিয়ে সিগারেট খাবেন নাকি?
একজন সহকারী অফিসে বহু পুরানো ফাইল লাট
একজন সহকারী অফিসে বহু পুরানো ফাইল লাট হয়ে পড়ে থাকতে দেখে সেই অফিসের অফিসার সচিবালায়ে উদ্ধতন কতৃপক্ষের কাছে নোট পাঠালেন ফাইল গুলো মিছে মিছে জায়গা জোড় করে আছে এগুলো পুরানো কাগজের দরে বেচে দেওয়া যেতে পারে কি ?
সচিবালয় থেকে নোট এলো বেচে দিতে পারেন , তবে তার আগে প্রতোকটা ফাইলের তিনটে করে কপি করিয়ে রাখবেন।
সচিবালয় থেকে নোট এলো বেচে দিতে পারেন , তবে তার আগে প্রতোকটা ফাইলের তিনটে করে কপি করিয়ে রাখবেন।
বড় বাবু টেলিফোন ধরে শুনলেন ,
বড় বাবু টেলিফোন ধরে শুনলেন , অন্য দিক খুব বয়স্ক একজন লোক কাঁপা কাঁপা গলায় বলছেন - মাফ করবেন আপনাদের অফিসের সুভাষকে একটু ডেকে দেবেন?
কে বলেছেন ?- বড় বাবু জিজ্ঞেস করলেন
আমি ওর ঠাকুরদা বলছি - জবাব এলো
বড় বাবু এবার গম্ভীর ভাবে বললেন- দুঃখিত সুভাষ আফিসে নেই । সে আপনাকে পোড়াতে গিয়েছে।
কে বলেছেন ?- বড় বাবু জিজ্ঞেস করলেন
আমি ওর ঠাকুরদা বলছি - জবাব এলো
বড় বাবু এবার গম্ভীর ভাবে বললেন- দুঃখিত সুভাষ আফিসে নেই । সে আপনাকে পোড়াতে গিয়েছে।
এক তরুনী এক অফিসে এসে হাজির । পিয়ন জিজ্ঞাসা করলো
এক তরুনী এক অফিসে এসে হাজির । পিয়ন জিজ্ঞাসা করলো
কাকে চাই?
তোমাদের ম্যানেজার বাবুকে ?
তার সঙ্গে তো দেখা হবে না এখন ম্যাডাম
কেন তিনি অফিসে নেই ?
তা আছেন । তবে এখন মাল টেনে বেসামাল হয়ে আছেন , কথাবার্তা বলতে পারবে না ।
তাতে কিছু যায় আসে না । তুমি আমাকে ওর কাছে নিয়ে চল তো , যা বলার আমিই বলবো । অকে কিছু বলতে হবে ন
কাকে চাই?
তোমাদের ম্যানেজার বাবুকে ?
তার সঙ্গে তো দেখা হবে না এখন ম্যাডাম
কেন তিনি অফিসে নেই ?
তা আছেন । তবে এখন মাল টেনে বেসামাল হয়ে আছেন , কথাবার্তা বলতে পারবে না ।
তাতে কিছু যায় আসে না । তুমি আমাকে ওর কাছে নিয়ে চল তো , যা বলার আমিই বলবো । অকে কিছু বলতে হবে ন
একদিন এক ক্লাক তার এক বন্ধুকে বলল , জানিস কাল থেকে আমার অফিস দু সপ্তাহ ছুটি ।
বন্ধুটি জানতে চাইল , কি ভাবে ? কাল থেকে আমি এক সপ্তাহ ছুটিতে যাচ্ছি । তার পরের সপ্তাহে আমার বস ছুটিতে যাচ্ছেন।
বন্ধুটি জানতে চাইল , কি ভাবে ? কাল থেকে আমি এক সপ্তাহ ছুটিতে যাচ্ছি । তার পরের সপ্তাহে আমার বস ছুটিতে যাচ্ছেন।
লাঞ্চ আওয়ারের পরে অফিসে আসতে
লাঞ্চ আওয়ারের পরে অফিসে আসতে দেরি হওয়ায় বড় সাহেব ডেকে পাঠালেন কামাল সাহেবকে,
-এখন ক'টা বাজে কামাল সাহেব?
-(কাচুমাচু হয়ে)স্যার,লাঞ্চ করে বিছানায় একটু গা টানা দিতে গিয়ে হঠাত ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম।
-এ কেমন কথা!আপনি বাড়ীতেও ঘুমান?
-এখন ক'টা বাজে কামাল সাহেব?
-(কাচুমাচু হয়ে)স্যার,লাঞ্চ করে বিছানায় একটু গা টানা দিতে গিয়ে হঠাত ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম।
-এ কেমন কথা!আপনি বাড়ীতেও ঘুমান?
এক যুবক একটি কোম্পানিতে জয়েন করেছে ট্রেনি হিসেবে
এক যুবক একটি কোম্পানিতে জয়েন করেছে ট্রেনি হিসেবে । প্রথমদিন এসেই কিচেনে ফোন করে চিৎকার এখনি আমাকে এক কাপ কফি দিয়ে যাও!জলদি !
অন্যদিক থেকে আওয়াজ এল গর্দভ ! তুমি কার সাথে কথা বলছ জান?
যুবকটি থতমত এবং ভীত হয়ে বলল না আপনি কে?
আমি এই কোম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর ....রাগী উত্তর এল।
যুবকটি এবার আবার আগের মত চিৎকার করে বলল আর আপনি জানেন আপনি কার সাথে কথা বলছেন?
না...ওপার থেকে উত্তর।
ব্বাবা বাঁচা গেছে বলে যুবকটি ফোন রেখে দিল।
অন্যদিক থেকে আওয়াজ এল গর্দভ ! তুমি কার সাথে কথা বলছ জান?
যুবকটি থতমত এবং ভীত হয়ে বলল না আপনি কে?
আমি এই কোম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর ....রাগী উত্তর এল।
যুবকটি এবার আবার আগের মত চিৎকার করে বলল আর আপনি জানেন আপনি কার সাথে কথা বলছেন?
না...ওপার থেকে উত্তর।
ব্বাবা বাঁচা গেছে বলে যুবকটি ফোন রেখে দিল।
১ম বন্ধু : জানিস, আমার বাবা যদি একদিন
১ম বন্ধু : জানিস, আমার বাবা যদি একদিন অফিসে না যায় তাহলে কেউ অফিস করতেই পারবে না।
২য় বন্ধু : তাই নাকি? তোর বাবা বুঝি বড় অফিসার?
১ম বন্ধু : আমার বাবা অফিসের দারোয়ান।
২য় বন্ধু : তাই নাকি? তোর বাবা বুঝি বড় অফিসার?
১ম বন্ধু : আমার বাবা অফিসের দারোয়ান।
ইন্টারভিউ দিতে একটি লোক বড় সাহেবের
ইন্টারভিউ দিতে একটি লোক বড় সাহেবের সামনে বসতেই উঠলেন আমার সামনে একটি বাদর বসেছে ।
লোকটি বললো আজ্ঞে মাফ করবেন - আপনি আমাকে একটি আয়না ভেবেছেন।
লোকটি বললো আজ্ঞে মাফ করবেন - আপনি আমাকে একটি আয়না ভেবেছেন।
এক ভদ্রমহিলা তিন তিনটে বিবাহযোগ্য কন্যা আছে
এক ভদ্রমহিলা তিন তিনটে বিবাহযোগ্য কন্যা আছে । অপূব সুন্দরী কিন্তু তাদের প্রত্যোকের একটি মুদ্রাদোষ আছে । সেটা ট মাত্রা উচ্চারন করে কথা বলার । যেমন টুমি কোঠায়? পাত্রপক্ষ দেখতে আসবে বলে ঠিক করেছে । তাদের মা বললেন পাত্রপক্ষ দেখার সময় যেন কথা না বলে যা জবাব দেবার মাই দেবেন। যথাসময় পাত্রপক্ষ হাজির । মেয়ে তিনটি দেখার পর বললেন - আহা কি সুন্দর মেয়েগুলো । যেমন নাক , চোখ , তেমনি মেঘবরন চুল।
পাত্রপক্ষ চুলের প্রসংশা করতে হঠাৎ একটি মেয়ে ফস করে বললেন - টবু টো টুলে টেল দিইনি। দ্বিতীয়জন বলল- এই ডি ডি টুই বললি যে ? তৃতীয়জন বললেন- আমি বেশ টুপটাপ।
পাত্রপক্ষ চুলের প্রসংশা করতে হঠাৎ একটি মেয়ে ফস করে বললেন - টবু টো টুলে টেল দিইনি। দ্বিতীয়জন বলল- এই ডি ডি টুই বললি যে ? তৃতীয়জন বললেন- আমি বেশ টুপটাপ।
জেলারঃ আপনি জেলার পদে কাজ করতে পারবেন?
জেলারঃ আপনি জেলার পদে কাজ করতে পারবেন?
প্রার্থীঃ অবশ্যই পারব স্যার
জেলারঃ বলেন তো কয়েদীরা ঝামেলা করলে কি করবেন?
প্রার্থীঃ এক বকা দিয়ে থামিয়ে দেবো স্যার
জেলারঃ যদি বেশি বেয়াদবী করে?
প্রার্থীঃ থাপ্পড় দিয়ে ওদেরকে জেল থেকে বের করে দেবো স্যার
প্রার্থীঃ অবশ্যই পারব স্যার
জেলারঃ বলেন তো কয়েদীরা ঝামেলা করলে কি করবেন?
প্রার্থীঃ এক বকা দিয়ে থামিয়ে দেবো স্যার
জেলারঃ যদি বেশি বেয়াদবী করে?
প্রার্থীঃ থাপ্পড় দিয়ে ওদেরকে জেল থেকে বের করে দেবো স্যার
পছকাদার কাছে একবার একটা ভিক্ষুক এসে বললঃ স্যার কয়টা টাকা দেবেন?
পছকাদার কাছে একবার একটা ভিক্ষুক এসে বললঃ স্যার কয়টা টাকা দেবেন? আজ অনেকদিন হল কিছু খাই নি
পছকাদাঃ তোর লজ্জা করে না, তোর এতো সুন্দর চেহারা, লম্বা চওড়া দেখতে... তবু তুই ভিক্ষে করছিস!
ভিক্ষুকঃ ঠিক আছে, তাহলে আপনের বোনের সঙ্গে বিয়েটা ফাইনাল করে দেন!
পছকাদাঃ তোর লজ্জা করে না, তোর এতো সুন্দর চেহারা, লম্বা চওড়া দেখতে... তবু তুই ভিক্ষে করছিস!
ভিক্ষুকঃ ঠিক আছে, তাহলে আপনের বোনের সঙ্গে বিয়েটা ফাইনাল করে দেন!
দুই বন্ধুতে গল্প হচ্ছে।
দুই বন্ধুতে গল্প হচ্ছে।
১ম বন্ধু: হেঃ হেঃ...জানিস, আমার মাথায় কত বুদ্ধি? বিয়ের পর মধুচন্দ্রিমায় বউকে সঙ্গে না নিয়ে আমি একাই গেছি। ব্যস, অর্ধেক খরচ বেঁচে গেছে!
২য় বন্ধু: এ আর এমন কী? আমি তো পুরো খরচই বাঁচিয়েছি!
১ম বন্ধু: কীভাবে?
২য় বন্ধু: মধুচন্দ্রিমায় আমি না গিয়ে বউকে আমার এক বন্ধুর সঙ্গে পাঠিয়েছি!
১ম বন্ধু: হেঃ হেঃ...জানিস, আমার মাথায় কত বুদ্ধি? বিয়ের পর মধুচন্দ্রিমায় বউকে সঙ্গে না নিয়ে আমি একাই গেছি। ব্যস, অর্ধেক খরচ বেঁচে গেছে!
২য় বন্ধু: এ আর এমন কী? আমি তো পুরো খরচই বাঁচিয়েছি!
১ম বন্ধু: কীভাবে?
২য় বন্ধু: মধুচন্দ্রিমায় আমি না গিয়ে বউকে আমার এক বন্ধুর সঙ্গে পাঠিয়েছি!
এক কিপটে গেছে চিরুনি কিনতে।
এক কিপটে গেছে চিরুনি কিনতে।
কিপটে: ভাই, আমার একটা নতুন চিরুনি দরকার। পুরোনোটার একটা কাঁটা ভেঙে গেছে কিনা...।
দোকানদার: একটা কাঁটা ভেঙে গেছে বলে আবার নতুন চিরুনি কিনবেন কেন? ওতেই তো চুল আঁচড়ে নেওয়া যায়।
কিপটে: না রে, ভাই, ওটাই আমার চিরুনির শেষ কাঁটা ছিল যে !
কিপটে: ভাই, আমার একটা নতুন চিরুনি দরকার। পুরোনোটার একটা কাঁটা ভেঙে গেছে কিনা...।
দোকানদার: একটা কাঁটা ভেঙে গেছে বলে আবার নতুন চিরুনি কিনবেন কেন? ওতেই তো চুল আঁচড়ে নেওয়া যায়।
কিপটে: না রে, ভাই, ওটাই আমার চিরুনির শেষ কাঁটা ছিল যে !
এক সন্ত্রাসী এক বুড়ি মহিলার বাসায় বোম রেখে গেছ
এক সন্ত্রাসী এক বুড়ি মহিলার বাসায় বোম রেখে গেছে... বুড়ি তা দেখে নি। বাইরের লোকজন চিৎকার করতে লাগলো, "বুড়ি,বোম! বুড়ি,বোম!" বুড়ি লজ্জিত ভাবে হেসে বলল,"যাহ্,শয়তান।ওটা তো যৌবন কালে ছিলাম,এখন বয়স হয়ে গেছে না ,
শহীদ সাহেবের ছোটো ছেলে খোকন একটা
শহীদ সাহেবের ছোটো ছেলে খোকন একটা ফাউন্টেন পেন গিলে ফেলেছে। কী মুশকিল ! ছেলেকে নিয়ে শহীদ সাহেব ছুটলেন ডাক্তারের কাছে, ‘ডাক্তারবাবু ডাক্তারবাবু, আমার ছেলে আমার ফাউন্টেন পেনটা পুরোটাই গিলে ফেলেছে।’
ডাক্তার : তবে আর কী করবেন, আপাতত পেন্সিল দিয়েই কাজ চালাতে থাকুন।
ডাক্তার : তবে আর কী করবেন, আপাতত পেন্সিল দিয়েই কাজ চালাতে থাকুন।
৬ বছরের ছোট্ট খোকন রাতে একা
৬ বছরের ছোট্ট খোকন রাতে একা ঘুমাতে খুবই ভয় পায়। তাই বাবা ওকে বললো, ‘তুমি কিন্তু এখন অনেক বড়ো হয়ে গেছো। এখন তো তোমার রাতে একা ঘুমাতে মোটেও ভয় পাওয়ার কথা না!’ তাই শুনে খোকন বললো, ‘তুমি তো খুব বড়ো হয়ে গেছো। তুমিও তো রাতে একা ঘুমাতে ভয় পাও। আর তাই রাতে মার সঙ্গে গিয়ে ঘুমাও। সেটা কিছু না?’
এক লোক প্রতিদিন অফিসে যাওয়ার
এক লোক প্রতিদিন অফিসে যাওয়ার সময় রসিকতা করে স্ত্রীকে বলে, বিদায় ওগো চার সন্তানের মা।
একই কথা প্রতিদিন শুনতে শুনতে বিরক্ত হয়ে একদিন স্ত্রী বলল,টা-টা ওগো দু সন্তানের বাবা ।
একই কথা প্রতিদিন শুনতে শুনতে বিরক্ত হয়ে একদিন স্ত্রী বলল,টা-টা ওগো দু সন্তানের বাবা ।
স্কুলের প্রথম সেক্স লেসনের ক্লাস হবে আজ টনিদের
স্কুলের প্রথম সেক্স লেসনের ক্লাস হবে আজ টনিদের । ক্লাস শেষে বাড়ি ফেরার পর মা বাবা জানতে চাইলেন,টনি তোমার ক্লাস কেমন হয়েছে?
হতাশ গলায় টনি বলল ওহ,পুরো সময়টাই বেকার! আজ শুধু থিওরি হয়েছে।
হতাশ গলায় টনি বলল ওহ,পুরো সময়টাই বেকার! আজ শুধু থিওরি হয়েছে।
একটি ডিজিটাল বাংলা ছবির শেষ দৃশ্যঃ
একটি ডিজিটাল বাংলা ছবির শেষ দৃশ্যঃ
তুই আমার মায়ের পেন ড্রাইভ ফরম্যাট করেছিস … ইয়া ধিশুম
তুই আমার বোন কে মিস কল দিয়েছিস … ইয়ুয়া ধিসুম ( নাকের উপর ঘুসি)
তুই আমার বাবার ল্যাপটপ নষ্ট করেছিস আআআ… ধাম ( আছাড় মারার শব্দ )
তুই আমার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করেছিস (ধুম ধাম)
আজকে তোকে আমি ডিলিট করেই ফেলব..
এই সময় এনটি ভাইরাস এর আগমন ঘটবে
এসেই এনটিভাইরাস বাহিনী বলবে থামুন আইন
নিজের হাতে তুলে নিবেন না …
তুই আমার মায়ের পেন ড্রাইভ ফরম্যাট করেছিস … ইয়া ধিশুম
তুই আমার বোন কে মিস কল দিয়েছিস … ইয়ুয়া ধিসুম ( নাকের উপর ঘুসি)
তুই আমার বাবার ল্যাপটপ নষ্ট করেছিস আআআ… ধাম ( আছাড় মারার শব্দ )
তুই আমার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করেছিস (ধুম ধাম)
আজকে তোকে আমি ডিলিট করেই ফেলব..
এই সময় এনটি ভাইরাস এর আগমন ঘটবে
এসেই এনটিভাইরাস বাহিনী বলবে থামুন আইন
নিজের হাতে তুলে নিবেন না …
আবুলঃ ডাক্তার আমাকে বলেছে আমার মানসিক ও শারিরিক বিশ্রাম দরকার
আবুলঃ ডাক্তার আমাকে বলেছে আমার মানসিক ও শারিরিক বিশ্রাম দরকার
কাবুলঃ তা ডাক্তার কি ওষুধ দিল তোমায়?
আবুলঃ আমাকে কিছু দেয়নি, আমার স্ত্রীকে ঘুমের বড়ি খাওয়াতে বলেছে.
কাবুলঃ তা ডাক্তার কি ওষুধ দিল তোমায়?
আবুলঃ আমাকে কিছু দেয়নি, আমার স্ত্রীকে ঘুমের বড়ি খাওয়াতে বলেছে.
এক দিন লোক চোখ দেখানোর জন্য চোখের
এক দিন লোক চোখ দেখানোর জন্য চোখের ডাক্তারের কাছে গেল।আসলে তার কোন সমস্যা নেই সে ডাক্তারকে নিয়ে উপহাস করার জন্য গিয়েছে।
সে ডাক্তারের কাছে গিয়ে সবকিছু খুলে বলল, ডাক্তার কথা শোনার পর বুঝল আসলে তার কোন সমস্যা নেই।
ডাক্তার তার উদ্দেশ বোঝার জন্য তার চিকিৎসার ভান করতে লাগল।
সে কতগুলো বর্ণ নিয়ে তকে দেখাতে লাগল । রোগী বলল স্যার আমি তো এগুলো দেখতে পারছিনা ।
ডাক্তার বিরক্ত হয়ে সে একটি উলঙ্গ মেয়েকে এনে দাড় করিয়ে দিল। এবার দেখতে পাও । সে বলল না।
তখন ডাক্তার বলল,দেখতে না পেলে তোর বাড়া দাড়াল কি করে...........................
সে ডাক্তারের কাছে গিয়ে সবকিছু খুলে বলল, ডাক্তার কথা শোনার পর বুঝল আসলে তার কোন সমস্যা নেই।
ডাক্তার তার উদ্দেশ বোঝার জন্য তার চিকিৎসার ভান করতে লাগল।
সে কতগুলো বর্ণ নিয়ে তকে দেখাতে লাগল । রোগী বলল স্যার আমি তো এগুলো দেখতে পারছিনা ।
ডাক্তার বিরক্ত হয়ে সে একটি উলঙ্গ মেয়েকে এনে দাড় করিয়ে দিল। এবার দেখতে পাও । সে বলল না।
তখন ডাক্তার বলল,দেখতে না পেলে তোর বাড়া দাড়াল কি করে...........................
এক দিন এক দাড়িওয়ালা লোক রাস্তা দিয়ে হাট
এক দিন এক দাড়িওয়ালা লোক রাস্তা দিয়ে হাট ছিল।তার সামনে দিয়ে একটি মহিলা যাচ্ছিল।
মহিলার স্তন দুটি ছিল বেশ বড়। তো লোকটি মহিলার স্তন দুটির দিকে তাকিয়ে বলতে লাগল, গাছের ডাব বুকে কেন ।
তা শুনে মহিলাটি চটপট বলে দিল নিচের ছুল থুতনিতে কেন ।
মহিলার স্তন দুটি ছিল বেশ বড়। তো লোকটি মহিলার স্তন দুটির দিকে তাকিয়ে বলতে লাগল, গাছের ডাব বুকে কেন ।
তা শুনে মহিলাটি চটপট বলে দিল নিচের ছুল থুতনিতে কেন ।
দুই বান্ধবী কথা বলছে-
দুই বান্ধবী কথা বলছে-
বেশ কদিন ধরে লক্ষ করছি রাতে আর আমার প্রতি আমার স্বামীর আগ্রহ নেই।
আজ রাত থেকেই দেখবি আগ্রহ ফিরে এসেছে।
কী করে বুঝলি ?
আজ সকালেই আমার স্বামী বিদেশ থেকে ফিরে আসেছেন যে ।
বেশ কদিন ধরে লক্ষ করছি রাতে আর আমার প্রতি আমার স্বামীর আগ্রহ নেই।
আজ রাত থেকেই দেখবি আগ্রহ ফিরে এসেছে।
কী করে বুঝলি ?
আজ সকালেই আমার স্বামী বিদেশ থেকে ফিরে আসেছেন যে ।
ছোট্ট বাবুকে প্রশ্ন করলেন মিস, ছোট্ট বাবু, বলো তো দেখি
ছোট্ট বাবুকে প্রশ্ন করলেন মিস, ছোট্ট বাবু, বলো তো দেখি, তোমার বাড়ির পাশের পুকুরে তিনটে হাঁস ভাসছে। যদি তুমি একটাকে শটগান দিয়ে গুলি করো, কয়টা থাকবে?
বাবু খানিকটা ভেবে বললো, উমম, তাহলে গুলির শব্দ শুনে সব উড়ে চলে যাবে, একটাও থাকবে না।
মিস হেসে বললেন, উঁহু, ছোট্ট বাবু, তিনটের মধ্যে একটাকে গুলি করলে বাকি থাকবে দুটো। কিন্তু তোমার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।
বাবু মুচকি হেসে বললো, তাহলে মিস, আমি একটা প্রশ্ন করি। বলুন তো, আইসক্রীম পার্লার থেকে তিন মহিলা বের হয়েছে আইসক্রীম কিনে। একজন আইসক্রীম কামড়ে খাচ্ছে, একজন চেটে খাচ্ছে, আরেকজন চুষে খাচ্ছে। এদের মধ্যে কে বিবাহিত?’
মিস খানিকটা ভেবে বললেন, ইয়ে, মানে বাবু, আমার মনে হয় শেষের জন।
বাবু বললো, ‘উঁহু মিস, এদের মধ্যে যার হাতে বিয়ের আঙটি আছে, সে-ই বিবাহিত, কিন্তু আপনার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।
বাবু খানিকটা ভেবে বললো, উমম, তাহলে গুলির শব্দ শুনে সব উড়ে চলে যাবে, একটাও থাকবে না।
মিস হেসে বললেন, উঁহু, ছোট্ট বাবু, তিনটের মধ্যে একটাকে গুলি করলে বাকি থাকবে দুটো। কিন্তু তোমার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।
বাবু মুচকি হেসে বললো, তাহলে মিস, আমি একটা প্রশ্ন করি। বলুন তো, আইসক্রীম পার্লার থেকে তিন মহিলা বের হয়েছে আইসক্রীম কিনে। একজন আইসক্রীম কামড়ে খাচ্ছে, একজন চেটে খাচ্ছে, আরেকজন চুষে খাচ্ছে। এদের মধ্যে কে বিবাহিত?’
মিস খানিকটা ভেবে বললেন, ইয়ে, মানে বাবু, আমার মনে হয় শেষের জন।
বাবু বললো, ‘উঁহু মিস, এদের মধ্যে যার হাতে বিয়ের আঙটি আছে, সে-ই বিবাহিত, কিন্তু আপনার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।
অনেকদিন পর দুই বন্ধুর মধ্যে ফোনে কথা হচ্ছে।
অনেকদিন পর দুই বন্ধুর মধ্যে ফোনে কথা হচ্ছে।
১ম বন্ধুঃ জানিস আমি বিয়ে করে ফেলেছি!
২য় বন্ধুঃ Wow, ভালো সংবাদ!
১ম বন্ধুঃ নাহ! খারাপ সংবাদ!সে দেখতে একদমই সুন্দর নয়!
২য় বন্ধুঃ ওহ! এটাতো তাহলে খারাপ সংবাদ!
১ম বন্ধুঃ নাহ! এটা ভালো সংবাদ! কারন সে অনেক ধনী!
২য় বন্ধুঃ Wow! এটা তো খুবই ভালো সংবাদ!
১ম বন্ধুঃ নাহ! এটা খারাপ সংবাদ!!কারন সে তার টাকা পয়সার এক কানাকড়িও আমাকে দেয় না!
২য় বন্ধুঃ ওহ! তাহলে তো এটাখুব খারাপ সংবাদ!
১ম বন্ধুঃ নাহ! এটা ভালো সংবাদ!! কারন সে আমাকে একটা অনেক বড় বাড়ি কিনে দিয়েছে!
২য় বন্ধুঃ Wow! তাহলে তো এটা খুব ভালো সংবাদ!
১ম বন্ধুঃ নাহ! এটা খারাপ সংবাদ! কারন সে বাড়িটা পুড়ে গেছে!
২য় বন্ধুঃ আহারে! তাহলে তো খুবই খারাপ সংবাদ!
১ম বন্ধুঃ নাহ! এটাই সবচেয়ে ভালো সংবাদ!! কারন আমার বউ সে বাড়িটার ভেতরে ছিলো!
১ম বন্ধুঃ জানিস আমি বিয়ে করে ফেলেছি!
২য় বন্ধুঃ Wow, ভালো সংবাদ!
১ম বন্ধুঃ নাহ! খারাপ সংবাদ!সে দেখতে একদমই সুন্দর নয়!
২য় বন্ধুঃ ওহ! এটাতো তাহলে খারাপ সংবাদ!
১ম বন্ধুঃ নাহ! এটা ভালো সংবাদ! কারন সে অনেক ধনী!
২য় বন্ধুঃ Wow! এটা তো খুবই ভালো সংবাদ!
১ম বন্ধুঃ নাহ! এটা খারাপ সংবাদ!!কারন সে তার টাকা পয়সার এক কানাকড়িও আমাকে দেয় না!
২য় বন্ধুঃ ওহ! তাহলে তো এটাখুব খারাপ সংবাদ!
১ম বন্ধুঃ নাহ! এটা ভালো সংবাদ!! কারন সে আমাকে একটা অনেক বড় বাড়ি কিনে দিয়েছে!
২য় বন্ধুঃ Wow! তাহলে তো এটা খুব ভালো সংবাদ!
১ম বন্ধুঃ নাহ! এটা খারাপ সংবাদ! কারন সে বাড়িটা পুড়ে গেছে!
২য় বন্ধুঃ আহারে! তাহলে তো খুবই খারাপ সংবাদ!
১ম বন্ধুঃ নাহ! এটাই সবচেয়ে ভালো সংবাদ!! কারন আমার বউ সে বাড়িটার ভেতরে ছিলো!
একটা ফোন বুথের সাথে এক ছেলে লিখে রেখেছে
একটা ফোন বুথের সাথে এক ছেলে লিখে রেখেছে: বিড়াল হইতে সাবধান দুধ খাবে কিন্তু।
এক মেয়ে সেটা দেখে উত্তর লিখছে: বানর হইতে সাবধান, কলা খাবে কিন্তু।
এক মেয়ে সেটা দেখে উত্তর লিখছে: বানর হইতে সাবধান, কলা খাবে কিন্তু।
একলোক এক ট্রাফিক মহিলাকে বিয়ে করল |
একলোক এক ট্রাফিক মহিলাকে বিয়ে করল | বাসর রাতের পরদিন ট্রাফিক মহিলা ১০০০ টাকা জরিমানা করল এভাবে
-ওভার স্পীড ৩০০
- হেলমেট না পরা ৩০০
- রং ওয়ে এট্রি ৪০০
-ওভার স্পীড ৩০০
- হেলমেট না পরা ৩০০
- রং ওয়ে এট্রি ৪০০
ভালো বন্ধু হচ্ছে ব্রা এর মত--
ভালো বন্ধু হচ্ছে ব্রা এর মত--
ভালো পাওয়া খুব দুষ্কর
আরামদায়ক
আপনাকে জড়িয়ে ধরে রাখে
সব সময় আপনার হৃদয় এর কাছা-কাছি থাকে
ভালো পাওয়া খুব দুষ্কর
আরামদায়ক
আপনাকে জড়িয়ে ধরে রাখে
সব সময় আপনার হৃদয় এর কাছা-কাছি থাকে
দুই বন্ধু ফোনে কথা বলছে---
দুই বন্ধু ফোনে কথা বলছে---
১ম বন্ধু : কিরে তুই কি?
২য বন্ধু : আমি অসুস্থ..আসতে পারব না
১ম বন্ধু : আমি যখন অসুস্থ হয়ে পরি তখন আমার বৌ আমার বুকে চমু খায় .
(১ ঘন্টা পর বন্ধুর ফোন )
২য বন্ধু :আমি এখন সুস্থ..তোর বউ অনেক সুইট...
১ম বন্ধু : কিরে তুই কি?
২য বন্ধু : আমি অসুস্থ..আসতে পারব না
১ম বন্ধু : আমি যখন অসুস্থ হয়ে পরি তখন আমার বৌ আমার বুকে চমু খায় .
(১ ঘন্টা পর বন্ধুর ফোন )
২য বন্ধু :আমি এখন সুস্থ..তোর বউ অনেক সুইট...
দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে *
দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে *
১ম বন্ধুঃ তুমি তো দেখছি একেবারে তোমার বউয়ের চাকর হয়ে গেছ! সেদিন দেখলাম তুমি তোমার প্যান্টটা নিজেই সেলাই করছ ।
২য় বন্ধুঃ তুমি ঠিকই দেখেছ। কিন্তু সেই প্যান্টটা তো আমার নয়, ওটা আমার স্ত্রীর।
১ম বন্ধুঃ তুমি তো দেখছি একেবারে তোমার বউয়ের চাকর হয়ে গেছ! সেদিন দেখলাম তুমি তোমার প্যান্টটা নিজেই সেলাই করছ ।
২য় বন্ধুঃ তুমি ঠিকই দেখেছ। কিন্তু সেই প্যান্টটা তো আমার নয়, ওটা আমার স্ত্রীর।
ছেলেঃ আন্টি আপনার মেয়ে এত স্লিম কেন।
ছেলেঃ আন্টি আপনার মেয়ে এত স্লিম কেন।
আন্টিঃ ও ভেজিটেবিল পছন্দ করে তো তাই,
ছেলেঃ হে আন্টি আমিও বুঝতে পেরেছি।এ জন্যই তার বালিশের নিচে শসা, মূলা, গাজর পাওয়া যায়।
আন্টিঃ ও ভেজিটেবিল পছন্দ করে তো তাই,
ছেলেঃ হে আন্টি আমিও বুঝতে পেরেছি।এ জন্যই তার বালিশের নিচে শসা, মূলা, গাজর পাওয়া যায়।
রকির সাথে ছাদে তার প্রেমিকা আলাপ করছিল
রকির সাথে ছাদে তার প্রেমিকা আলাপ করছিল। কথার এক ফাঁকে সে রকিকে বলল তুমি মেয়েদের মধ্যে কি দেখ?
রকিঃ এটা ডিপেন্ড করে মেয়েটা আসচ্ছে না যাচ্ছে তার উপর।
রকিঃ এটা ডিপেন্ড করে মেয়েটা আসচ্ছে না যাচ্ছে তার উপর।
স্যার ছাত্রকে প্রশ্ন করছে।
স্যার ছাত্রকে প্রশ্ন করছে।
স্যারঃ মিঠু, বলতো গরু আমাদের কি দেয়?
মিঠু :গরু? গরু আমাদের গুতো দেয়।।।
স্যারঃ মিঠু, বলতো গরু আমাদের কি দেয়?
মিঠু :গরু? গরু আমাদের গুতো দেয়।।।
মেয়েরা বান্দর পছন্দ করে,
মেয়েরা বান্দর পছন্দ করে, কেননা তারা সবসময় কলা খোজে,
ছেলের ইন্দুর পছন্দ করে কেননা, তারা সবসময় গর্ত খোজে
ছেলের ইন্দুর পছন্দ করে কেননা, তারা সবসময় গর্ত খোজে
প্রথম রাতেই নতুন হিন্দু বউ ঘরে ঢুকে ব্লাউজ খুলতে লাগল।
প্রথম রাতেই নতুন হিন্দু বউ ঘরে ঢুকে ব্লাউজ খুলতে লাগল।
আশ্চর্য হয়ে বর জিজ্ঞাসা করল, একি করস?
মা বলেছে, ঘরে ঢুকেই তোমাকে দুধ খাওয়াতে বউ এর উত্তর।
আশ্চর্য হয়ে বর জিজ্ঞাসা করল, একি করস?
মা বলেছে, ঘরে ঢুকেই তোমাকে দুধ খাওয়াতে বউ এর উত্তর।
বিয়ের রাতে বাসর ঘরে স্বামী স্ত্রীকে বলল,
বিয়ের রাতে বাসর ঘরে স্বামী স্ত্রীকে বলল, বিয়ের আগে আমি ১০ টা মেয়ের সাথে শুয়েছি!
বউ বলল, আমি জানি!
কেমন করে ?
স্বামী-স্ত্রীর চরিত্রতো একই রকম হয়, তাই নয় কি, আমিও
বউ বলল, আমি জানি!
কেমন করে ?
স্বামী-স্ত্রীর চরিত্রতো একই রকম হয়, তাই নয় কি, আমিও
মিস্টার অ্যান্ড মিসেস চৌধুরী পার্টিতে গেলেন, বাড়ি
মিস্টার অ্যান্ড মিসেস চৌধুরী পার্টিতে গেলেন, বাড়ি সামলানোর দায়িত্ব দিয়ে গেলেন কাজের ছেলে জুম্মনকে। পার্টিতে ঘন্টাখানেক কাটিয়ে বিরক্ত হয়ে মিসেস চৌধুরী ফিরে এলেন, মিস্টার চৌধুরী রয়ে গেলেন সামাজিকতার খাতিরে।
বাসায় ফিরে এসে মিসেস চৌধুরী জুম্মনকে খুঁজে পেলেন ডাইনিং রুমে। তিনি খানিকক্ষণ উসখুস করে জুম্মনকে ডেকে নিয়ে গেলেন নিজের বেডরুমে।
জুম্মন, আমার শাড়িটা খোল। হুকুম করলেন তিনি
জুম্মন কোন কথা না বলে হুকুম তামিল করলো।
এবার আমার ব্লাউজ আর ব্রেসিয়ার খোল। বললেন মিসেস চৌধুরী।
জুম্মন সেটাও পালন করলো।
এবার মিসেস চৌধুরী নিচু গলায় বললেন, আমার পেটিকোটটা খোল জুম্মন।
জুম্মন খুললো।
মিসেস চৌধুরী জুম্মনের চোখে চোখ রেখে বললেন, আর কোনদিন যদি দেখি আমার জামাকাপড় গায়ে দিয়ে বসে আছিস, কানে ধরে বাড়ি থেকে বের করে দেবো।
বাসায় ফিরে এসে মিসেস চৌধুরী জুম্মনকে খুঁজে পেলেন ডাইনিং রুমে। তিনি খানিকক্ষণ উসখুস করে জুম্মনকে ডেকে নিয়ে গেলেন নিজের বেডরুমে।
জুম্মন, আমার শাড়িটা খোল। হুকুম করলেন তিনি
জুম্মন কোন কথা না বলে হুকুম তামিল করলো।
এবার আমার ব্লাউজ আর ব্রেসিয়ার খোল। বললেন মিসেস চৌধুরী।
জুম্মন সেটাও পালন করলো।
এবার মিসেস চৌধুরী নিচু গলায় বললেন, আমার পেটিকোটটা খোল জুম্মন।
জুম্মন খুললো।
মিসেস চৌধুরী জুম্মনের চোখে চোখ রেখে বললেন, আর কোনদিন যদি দেখি আমার জামাকাপড় গায়ে দিয়ে বসে আছিস, কানে ধরে বাড়ি থেকে বের করে দেবো।
জন রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে।
জন রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে। এক বাচ্চা তাকে প্রশ্ন করল," কটা বাজে?"
পৌনে তিনটা
তিনটা বাজলে আমার পাছায় একটা চুমো দিও।
এই কথা বলেই বাচ্চাটা দিয়েছে দৌড়। জন রেগে গিয়ে তার পিছে পিছে দৌড়াচ্ছে।
পথে ববের সাথে ধাক্কা খেল।
বব- কিরে বন্ধু , দৌড়াস কেন?
আরে একটা বাচ্চা বলে কি তিনটে বাজলে ওর পাছায় চুমু খেতে...
এই জন্য দৌড়াচ্ছিস!! এত তাড়াহুড়া কিসের শুনি ???? তিনটা বাজতে এখনো দশ মিনিট বাকি
পৌনে তিনটা
তিনটা বাজলে আমার পাছায় একটা চুমো দিও।
এই কথা বলেই বাচ্চাটা দিয়েছে দৌড়। জন রেগে গিয়ে তার পিছে পিছে দৌড়াচ্ছে।
পথে ববের সাথে ধাক্কা খেল।
বব- কিরে বন্ধু , দৌড়াস কেন?
আরে একটা বাচ্চা বলে কি তিনটে বাজলে ওর পাছায় চুমু খেতে...
এই জন্য দৌড়াচ্ছিস!! এত তাড়াহুড়া কিসের শুনি ???? তিনটা বাজতে এখনো দশ মিনিট বাকি
মানসিক রোগীর রোরশাখ ইঙ্কব্লট টেস্ট নিচ্ছেন মনোচিকিৎসক।
মানসিক রোগীর রোরশাখ ইঙ্কব্লট টেস্ট নিচ্ছেন মনোচিকিৎসক। হিজিবিজি কিছু কালির ছোপ রোগীকে দেখানো হয় এ টেস্টে।
প্রথম কার্ডটা এগিয়ে দিলেন তিনি। বলুন তো এটা কিসের ছবি?
একটা ছেলে একটা মেয়েকে জাপটে ধরে চুমু খাচ্ছে।
দ্বিতীয় ছবিটা এগিয়ে দিলেন ডাক্তার। এটা কিসের ছবি বলুন তো?
ঐ ছেলেটা এবার মেয়েটার জামাকাপড় খুলে ফেলছে, আর মেয়েটা চেঁচাচ্ছে হাঁ করে।
আরেকটা ছবি এগিয়ে দিলেন ডাক্তার। এটা কিসের ছবি বলুন তো?
ছেলেটা মেয়েটার চুল টেনে ধরে ঘাড়ে কামড় দিচ্ছে, আর মেয়েটা খিখি করে হাসছে।
ডাক্তার আর পারলেন না। দেখুন, রিয়াদ সাহেব, আপনার রোগ খুব জটিল পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। আপনার মনটা খুবই নোঙরা, আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি।’
রিয়াদ সাহেব চটে আগুন। নিজে যত রাজ্যের নোঙরা ছবি এগিয়ে দিচ্ছেন আমাকে, আর বলছেন আমার মন নোঙরা?
প্রথম কার্ডটা এগিয়ে দিলেন তিনি। বলুন তো এটা কিসের ছবি?
একটা ছেলে একটা মেয়েকে জাপটে ধরে চুমু খাচ্ছে।
দ্বিতীয় ছবিটা এগিয়ে দিলেন ডাক্তার। এটা কিসের ছবি বলুন তো?
ঐ ছেলেটা এবার মেয়েটার জামাকাপড় খুলে ফেলছে, আর মেয়েটা চেঁচাচ্ছে হাঁ করে।
আরেকটা ছবি এগিয়ে দিলেন ডাক্তার। এটা কিসের ছবি বলুন তো?
ছেলেটা মেয়েটার চুল টেনে ধরে ঘাড়ে কামড় দিচ্ছে, আর মেয়েটা খিখি করে হাসছে।
ডাক্তার আর পারলেন না। দেখুন, রিয়াদ সাহেব, আপনার রোগ খুব জটিল পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। আপনার মনটা খুবই নোঙরা, আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি।’
রিয়াদ সাহেব চটে আগুন। নিজে যত রাজ্যের নোঙরা ছবি এগিয়ে দিচ্ছেন আমাকে, আর বলছেন আমার মন নোঙরা?
খচ্চর কোথাকার?
খচ্চর কোথাকার?
বলুন তো আমি কে?
আমি এমন একজন, যাকে দুই লিঙ্গের মানুষই উপভোগ করে থাকে।
আমি ধরুন গিয়ে, ছয় থেকে আট ইঞ্চির মতো লম্বা, আমার একদিকে কিছু রোঁয়া আছে, অন্যদিকে আছে একটা ফুটো।
সাধারণত আমি শুয়েই থাকি সারাদিন, কিন্তু যে কোন সময় আমি কাজের জন্যে দাঁড়িয়ে যেতে রাজি।
আর কী কাজ রে ভাই! একটা ভেজা ভেজা জায়গায় আমাকে বারবার যেতে আর আসতে হয়। কাজ শেষ হলে সাদা, আঠালো কিছু পদার্থ পেছনে ফেলে রেখে আমি আবার আগের জায়গায় ফিরে যাই। অবশ্য যাওয়ার আগে আমাকে পরিষ্কার করা হয়।
বলতে পারলেন না তো? আরে, আমি তো আপনার ...
টুথব্রাশ! কী ভাবছিলেন আপনি আমাকে,
বলুন তো আমি কে?
আমি এমন একজন, যাকে দুই লিঙ্গের মানুষই উপভোগ করে থাকে।
আমি ধরুন গিয়ে, ছয় থেকে আট ইঞ্চির মতো লম্বা, আমার একদিকে কিছু রোঁয়া আছে, অন্যদিকে আছে একটা ফুটো।
সাধারণত আমি শুয়েই থাকি সারাদিন, কিন্তু যে কোন সময় আমি কাজের জন্যে দাঁড়িয়ে যেতে রাজি।
আর কী কাজ রে ভাই! একটা ভেজা ভেজা জায়গায় আমাকে বারবার যেতে আর আসতে হয়। কাজ শেষ হলে সাদা, আঠালো কিছু পদার্থ পেছনে ফেলে রেখে আমি আবার আগের জায়গায় ফিরে যাই। অবশ্য যাওয়ার আগে আমাকে পরিষ্কার করা হয়।
বলতে পারলেন না তো? আরে, আমি তো আপনার ...
টুথব্রাশ! কী ভাবছিলেন আপনি আমাকে,
এক লোক খুব লাজুক। সারাদিন বই পড়ে।
এক লোক খুব লাজুক। সারাদিন বই পড়ে। বিয়ের ২ মাস পর ও সে তার বৌ এর সাথে কিছুই না করায় বৌ হতাশ।
এক রাতে লোকটি পড়ছে। বৌ তাকে আকর্ষন করতে সব কাপড় খুলে খাটে শুয়ে পড়ল। লোকটি লজ্জা পেয়ে বৌ এর ঐ জায়গা বই দিয়ে ঢেকে বাইরে চলে গেল।
ছোট ভাই ঘরে ঢুকে এটি দেখে চিত্কার করে বলল,মা! দাদা পুরা ঢুকে গেছে খালি বইটা বাকী
এক রাতে লোকটি পড়ছে। বৌ তাকে আকর্ষন করতে সব কাপড় খুলে খাটে শুয়ে পড়ল। লোকটি লজ্জা পেয়ে বৌ এর ঐ জায়গা বই দিয়ে ঢেকে বাইরে চলে গেল।
ছোট ভাই ঘরে ঢুকে এটি দেখে চিত্কার করে বলল,মা! দাদা পুরা ঢুকে গেছে খালি বইটা বাকী
টিনা বেড়াতে গেছে এক নির্জন কেল্লায়।
টিনা বেড়াতে গেছে এক নির্জন কেল্লায়। একটা ঘরে ঢুকে সে দেখলো, একটা পুরনো চেরাগের পাশে এক পাগড়ি পরা যুবক দাঁড়িয়ে।
স্বাগতম, আমার আকা। বললো যুবক। আমি এই চেরাগের জ্বিন। আপনার তিনটি ইচ্ছা আমি পূরণ করতে চাই।
টিনা এক নিঃশ্বাসে বললো, কোটি কোটি টাকা, দশটা বাড়ি, বিশটা গাড়ি।জ্বিন বললো, জো হুকুম। আপনি বাড়ি ফিরেই আপনার টাকা, বাড়ির দলিল আর গাড়ির লাইসেন্স তৈরি পাবেন।
কিন্তু আমার আকা, আমি দীর্ঘদিন এই চেরাগে একা বন্দি ছিলাম। আপনি যদি কিছু মনে না করেন, আমি ইচ্ছা পূরণের আগে আপনার সাথে কয়েকবার আনন্দ ফূর্তি করতে চাই মানে আপনাকে আদর সোহাগ করতে চাই । টিনা সানন্দে রাজি হলো।
সারারাত আনন্দ ফূর্তি করার পর পরদিন ভোরে জ্বিন বললো, আমার আকা, আপনার বয়স কত? সাতাশ। জবাব দিলো টিনা।
এই বয়সেও আপনি জ্বিন ভূত বিশ্বাস করেন?'
স্বাগতম, আমার আকা। বললো যুবক। আমি এই চেরাগের জ্বিন। আপনার তিনটি ইচ্ছা আমি পূরণ করতে চাই।
টিনা এক নিঃশ্বাসে বললো, কোটি কোটি টাকা, দশটা বাড়ি, বিশটা গাড়ি।জ্বিন বললো, জো হুকুম। আপনি বাড়ি ফিরেই আপনার টাকা, বাড়ির দলিল আর গাড়ির লাইসেন্স তৈরি পাবেন।
কিন্তু আমার আকা, আমি দীর্ঘদিন এই চেরাগে একা বন্দি ছিলাম। আপনি যদি কিছু মনে না করেন, আমি ইচ্ছা পূরণের আগে আপনার সাথে কয়েকবার আনন্দ ফূর্তি করতে চাই মানে আপনাকে আদর সোহাগ করতে চাই । টিনা সানন্দে রাজি হলো।
সারারাত আনন্দ ফূর্তি করার পর পরদিন ভোরে জ্বিন বললো, আমার আকা, আপনার বয়স কত? সাতাশ। জবাব দিলো টিনা।
এই বয়সেও আপনি জ্বিন ভূত বিশ্বাস করেন?'
এক লোক অনেকদিন পর বিদেশ থেকে দেশে গ্রামে আসলো।
এক লোক অনেকদিন পর বিদেশ থেকে দেশে গ্রামে আসলো। রাতে খাওয়ার পর ওদের একমাত্র ছেলে সহ সবাই ঘুমাতে গেল।
অনেকদিন পর বউকে পেয়ে শুরু করলো সমানে, প্রথমে আস্তে আস্তে ঢুকিয়ে করতে করতে বিদেশের ট্রেন এর কথা বলছিল যে সে এখন মেইল ট্রেন এর মত করছে।
ইতিমধ্যে তাদের ছেলেটি জেগে গেল খাটের শব্দে কিন্তু চুপ করে শুইয়ে রইলো।
লোকটি যখন খুব জোরে আরম্ভ করলো বউ বলল কি করো, আস্তে করো ছেলে জেগে যাবে। লোকটি বলল আরে বিদেশে এক রকম ট্রেন আছে খুব জোরে চলে সেগুলাকে এক্সপ্রেস ট্রেন বলে, বলতে বলতে সে এমন জোরে শুরু করলো পুরো খাট কাপতে লাগলো আর ছেলে নিচে পরে গেল।
নিচ থেকে সে তার মা-বাবাকে বলে উঠল, তোমরা কেউ মেইল কেউ এক্সপ্রেস ট্রেন চালাও তোমাদের খুশী, কিন্তু যাত্রী কেন পরে যাবে...?
অনেকদিন পর বউকে পেয়ে শুরু করলো সমানে, প্রথমে আস্তে আস্তে ঢুকিয়ে করতে করতে বিদেশের ট্রেন এর কথা বলছিল যে সে এখন মেইল ট্রেন এর মত করছে।
ইতিমধ্যে তাদের ছেলেটি জেগে গেল খাটের শব্দে কিন্তু চুপ করে শুইয়ে রইলো।
লোকটি যখন খুব জোরে আরম্ভ করলো বউ বলল কি করো, আস্তে করো ছেলে জেগে যাবে। লোকটি বলল আরে বিদেশে এক রকম ট্রেন আছে খুব জোরে চলে সেগুলাকে এক্সপ্রেস ট্রেন বলে, বলতে বলতে সে এমন জোরে শুরু করলো পুরো খাট কাপতে লাগলো আর ছেলে নিচে পরে গেল।
নিচ থেকে সে তার মা-বাবাকে বলে উঠল, তোমরা কেউ মেইল কেউ এক্সপ্রেস ট্রেন চালাও তোমাদের খুশী, কিন্তু যাত্রী কেন পরে যাবে...?
সে এক আদ্যিকালের কথা। এক রাজ্যে ছিল এক বুড়ি।
সে এক আদ্যিকালের কথা। এক রাজ্যে ছিল এক বুড়ি। বুড়ির খুব দু্ঃখ। তার স্বামী মারা গেছে বহু আগে, কোন ছেলেপেলেও নেই। আছে শুধু একটা ছাগল।
ভিক্ষা করে কোন রকমে নিজের আর ছাগলের পেট চলে। তো একদিন বুড়ি ভিক্ষা করছে। এক বাড়িতে তাকে ভিক্ষা দিল একটা প্রদীপ। বুড়ি ভাবল এটা দিয়ে কি করা যায়? যা থাকে কপালে ভেবে ঘষা দিল প্রদীপে। তারপর যা হয় আর কি।এক জ্বিন এসে হাজির। বলল,হুকুম করুন। আপনার তিনটা ইচ্ছা পূরণ করব। বুড়ি তার প্রথম ইচ্ছা জানাল, আমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর রাজপ্রাসাদের মালিক বানিয়ে দাও। যো হুকুম। বুড়ি রাজপ্রাসাদে এসে গেল। আপনার দ্বিতীয় ইচ্ছা কি? আমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর রাজকন্যা বানিয়ে দাও। তাই হল। তৃতীয় ইচছা কি? আমার পোষা ছাগলটাকে পৃথিবীর সবচেয়ে যৌন আবেদনময় পুরুষ বানিয়ে দাও। বুড়ির এই ইচছাও পূরণ হল। আমি এখন মুক্ত। এই বলে জ্বীন অদৃশ্য হল।
সুদর্শন যুবক (যে কিনা আগে ছাগল ছিল) এগিয়ে এল বুড়ির(যে এখন সুন্দরী রাজকন্যা) দিকে। বুড়ির নিঃশ্বাস ভারী হয়ে এল।বুড়ির কানে কানে সে বলল, আপনার কি মনে আছে শৈশবে আপনি আমাকে ছাগল থেকে খাসী করে দিয়েছিলেন?
ভিক্ষা করে কোন রকমে নিজের আর ছাগলের পেট চলে। তো একদিন বুড়ি ভিক্ষা করছে। এক বাড়িতে তাকে ভিক্ষা দিল একটা প্রদীপ। বুড়ি ভাবল এটা দিয়ে কি করা যায়? যা থাকে কপালে ভেবে ঘষা দিল প্রদীপে। তারপর যা হয় আর কি।এক জ্বিন এসে হাজির। বলল,হুকুম করুন। আপনার তিনটা ইচ্ছা পূরণ করব। বুড়ি তার প্রথম ইচ্ছা জানাল, আমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর রাজপ্রাসাদের মালিক বানিয়ে দাও। যো হুকুম। বুড়ি রাজপ্রাসাদে এসে গেল। আপনার দ্বিতীয় ইচ্ছা কি? আমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর রাজকন্যা বানিয়ে দাও। তাই হল। তৃতীয় ইচছা কি? আমার পোষা ছাগলটাকে পৃথিবীর সবচেয়ে যৌন আবেদনময় পুরুষ বানিয়ে দাও। বুড়ির এই ইচছাও পূরণ হল। আমি এখন মুক্ত। এই বলে জ্বীন অদৃশ্য হল।
সুদর্শন যুবক (যে কিনা আগে ছাগল ছিল) এগিয়ে এল বুড়ির(যে এখন সুন্দরী রাজকন্যা) দিকে। বুড়ির নিঃশ্বাস ভারী হয়ে এল।বুড়ির কানে কানে সে বলল, আপনার কি মনে আছে শৈশবে আপনি আমাকে ছাগল থেকে খাসী করে দিয়েছিলেন?
বল্টুর সাথে রুমার প্রেম ছিল।
বল্টুর সাথে রুমার প্রেম ছিল। রুমা একদিন বল্টুকে বললঃ আজ এসো আমাদের বাড়িতে, মা-বাবার সাথে তোমার পরিচয় করিয়ে দেবো , তারপরে রাতে আমরা……….......... বল্টুতো খুশিতে বাকবাক
তখনি ছুটে গেল ডাক্তারের দোকানে কনডম কিনতে। দোকানদার বল্টুর খুশি দেখে পাম-পট্টি দিয়ে পুরা ফ্যামিলি প্যাক গছিয়ে দিল।
লাফাতে লাফাতে বল্টু সন্ধ্যায় গিয়ে হাজির হল মেয়েটার বাড়িতে। শ্বশুর-শ্বাশুড়ীর (হবু) সামনে গিয়ে ছেলে নস্কার দিয়ে সেইযে মাথা নিচু করল, মাথা উচুই করেনা, আধাঘন্টা পার হয়ে গেল, মাথা আর উঠেনা। হবুদের উপর সম্মান দেখে রুমা তো আহলাদে গদগদ।
বল্টুর কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, তুমি আমার বাবা-মাকে সম্মান করো জানতাম, কিন্তু এত সম্মান করো তাতো জানতাম না।
বল্টু রাগে রাগে উত্তর দেয়, সেটা ঠিক আছে, কিন্তু আমিও তো জানতাম না, তোমার বাপই কনডম বেচে।
তখনি ছুটে গেল ডাক্তারের দোকানে কনডম কিনতে। দোকানদার বল্টুর খুশি দেখে পাম-পট্টি দিয়ে পুরা ফ্যামিলি প্যাক গছিয়ে দিল।
লাফাতে লাফাতে বল্টু সন্ধ্যায় গিয়ে হাজির হল মেয়েটার বাড়িতে। শ্বশুর-শ্বাশুড়ীর (হবু) সামনে গিয়ে ছেলে নস্কার দিয়ে সেইযে মাথা নিচু করল, মাথা উচুই করেনা, আধাঘন্টা পার হয়ে গেল, মাথা আর উঠেনা। হবুদের উপর সম্মান দেখে রুমা তো আহলাদে গদগদ।
বল্টুর কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, তুমি আমার বাবা-মাকে সম্মান করো জানতাম, কিন্তু এত সম্মান করো তাতো জানতাম না।
বল্টু রাগে রাগে উত্তর দেয়, সেটা ঠিক আছে, কিন্তু আমিও তো জানতাম না, তোমার বাপই কনডম বেচে।
রিয়ার স্বামীর বাড়ী থেকে তার বাবার বাড়ী পর্যন্ত বাস ভাড়া হলো,
রিয়ার স্বামীর বাড়ী থেকে তার বাবার বাড়ী পর্যন্ত বাস ভাড়া হলো, বড়দের ২০ টাকা, ছোটোদের ১০ টাকা, আর যারা একেবারেই দুধের বাচ্চা তাদের কোনো টাকা লাগেনা।
তো রিয়া স্বামীর বাড়ী থেকে বাসযোগে বাপের বাড়ী যাচ্ছিলো। সাথে ছিলো তার দুই বছর বয়সী শিশুসন্তান।
বাস যখন মাঝপথে তখন কন্টাক্টার রিয়ার কাছে ভাড়া চাইলো। রিয়া ৫০ টাকার একটি নোট বের করে দিলো আর কন্টাক্টার তাকে ২০ টাকা ব্যাক দিলো।
তখন রিয়া বললো, সেকি! একজনের এতো ভাড়া রাখলেন কেনো?
কন্টাক্টার বললো, একজন হবে কেনো? সাথে বাচ্চা আছে তো।
রিয়া বললো, কিন্তু ও তো এখনো আমার দুধ চোষে...।
এইবার কন্টাক্টার একটু বিরক্ত হয়ে বললো, এইটা কোনো কথা হলো? আপনার স্বামীও তো আপনার দুধ চোষে, তাই বলে কি তার ভাড়া নেবনা ??
তো রিয়া স্বামীর বাড়ী থেকে বাসযোগে বাপের বাড়ী যাচ্ছিলো। সাথে ছিলো তার দুই বছর বয়সী শিশুসন্তান।
বাস যখন মাঝপথে তখন কন্টাক্টার রিয়ার কাছে ভাড়া চাইলো। রিয়া ৫০ টাকার একটি নোট বের করে দিলো আর কন্টাক্টার তাকে ২০ টাকা ব্যাক দিলো।
তখন রিয়া বললো, সেকি! একজনের এতো ভাড়া রাখলেন কেনো?
কন্টাক্টার বললো, একজন হবে কেনো? সাথে বাচ্চা আছে তো।
রিয়া বললো, কিন্তু ও তো এখনো আমার দুধ চোষে...।
এইবার কন্টাক্টার একটু বিরক্ত হয়ে বললো, এইটা কোনো কথা হলো? আপনার স্বামীও তো আপনার দুধ চোষে, তাই বলে কি তার ভাড়া নেবনা ??
বজলু মিয়া আর তার স্ত্রী গেছে তাদের হানিমুনে।
বজলু মিয়া আর তার স্ত্রী গেছে তাদের হানিমুনে। বউ যখন এলিভেটরের দিকে রওনা হল, খুব সুন্দর একটি মেয়ে বজলু মিয়াকে জিজ্ঞেস করল তার কোন স্পেশাল চাহিদা আছে কিনা; কোনরকম দরকার হলে যেন ডেস্কে তিনি জানাতে না ভুলেন। স্ত্রী দূর থেকে মেয়েটিকে দেখে আর তার কথা শুনে খুবই মুগ্ধ হলেন। এলিভেটরে উঠতে উঠতে বললেন, এই বিদেশীদের হোটেল কত ভাল, ব্যবহার কত ভাল... সবার দিকে কী খেয়াল রাখে!
বজলু মিয়া বলল, আরে না... এই মেয়েটি একটি প্রস্টিটিউট।
স্ত্রী কিছুতেই স্বামীর একথা বিশ্বাস করলেন না। রুমে ঢুকে তিনি স্বামীকে, প্রমাণ করতে বললেন। বজলু মিয়া বলল, আচ্ছা ঠিক আছে। আমি ডেস্কে ফোন করে মেয়েটিকে পাঠাতে বলছি... তুমি লুকিয়ে থাক।
মেয়েটি রুমে এসেই বজলু মিয়াকে জিজ্ঞেস করল, তিনি কী চান। বজলু মিয়া ঘাঘু লোক... সরাসরি বললেন, তিনি খুব একা বোধ করছেন, তার সঙ্গী চাই।
মেয়েটি বলল, আমার একরাতের চার্জ ১৫০ ডলার। বজলু মিয়া বলল, অনেক বেশি চাইছো। আমি ২৫ ডলার পর্যন্ত দিতে পারি। মেয়েটি অপমানিত বোধ করে চলে গেল।
বউ অবাক হলেন; স্বামীর বুদ্ধিমত্তায় আকৃষ্ট হয়ে তিনি স্বামীকে সোহাগে-আদরে ভরিয়ে দিলেন। কিছুক্ষণ পর, তারা গেল হোটেলের নীচতলায় ডিনার করতে। তারা ডিনার করে রুমে ফেরত যাচ্ছে, এমন সময় আবার সেই মেয়েটির সাথে দেখা। মেয়েটি দেখেই তাচ্ছিল্যের হাসি হেসে বজলু মিয়াকে বলল, দেখ ২৫ ডলারে তোমার কী মাল জুটেছে !!!
বজলু মিয়া বলল, আরে না... এই মেয়েটি একটি প্রস্টিটিউট।
স্ত্রী কিছুতেই স্বামীর একথা বিশ্বাস করলেন না। রুমে ঢুকে তিনি স্বামীকে, প্রমাণ করতে বললেন। বজলু মিয়া বলল, আচ্ছা ঠিক আছে। আমি ডেস্কে ফোন করে মেয়েটিকে পাঠাতে বলছি... তুমি লুকিয়ে থাক।
মেয়েটি রুমে এসেই বজলু মিয়াকে জিজ্ঞেস করল, তিনি কী চান। বজলু মিয়া ঘাঘু লোক... সরাসরি বললেন, তিনি খুব একা বোধ করছেন, তার সঙ্গী চাই।
মেয়েটি বলল, আমার একরাতের চার্জ ১৫০ ডলার। বজলু মিয়া বলল, অনেক বেশি চাইছো। আমি ২৫ ডলার পর্যন্ত দিতে পারি। মেয়েটি অপমানিত বোধ করে চলে গেল।
বউ অবাক হলেন; স্বামীর বুদ্ধিমত্তায় আকৃষ্ট হয়ে তিনি স্বামীকে সোহাগে-আদরে ভরিয়ে দিলেন। কিছুক্ষণ পর, তারা গেল হোটেলের নীচতলায় ডিনার করতে। তারা ডিনার করে রুমে ফেরত যাচ্ছে, এমন সময় আবার সেই মেয়েটির সাথে দেখা। মেয়েটি দেখেই তাচ্ছিল্যের হাসি হেসে বজলু মিয়াকে বলল, দেখ ২৫ ডলারে তোমার কী মাল জুটেছে !!!
ক্লাস এ শিক্ষক জিজ্ঞেস করছে আচ্ছা যারা
ক্লাস এ শিক্ষক জিজ্ঞেস করছে আচ্ছা যারা খারাপ কাজ করে তারা কোথায় যায়?
এক মেয়ে দাঁড়াল আর লজ্জা লজ্জা গলাতে বলল
স্যার, শহরের লোকেরা যায় হোটেলএ আর গ্রামের লোকেরা যায় পাটক্ষেতে নাইলে বাঁশ ঝাড়ে
এক মেয়ে দাঁড়াল আর লজ্জা লজ্জা গলাতে বলল
স্যার, শহরের লোকেরা যায় হোটেলএ আর গ্রামের লোকেরা যায় পাটক্ষেতে নাইলে বাঁশ ঝাড়ে
একটা সুইমিং পুলে স্বামী ও স্ত্রী স্নান করতে নেমেছে ।
একটা সুইমিং পুলে স্বামী ও স্ত্রী স্নান করতে নেমেছে ।
তো ওই সুইমিং পুলে দুটো মাছ থাকত।
ওরা বলা বলি করছে-
বন্ধু আয় একটা মজা নিই!!!
কি মজা, বল?
চল ওই মহিলার ওইটার ভিতর ঢুকে যাই
ঠিক আছে , চল ঢুকি ।
একটা মাছ কোন মতে মহিলার ওইটার ভিতর ঢুকে গেল।
আর একটা পারল না।
মহিলা ওই মাছটা তার শরীরে করে নিয়ে চলে গেল।
পরদিন আবার ওই মহিলা সুইমিং পুলে নামার সাথে সাথে ভিতরের মাছটা বের হয়ে পুলে এসে পরল। অন্য মাছটার সাথে দেখা হলো | কাছে যেতেই জিজ্ঞাসা করল:
বন্ধু , ভিতরে কি কি হলরে?
বন্ধু, আর বলিস না ভিতরে বিশাল গরম আর......
আর কি?
আর রাত্রে দেখলাম একটা টাক ব্যাটা ওটার ভিতর ঢোঁকে, বের হয় আর বমি করে, ঢোঁকে, বের হয় আর বমি করে!!
তো ওই সুইমিং পুলে দুটো মাছ থাকত।
ওরা বলা বলি করছে-
বন্ধু আয় একটা মজা নিই!!!
কি মজা, বল?
চল ওই মহিলার ওইটার ভিতর ঢুকে যাই
ঠিক আছে , চল ঢুকি ।
একটা মাছ কোন মতে মহিলার ওইটার ভিতর ঢুকে গেল।
আর একটা পারল না।
মহিলা ওই মাছটা তার শরীরে করে নিয়ে চলে গেল।
পরদিন আবার ওই মহিলা সুইমিং পুলে নামার সাথে সাথে ভিতরের মাছটা বের হয়ে পুলে এসে পরল। অন্য মাছটার সাথে দেখা হলো | কাছে যেতেই জিজ্ঞাসা করল:
বন্ধু , ভিতরে কি কি হলরে?
বন্ধু, আর বলিস না ভিতরে বিশাল গরম আর......
আর কি?
আর রাত্রে দেখলাম একটা টাক ব্যাটা ওটার ভিতর ঢোঁকে, বের হয় আর বমি করে, ঢোঁকে, বের হয় আর বমি করে!!
এক লোক তার স্ত্রী কে ধোকা দিয়ে পাশের বাড়ির এক মেয়ের সাথে
এক লোক তার স্ত্রী কে ধোকা দিয়ে পাশের বাড়ির এক মেয়ের সাথে "sex" করত। একদিন হঠাৎ কেউ একজন ঐ মেয়েটির বাড়ি চলে আসলো যখন তারা রতিক্রিয়ায় মগ্ন। বেল বাজার সাথে সাথেই লোকটা কাপড় ছাড়াই দ্রুত তার বাড়ি চলে আসলো,
তার স্ত্রীঃ এই তুমি কাপড় ছারা কোথা থেকে এসে হাজির হলে ?
স্বামীঃ আর বলো না, রাস্তায় আমাকে ডাকাতেরা ধরে সব কিছু নিয়ে গেছে।
স্ত্রী খুব ভদ্র ভাবে উত্তর দিলোঃ যতসব দুষ্টু ডাকাত্, তোমার সব কিছু নিয়ে যেয়ে তোমার "penis" এ কনডম পড়িয়ে দিয়ে গেছে।
তার স্ত্রীঃ এই তুমি কাপড় ছারা কোথা থেকে এসে হাজির হলে ?
স্বামীঃ আর বলো না, রাস্তায় আমাকে ডাকাতেরা ধরে সব কিছু নিয়ে গেছে।
স্ত্রী খুব ভদ্র ভাবে উত্তর দিলোঃ যতসব দুষ্টু ডাকাত্, তোমার সব কিছু নিয়ে যেয়ে তোমার "penis" এ কনডম পড়িয়ে দিয়ে গেছে।
এক বয়স্ক লোক অষ্টাদশী এক তরুনীকে নিয়ে
এক বয়স্ক লোক অষ্টাদশী এক তরুনীকে নিয়ে হোটেলে রাত যাপন করতে গেছেন। তরুনীটি নানাভাবে বয়স্ক লোকটিকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু কোন চেষ্টাই সফল হচ্ছে না । তরুনীটির যত ধরনের টেকনিক জানা ছিল সবই প্রয়োগ করেও যখন কোন ফল পেল না তখন রেগে লোকটিকে বললো, তোমারতো কোন ক্ষমতাই নেই-শুধু শুধু আমাকে এনেছো কেন? বয়স্ক লোকটি তখন বললেন,দ্যাখো আমার বয়স হয়েছে। ইতোমধ্যে টি-টুয়েন্টি থেকে অবসর নিয়েছি। ওয়ানডে খেলাও ছেড়ে দিয়েছি অনেক আগে।এখন মাঝে মধ্যে টেষ্ট খেলি। আর জানোইতো টেষ্ট খেলোয়াড়দের ওয়ার্মআপ হতে একটু সময় লাগে। তবে একবার ওয়ার্মআপ হয়ে ক্রিজে দাড়িয়ে গেলে আশাকরি অনেকক্ষন খেলতে পারবো। তুমি অধৈর্য হয়ে না। কারন সবুরে মেওয়া ফলে।
বাসর রাত শেষে সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে স্ত্রী স্বামীর কথপোকথন-
বাসর রাত শেষে সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে স্ত্রী স্বামীর কথপোকথন-
স্ত্রীঃ স্বপ্নে দেখলাম কোথায় যেন নিলাম চলছে। বিভিন্ন সাইজের পুরুসাঙ্গ বিক্রি হচ্ছে । সবচাইতে বড়সাইজের পুরুসাঙ্গের দাম ৭০০ টাকা এবং সবচাইতে ছোট সাইজটার দাম ৫০০ টাকা।
স্বামীঃ তা আমারটার মতো একটার দাম কেমন হবে বলে তোমার ধারনা?
স্ত্রীঃ তোমার সাইজের মতো গুলো তো দেখলাম এমনিতেই দিয়ে দিচ্ছিল, বাতিল ঘোষনা করে !
স্বামীঃ হুম, গতরাতে আমিও স্বপ্নে দেখলাম স্ত্রীলিংগের একটা নিলাম চলছে, সবচাইতে সুন্দর যেটা তার দাম১০০০০ টাকা এবং সবচাইতে ছোট এবং টাইট যেটা তার দাম ২০০০০ টাকা।
স্ত্রীঃ তা আমারটার মতো একটার দাম কতহবে, তোমার মতে?
স্বামীঃ দেখ, তোমারটার মূল্য নির্ধারন কোন ভাবেই সম্ভব না কারন – এটা হলো সেই জায়গা যেখনে হচ্ছিল এই নিলাম গুলো !!
স্ত্রীঃ স্বপ্নে দেখলাম কোথায় যেন নিলাম চলছে। বিভিন্ন সাইজের পুরুসাঙ্গ বিক্রি হচ্ছে । সবচাইতে বড়সাইজের পুরুসাঙ্গের দাম ৭০০ টাকা এবং সবচাইতে ছোট সাইজটার দাম ৫০০ টাকা।
স্বামীঃ তা আমারটার মতো একটার দাম কেমন হবে বলে তোমার ধারনা?
স্ত্রীঃ তোমার সাইজের মতো গুলো তো দেখলাম এমনিতেই দিয়ে দিচ্ছিল, বাতিল ঘোষনা করে !
স্বামীঃ হুম, গতরাতে আমিও স্বপ্নে দেখলাম স্ত্রীলিংগের একটা নিলাম চলছে, সবচাইতে সুন্দর যেটা তার দাম১০০০০ টাকা এবং সবচাইতে ছোট এবং টাইট যেটা তার দাম ২০০০০ টাকা।
স্ত্রীঃ তা আমারটার মতো একটার দাম কতহবে, তোমার মতে?
স্বামীঃ দেখ, তোমারটার মূল্য নির্ধারন কোন ভাবেই সম্ভব না কারন – এটা হলো সেই জায়গা যেখনে হচ্ছিল এই নিলাম গুলো !!
এক মেয়ে পত্রিকায় লাইফ পার্টনার চেয়ে বিজ্ঞাপন দিলঃ আমার এমন
এক মেয়ে পত্রিকায় লাইফ পার্টনার চেয়ে বিজ্ঞাপন দিলঃ আমার এমন একজন লাইফ পার্টনার চাই, যে কখনো আমার গায়ে হাত তুলবেনা, আমাকে ছেড়ে যাবেনা এবং বিছানায় আমাকে খুশি করতে পারবে।"
পরদিন সকালে মেয়েটির দরজায় টোকার শব্দ পাওয়া গেল। দরজা খুলে সে দেখল বাইরে দুই হাত ও দুই পাহীন এক লোক দরজার বাইরে বসে আছে।
মেয়েটি বিরক্ত হয়ে বললঃ কি চাই?
লোকটি বললঃ তুমি কাল যে বিজ্ঞাপন দিয়েছিলে সেটা দেখে আমি এসেছি। তোমার লাইফ পার্টনার হতে চাই!
মেয়েটি বললঃ অসম্ভব। তুমি শর্তগুলো দেখেছিলে?
লোকটিঃ হুম! দেখতেই পাচ্ছো আমার হাত নেই সুতরাং আমি তোমার গায়ে হাত তুলতে পারবনা, আমার পা নেই সুতরাং আমি তোমায় ছেড়ে যেতেও পারবনা
মেয়েটিঃ আর তৃতীয়টা
লোকটি গম্ভীরস্বরে বললঃ দেখতেই পাচ্ছো আমার হাত ও পা নেই কিন্তু তুমি নিশ্চয়ই টোকার শব্দ পেয়েছো ..
পরদিন সকালে মেয়েটির দরজায় টোকার শব্দ পাওয়া গেল। দরজা খুলে সে দেখল বাইরে দুই হাত ও দুই পাহীন এক লোক দরজার বাইরে বসে আছে।
মেয়েটি বিরক্ত হয়ে বললঃ কি চাই?
লোকটি বললঃ তুমি কাল যে বিজ্ঞাপন দিয়েছিলে সেটা দেখে আমি এসেছি। তোমার লাইফ পার্টনার হতে চাই!
মেয়েটি বললঃ অসম্ভব। তুমি শর্তগুলো দেখেছিলে?
লোকটিঃ হুম! দেখতেই পাচ্ছো আমার হাত নেই সুতরাং আমি তোমার গায়ে হাত তুলতে পারবনা, আমার পা নেই সুতরাং আমি তোমায় ছেড়ে যেতেও পারবনা
মেয়েটিঃ আর তৃতীয়টা
লোকটি গম্ভীরস্বরে বললঃ দেখতেই পাচ্ছো আমার হাত ও পা নেই কিন্তু তুমি নিশ্চয়ই টোকার শব্দ পেয়েছো ..
মামা মামী বেড়াতে গেছে ভাগ্নের বাড়িতে ।
মামা মামী বেড়াতে গেছে ভাগ্নের বাড়িতে ।
রাতে শোবার জন্য তেমন ব্যবস্থা না থাকার কারনে ভাগ্নে খাটের উপর এবং মামা মামী মেঝেতে শুয়ে আছে ।
মাঝ রাতে মামা মামীকে সেক্স করার জন্য চাপাচাপি করতে লাগল কিন্তু খাটের উপর ভাগ্নে থাকায় মামী রাজী হচ্ছিল না ।
অবশেষে মামী রাজী হলেন এবং মামা বললেন একবার করে সেক্স করব আর বলব একখানা পিঠা ভাজলাম তাই ভাগ্নে বুঝতে পারবে না ,ভাগ্নে বুঝবে মামা মামী পিঠা ভাজছে । একবার করে সেক্স করছে আর বলছে একটা পিঠা ভাজলাম আর ভাগ্নে চুপচাপ শুনছে ।
দুই দুই বার সেক্স করার পর মামা বাথরুমে গেলেন লিঙ্গ ধুতে । এই সুযোগে ভাগ্নে খাট থেকে নেমে এসে মামীর সাথে সেক্স করতে লাগল ।
একটু পর মামাকে আসতে দেখে ভাগ্নে খাটের ওপর চলে গেল ।এ দিকে মামার বাথরুম থেকে আসতে আসতে আবার সেক্স উঠল সে মামীকে বলল আবার সেক্স করব তখন মামী বলল তুমি এই মাত্র সেক্স করলে আবার করতে চাও ?
মামা বলে উঠলো আমি এইমাত্র কখন করলাম ?
তখন খাটের ওপর থেকে ভাগ্নে বলে উঠল ,মামা শুধু শুধু চুলা জ্বলছিল তাই আমি একখানা পিঠা ভেজে এসেছি ।
রাতে শোবার জন্য তেমন ব্যবস্থা না থাকার কারনে ভাগ্নে খাটের উপর এবং মামা মামী মেঝেতে শুয়ে আছে ।
মাঝ রাতে মামা মামীকে সেক্স করার জন্য চাপাচাপি করতে লাগল কিন্তু খাটের উপর ভাগ্নে থাকায় মামী রাজী হচ্ছিল না ।
অবশেষে মামী রাজী হলেন এবং মামা বললেন একবার করে সেক্স করব আর বলব একখানা পিঠা ভাজলাম তাই ভাগ্নে বুঝতে পারবে না ,ভাগ্নে বুঝবে মামা মামী পিঠা ভাজছে । একবার করে সেক্স করছে আর বলছে একটা পিঠা ভাজলাম আর ভাগ্নে চুপচাপ শুনছে ।
দুই দুই বার সেক্স করার পর মামা বাথরুমে গেলেন লিঙ্গ ধুতে । এই সুযোগে ভাগ্নে খাট থেকে নেমে এসে মামীর সাথে সেক্স করতে লাগল ।
একটু পর মামাকে আসতে দেখে ভাগ্নে খাটের ওপর চলে গেল ।এ দিকে মামার বাথরুম থেকে আসতে আসতে আবার সেক্স উঠল সে মামীকে বলল আবার সেক্স করব তখন মামী বলল তুমি এই মাত্র সেক্স করলে আবার করতে চাও ?
মামা বলে উঠলো আমি এইমাত্র কখন করলাম ?
তখন খাটের ওপর থেকে ভাগ্নে বলে উঠল ,মামা শুধু শুধু চুলা জ্বলছিল তাই আমি একখানা পিঠা ভেজে এসেছি ।
বাথরুম থেকে দস্তুরমত স্নান করে স্বামী
বাথরুম থেকে দস্তুরমত স্নান করে স্বামী এল স্ত্রীর কাছে, সম্পূর্ণ নগ্নাবস্থায়। গিয়ে চড়ে বসলো স্ত্রীর গায়ে, লীলাকৃত্য করার মানসে।
আহা, বিরক্ত হলো স্ত্রী। আজ মাথাটা ভীষণ ধরেছে, আজ থাক।
এই একই কথা বেশ কিছুদিন শুনতে শুনতে বিরক্ত স্বামী বললো, না মানে বলছিলাম কি, আমি তো জানি এই সমস্যাটা তোমার প্রায়ই হয়। তাই, যখন বাথরুমে ছিলাম তখন আমি আমার ইয়েতে কিছু অ্যাসপিরিন গুঁড়ো করে ভালোমত মাখিয়ে নিয়েছি।
স্ত্রী শুনে বোকার মত তাকালো। স্বামী বলতে লাগলো, তাই এবার তুমিই ঠিক কর, এই ওষুধ তুমি মুখ দিয়ে নেবে নাকি সাপোজিটরি হিসেবে পেছন দিয়ে গ্রহণ করবে।
আহা, বিরক্ত হলো স্ত্রী। আজ মাথাটা ভীষণ ধরেছে, আজ থাক।
এই একই কথা বেশ কিছুদিন শুনতে শুনতে বিরক্ত স্বামী বললো, না মানে বলছিলাম কি, আমি তো জানি এই সমস্যাটা তোমার প্রায়ই হয়। তাই, যখন বাথরুমে ছিলাম তখন আমি আমার ইয়েতে কিছু অ্যাসপিরিন গুঁড়ো করে ভালোমত মাখিয়ে নিয়েছি।
স্ত্রী শুনে বোকার মত তাকালো। স্বামী বলতে লাগলো, তাই এবার তুমিই ঠিক কর, এই ওষুধ তুমি মুখ দিয়ে নেবে নাকি সাপোজিটরি হিসেবে পেছন দিয়ে গ্রহণ করবে।
খ্যাচাঁ মিয়াদের বাড়িতে গরুর খামার আছে
খ্যাচাঁ মিয়াদের বাড়িতে গরুর খামার আছে। অনেক গরু। তো প্রতিদিন সকালে গরুর দুধ দুইতে দুইতে ওর বাবার হাত ব্যথা হয়ে যায়।
তো একদিন খ্যাচাঁর বাবা বাজার থেকে একটা মেশিন নিয়ে আসলো। ওইটা গাভীর স্তনে লাগিয়ে বোতাম চাপলে অটো দুধ বের হতে থাকে।
খ্যাচাঁ মিয়া তখন কিছুটা বড় হয়েছে । তো ওর মাথায় একটা দুষ্টু বুদ্ধি আসলো। কেমন আরাম লাগে দেখার জন্য সে দুধ দোওয়ার মেশিনটা জায়গামত লাগিয়ে সে আরামে উপভোগ করতে লাগলো। তো কিছুক্ষণ... পর খ্যাচাঁর হয়ে গেলো। কিন্তু মেশিন থামে না। সে তন্ন তন্ন করে খুঁজেও মেশিনের আর কোনো বোতাম পায়না। ইতিমধ্যে তার আরো একবার হয়ে গেলো। কিন্তু মেশিন থামে না। চলছেই। খ্যাচাঁ দেখে যে মাত্র একটাই বোতাম মেশিনে, বার বার সে ওইটাই চেপে চলে কিন্তু মেশিন থামে না। ইতিমধ্যে আর একবার হয়ে গেলো। খ্যাচাঁ পাগল হয়ে গিয়ে ক্যাটালগ খুজে দেখে সেখানে লিখা.....
This machine will stop automatically after minimum one liter discharge.
তো একদিন খ্যাচাঁর বাবা বাজার থেকে একটা মেশিন নিয়ে আসলো। ওইটা গাভীর স্তনে লাগিয়ে বোতাম চাপলে অটো দুধ বের হতে থাকে।
খ্যাচাঁ মিয়া তখন কিছুটা বড় হয়েছে । তো ওর মাথায় একটা দুষ্টু বুদ্ধি আসলো। কেমন আরাম লাগে দেখার জন্য সে দুধ দোওয়ার মেশিনটা জায়গামত লাগিয়ে সে আরামে উপভোগ করতে লাগলো। তো কিছুক্ষণ... পর খ্যাচাঁর হয়ে গেলো। কিন্তু মেশিন থামে না। সে তন্ন তন্ন করে খুঁজেও মেশিনের আর কোনো বোতাম পায়না। ইতিমধ্যে তার আরো একবার হয়ে গেলো। কিন্তু মেশিন থামে না। চলছেই। খ্যাচাঁ দেখে যে মাত্র একটাই বোতাম মেশিনে, বার বার সে ওইটাই চেপে চলে কিন্তু মেশিন থামে না। ইতিমধ্যে আর একবার হয়ে গেলো। খ্যাচাঁ পাগল হয়ে গিয়ে ক্যাটালগ খুজে দেখে সেখানে লিখা.....
This machine will stop automatically after minimum one liter discharge.
ছেলের বাবাঃ খাট মজবুত করে বানাও এতে
ছেলের বাবাঃ খাট মজবুত করে বানাও এতে আমার ছেলে আর নতুন বউ শোবে
কাঠমিস্ত্রিঃ এত মজবুত বানাব খালি আপনার ছেলে কেন পুরা মহল্লার লোক বউ এর সাথে শুতে পারবে।
কাঠমিস্ত্রিঃ এত মজবুত বানাব খালি আপনার ছেলে কেন পুরা মহল্লার লোক বউ এর সাথে শুতে পারবে।
শিক্ষক: প্রমিস করো সিগারেট খাবে না
শিক্ষক: প্রমিস করো সিগারেট খাবে না
ছাত্ররা: ওকে স্যার, খাবো না।
শিক্ষক: মেয়েদের পিছে ঘুরবেনা
ছাত্ররা: ঘুরবো না।
শিক্ষক: ওদের ডিস্টার্ব করবে না।
ছাত্ররা: ওকে, ডিস্টার্ব করবো না
শিক্ষক: দেশের জন্য জীবন বিসর্জন করবে।
ছাত্ররা: অবশ্যই স্যার, এই রকম পানসে জীবন দিয়ে করবই বা কি
ছাত্ররা: ওকে স্যার, খাবো না।
শিক্ষক: মেয়েদের পিছে ঘুরবেনা
ছাত্ররা: ঘুরবো না।
শিক্ষক: ওদের ডিস্টার্ব করবে না।
ছাত্ররা: ওকে, ডিস্টার্ব করবো না
শিক্ষক: দেশের জন্য জীবন বিসর্জন করবে।
ছাত্ররা: অবশ্যই স্যার, এই রকম পানসে জীবন দিয়ে করবই বা কি
শিক্ষক: মশা মাছি অনেক রোগ ছড়ায়, তাদের বংশবৃদ্ধি রোধ করতে হবে।
শিক্ষক: মশা মাছি অনেক রোগ ছড়ায়, তাদের বংশবৃদ্ধি রোধ করতে হবে।
ছাত্র: হা হা হা হি হি হি হি হি হি…..
শিক্ষক: হাসির কি হলো?
ছাত্র: স্যার এতো ছোট বেলুন বানাবেন কেমন করে !!!
ছাত্র: হা হা হা হি হি হি হি হি হি…..
শিক্ষক: হাসির কি হলো?
ছাত্র: স্যার এতো ছোট বেলুন বানাবেন কেমন করে !!!
এক পার্টিতে এক মহিলা আর পুরুষ তুমুল তর্ক করছিলেন।
এক পার্টিতে এক মহিলা আর পুরুষ তুমুল তর্ক করছিলেন।
কোন বিষয়েই তারা একমত হতে পারছিলেন না।
এক সময় মহিলা বললেন, আচ্ছা আমরা কি কোন বিষয়েই একমত হতে পারি না?
পুরুষ উত্তর দিলেন, অবশ্যই পারি। ধরুন কোন এক ঝড়-বৃষ্টির রাতে আপনি কোন এক রাজবাড়িতে আশ্রয় নিলেন। যেখানে এক ঘরের এক বিছানায় রাজকুমারী শুয়ে আছে আর অন্য বিছানায় তার পুরুষ পাহারাদার। আপনি কার সাথে শোবেন?
উত্তর এল, অবশ্যই রাজকুমারীর সাথে। পুরুষটি বললেন, আমিও।
কোন বিষয়েই তারা একমত হতে পারছিলেন না।
এক সময় মহিলা বললেন, আচ্ছা আমরা কি কোন বিষয়েই একমত হতে পারি না?
পুরুষ উত্তর দিলেন, অবশ্যই পারি। ধরুন কোন এক ঝড়-বৃষ্টির রাতে আপনি কোন এক রাজবাড়িতে আশ্রয় নিলেন। যেখানে এক ঘরের এক বিছানায় রাজকুমারী শুয়ে আছে আর অন্য বিছানায় তার পুরুষ পাহারাদার। আপনি কার সাথে শোবেন?
উত্তর এল, অবশ্যই রাজকুমারীর সাথে। পুরুষটি বললেন, আমিও।
এক পাঞ্জাবি বৌ তার শ্বাশুড়িকে বললো,
এক পাঞ্জাবি বৌ তার শ্বাশুড়িকে বললো, মাতাজি, রাত্রে ভাসুর মশাই আমার ঘরে ঢুকে আমাকে করে দিল...আর আমার দেওরটাও দিনের বেলা করে দিতে চায়...আপনি কিছু বলেন না কেন? নাহলে আমার বর আসলে আমি তাকে সব বলে দেবো।
তখন তার শ্বাশুড়ি বললো, ধুর, এতে কি হয়েছে, এটা তো কিছুই না...আমার ৯ জন ভাসুর আর দেওর ছিল জানো, আমি আমার সালোয়ারটা পরার সময়ই পেতাম ন।
তখন তার শ্বাশুড়ি বললো, ধুর, এতে কি হয়েছে, এটা তো কিছুই না...আমার ৯ জন ভাসুর আর দেওর ছিল জানো, আমি আমার সালোয়ারটা পরার সময়ই পেতাম ন।
ডাক্তার: আপনার হাটুর অবস্হা তো খুবই খারাপ!
ডাক্তার: আপনার হাটুর অবস্হা তো খুবই খারাপ!
মহিলা রোগী: এ সবই ডগি স্টাইলের কারণে
ডাক্তার: আপনি অন্য আর কোন স্টাইলে করতে পারেন না?
রোগী: পারি। কিন্তু আমার কুকুর টা পারে না।
মহিলা রোগী: এ সবই ডগি স্টাইলের কারণে
ডাক্তার: আপনি অন্য আর কোন স্টাইলে করতে পারেন না?
রোগী: পারি। কিন্তু আমার কুকুর টা পারে না।
সেক্সের পর যে যা বলে:
সেক্সের পর যে যা বলে:
পতিতা:নে এইবার ঝটপট টাকা বের কর
প্রেমিকা:আজ দারুন মজা হল
প্রতিবেশী:আবার কবে আসবে?
কাজের মেয়ে:সামনে মাসের থেকে কিন্তু বেতন বাড়াতে হবে
বৌ:এইবার খুশি?আগামী ৪/৫দিনে যেনো আর কোন বায়না না শুনি
পতিতা:নে এইবার ঝটপট টাকা বের কর
প্রেমিকা:আজ দারুন মজা হল
প্রতিবেশী:আবার কবে আসবে?
কাজের মেয়ে:সামনে মাসের থেকে কিন্তু বেতন বাড়াতে হবে
বৌ:এইবার খুশি?আগামী ৪/৫দিনে যেনো আর কোন বায়না না শুনি
এক লোক গেল পাদ্রীর কাছে।
এক লোক গেল পাদ্রীর কাছে।
গিয়ে বলল ফাদার আমি পাপ করে ফেলেছি।ঘরে বৌ থাকার পরেও বেশ্যা ভাড়া করেছি।কিন্তু তার সাথে করিনি।আমার ওইটা তার ওইজায়গায় ছুঁইয়ে নিয়ে এসেছি।
পাদ্রী ছোঁয়ানো আর ঢোকানো একই কথা।তুমি ঈশ্বরের কাছে ক্ষমা চাও ও দান বাক্সে ৫০০টাকা দাও।লোকটি ক্ষমা চাইলো এবং দান বাক্সের সামনে গিয়ে টাকা ছুঁইয়ে নিয়ে আসে।
পাদ্রী এটা দেখে হায়!এটা কি করলে?
লোকটি জবাব দিল আপনি তো বললেন ছোঁয়ানো আর ঢোকান একই কথা।
গিয়ে বলল ফাদার আমি পাপ করে ফেলেছি।ঘরে বৌ থাকার পরেও বেশ্যা ভাড়া করেছি।কিন্তু তার সাথে করিনি।আমার ওইটা তার ওইজায়গায় ছুঁইয়ে নিয়ে এসেছি।
পাদ্রী ছোঁয়ানো আর ঢোকানো একই কথা।তুমি ঈশ্বরের কাছে ক্ষমা চাও ও দান বাক্সে ৫০০টাকা দাও।লোকটি ক্ষমা চাইলো এবং দান বাক্সের সামনে গিয়ে টাকা ছুঁইয়ে নিয়ে আসে।
পাদ্রী এটা দেখে হায়!এটা কি করলে?
লোকটি জবাব দিল আপনি তো বললেন ছোঁয়ানো আর ঢোকান একই কথা।
তিন মহিলা রাস্তা দিয়ে যাবার সময়
তিন মহিলা রাস্তা দিয়ে যাবার সময় দেখল একটা ছেলে কুকুর বীভত্স ভাবে একটা মেয়ে কুকুরের সাথে সঙ্গম করছে।তা দেখে:
ডাক্তারের বৌ :ওরা জীবন উপভোগ করছে
উকিলের বৌ:এটা অন্যায়।এটা ধর্ষন
ব্যবসায়ীর বৌ:(উদাস ভাবে)মনে হয় কুকুরটা ব্যবসার কাজে বাইরে গিয়েছিল।অনেকদিন পর বাড়ি এসেছে
ডাক্তারের বৌ :ওরা জীবন উপভোগ করছে
উকিলের বৌ:এটা অন্যায়।এটা ধর্ষন
ব্যবসায়ীর বৌ:(উদাস ভাবে)মনে হয় কুকুরটা ব্যবসার কাজে বাইরে গিয়েছিল।অনেকদিন পর বাড়ি এসেছে
অতি আধুনিক মা তার টিনএজ মেয়ে কে বোঝাচ্ছে-
অতি আধুনিক মা তার টিনএজ মেয়ে কে বোঝাচ্ছে-
মাঃ যদি কোন ছেলে তোমার বুকে হাত দেয় তাহলে তুমি বলবে ‘dont’। আর যদি কেউ তোমার নিচে হাত দেয় তাহলে তুমি বলবে ‘stop’।
কিছুদিন পর......
মেয়েঃ মা একটা ছেলে আমার বুকে আর নিচে এ হাত দিছিল, আমি তাকে নিষেধ করেছি কিন্তু সে এরপর আরো জোরে জোরে আমার বুকে আর নিচে হাতাতে লাগল।
মাঃ তুমি কি বলছ ?
মেয়েঃ ছেলেটা আমার বুক আর নিচে একসাথে হাত দিচ্ছিল তো তাই তাকে আমি বলছিলাম ‘dont’ ‘stop’।
মাঃ যদি কোন ছেলে তোমার বুকে হাত দেয় তাহলে তুমি বলবে ‘dont’। আর যদি কেউ তোমার নিচে হাত দেয় তাহলে তুমি বলবে ‘stop’।
কিছুদিন পর......
মেয়েঃ মা একটা ছেলে আমার বুকে আর নিচে এ হাত দিছিল, আমি তাকে নিষেধ করেছি কিন্তু সে এরপর আরো জোরে জোরে আমার বুকে আর নিচে হাতাতে লাগল।
মাঃ তুমি কি বলছ ?
মেয়েঃ ছেলেটা আমার বুক আর নিচে একসাথে হাত দিচ্ছিল তো তাই তাকে আমি বলছিলাম ‘dont’ ‘stop’।
জনি: (ফার্মেসী তে গিয়ে)ভাই এক
জনি: (ফার্মেসী তে গিয়ে)ভাই এক প্যাকেট কনডম দেন । গার্লফ্রেন্ডকে গিফট দেবো ।
সেলসম্যান: প্যাকেট করে দেবো ?
জনি: আরে না । এইটাই তো প্যাকেট। গিফট তো আমার কাছে।
সেলসম্যান: প্যাকেট করে দেবো ?
জনি: আরে না । এইটাই তো প্যাকেট। গিফট তো আমার কাছে।
এক মহিলা গেল বাবা টাশকি শেখের কাছে
এক মহিলা গেল বাবা টাশকি শেখের কাছে
মহিলা:বাবা,আমার স্বামীর আয় উন্নতি কি কোন দিন ই বাড়বে না?
বাবা:তোর স্বামীকে সাথে এনেছিস?
মহিলা: না
বাবা :ব্লাউজ খোল
মহিলা :কেন
বাবা:তোর স্বামীর হাতের রেখা দেখবো
মহিলা:বাবা,আমার স্বামীর আয় উন্নতি কি কোন দিন ই বাড়বে না?
বাবা:তোর স্বামীকে সাথে এনেছিস?
মহিলা: না
বাবা :ব্লাউজ খোল
মহিলা :কেন
বাবা:তোর স্বামীর হাতের রেখা দেখবো
ক্লাস এ এক নতুন মেয়ে এসেছে শিক্ষক প্রশ্ন
ক্লাস এ এক নতুন মেয়ে এসেছে শিক্ষক প্রশ্ন করলো এইযে তোমার নাম কি?? মেয়ের উত্তরঃ পিঙ্কি।
শিক্ষকঃ আগে পিছে কিছু লাগাও না?
পিঙ্কিঃ হুম আগে veet ক্রিম আর পিছে সরিষার তেল
শিক্ষকঃ আগে পিছে কিছু লাগাও না?
পিঙ্কিঃ হুম আগে veet ক্রিম আর পিছে সরিষার তেল
এক তরুনী দৌড়াতে দৌড়াতে ডাক্তারের কাছে
এক তরুনী দৌড়াতে দৌড়াতে ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল ডাক্তার বাবু আজ সকালে ভুল করে আমি i-pill খেয়ে ফেলেছি।এখন কী হবে?"
ডাক্তার:আপনি বেডে শুয়ে পড়ুন আমি দরজা বন্ধ করে আসছি।এখনো হাতে ৭২ঘন্টা আছে।তাছাড়া টাকা দিয়ে কেনা ওষুধ তো আর নষ্ট করা যায় না।
ডাক্তার:আপনি বেডে শুয়ে পড়ুন আমি দরজা বন্ধ করে আসছি।এখনো হাতে ৭২ঘন্টা আছে।তাছাড়া টাকা দিয়ে কেনা ওষুধ তো আর নষ্ট করা যায় না।
বাসর ঘরে জামাই বৌ করার জন্য জামা কাপড় খুলেছে।
বাসর ঘরে জামাই বৌ করার জন্য জামা কাপড় খুলেছে।
বৌ:আমার সবকিছু তোমার পছন্দ হয়েছে?
জামাই:সবকিছু ঠিক আছে তবে তোমার বুক দুইটা বেশী ঝুলে পরেছে।
বৌ:মানে? College এ ৫টা বছর কি শুধু আমি পড়েছি? আমার বুক দুটো পড়ে নি?
বৌ:আমার সবকিছু তোমার পছন্দ হয়েছে?
জামাই:সবকিছু ঠিক আছে তবে তোমার বুক দুইটা বেশী ঝুলে পরেছে।
বৌ:মানে? College এ ৫টা বছর কি শুধু আমি পড়েছি? আমার বুক দুটো পড়ে নি?
বাবা হাবুরাম কে তার এক শিষ্য প্রশ্ন করল,
বাবা হাবুরাম কে তার এক শিষ্য প্রশ্ন করল,
শিষ্য : বাবা, হাসি নাকি অমূল্য হয়? বুজাই বলেন....
হাবুরাম : ধর তুই তোর প্রেমিকাকে নিয়ে লং ড্রাইভে গিয়ে ১০০০টাকা খরচ করলি, সিনেমা দেখে ৫০০টাকা উড়ালি, পাঁচতারা হোটেলে খেয়ে ৩০০০টাকা বিল দিলি,
ওই হোটেলে ১০০০০টাকা দিয়ে রুম ভাড়া নিয়ে প্রেমিকাকে নিয়ে ঢুকলি। তারপর যখন করতে গেলি তখন সে বলল , সরি জান। আজ আমার ৩য় দিন চলছে। তখন তাকে খুশি করতে যে হাসি দিবি ওইটাই অমূল্য হাসি.....
শিষ্য : বাবা, হাসি নাকি অমূল্য হয়? বুজাই বলেন....
হাবুরাম : ধর তুই তোর প্রেমিকাকে নিয়ে লং ড্রাইভে গিয়ে ১০০০টাকা খরচ করলি, সিনেমা দেখে ৫০০টাকা উড়ালি, পাঁচতারা হোটেলে খেয়ে ৩০০০টাকা বিল দিলি,
ওই হোটেলে ১০০০০টাকা দিয়ে রুম ভাড়া নিয়ে প্রেমিকাকে নিয়ে ঢুকলি। তারপর যখন করতে গেলি তখন সে বলল , সরি জান। আজ আমার ৩য় দিন চলছে। তখন তাকে খুশি করতে যে হাসি দিবি ওইটাই অমূল্য হাসি.....
এক লোক হঠাত্ দুপুর বেলা অফিস থেকে বাড়ি ফিরলো।
এক লোক হঠাত্ দুপুর বেলা অফিস থেকে বাড়ি ফিরলো। বেড রুমে ঢুকে দেখে তার স্ত্রী আর অপরিচিত এক লোক সম্পূর্ন নগ্ন অবস্হায় খাঁটে শুয়ে যৌনকর্ম করছে। স্ত্রী জোরে জোরে চিত্কার করছে। দেখে লোকটির মাথা গরম হয়ে গেল। সে চেচিয়ে উঠলো তোমরা কি করছ?
অপরিচিত: গান শুনছি
লোক:(দৌড়ে গিয়ে তার স্ত্রীর বুকে মাথা রেখে) ক্ই আমি তো শুনছি না?
অপরিচিত: আপনি তো হেডফোনের প্লাগ ই দেন নি । শুনবেন কেমন করে ?
অপরিচিত: গান শুনছি
লোক:(দৌড়ে গিয়ে তার স্ত্রীর বুকে মাথা রেখে) ক্ই আমি তো শুনছি না?
অপরিচিত: আপনি তো হেডফোনের প্লাগ ই দেন নি । শুনবেন কেমন করে ?
৫০ বছরের এক লোকের সাথে বিয়ে হল এক যুবতী মেয়ের।
৫০ বছরের এক লোকের সাথে বিয়ে হল এক যুবতী মেয়ের।
বাসর রাত কাটিয়ে বেড়িয়ে আসতেই, বান্ধবীরা সব ঘিরে ধরলো। কি কি ঘটলো রে?
কি আর হবে, রাতে যখন এক সাথে শুলাম, সে আমাকে বললো, সে আমার জন্য গত ৩০ বছর ধরে জমাচ্ছে।
আর আমিও গর্দভ, ভাবছিলাম যে সে মনে হয় টাকার কথা বলছে। এটা ভেবে খুশিতে চোখ বন্ধ করলাম। কিন্তু যখন চোখ খুললাম, দেখলাম সে আমার CPU তে Pendrive ঢুকিয়ে জমানো মাল আপলোড করা শুরু করেছে।
বাসর রাত কাটিয়ে বেড়িয়ে আসতেই, বান্ধবীরা সব ঘিরে ধরলো। কি কি ঘটলো রে?
কি আর হবে, রাতে যখন এক সাথে শুলাম, সে আমাকে বললো, সে আমার জন্য গত ৩০ বছর ধরে জমাচ্ছে।
আর আমিও গর্দভ, ভাবছিলাম যে সে মনে হয় টাকার কথা বলছে। এটা ভেবে খুশিতে চোখ বন্ধ করলাম। কিন্তু যখন চোখ খুললাম, দেখলাম সে আমার CPU তে Pendrive ঢুকিয়ে জমানো মাল আপলোড করা শুরু করেছে।
এক পিপড়া ভালবাসে এক হাতিকে
এক পিপড়া ভালবাসে এক হাতিকে
তাই তারা গেল একদিন ডেটিংয়ে
অনেক কথা হল, রোমান্স হল
অনেক গল্পের পর পিপড়া সুধালো
ওর মনে আছে এক সাধ ।
আহ্লাদি হাতি জানতে চাইল পিপড়ের মনের বাসনা
পিপড়া সুধালো সে হতে চায় হাতির বাচ্চার মা
কথা শুনে হাতি heart attack করে মারা গেল!!
তখন পিপড়া কাঁদতে কাঁদতে বলতে লাগল,
এক রাত ডেটিং করলাম!!
এখন সারা জীবন যাবে কবর খুড়তে ।
তাই তারা গেল একদিন ডেটিংয়ে
অনেক কথা হল, রোমান্স হল
অনেক গল্পের পর পিপড়া সুধালো
ওর মনে আছে এক সাধ ।
আহ্লাদি হাতি জানতে চাইল পিপড়ের মনের বাসনা
পিপড়া সুধালো সে হতে চায় হাতির বাচ্চার মা
কথা শুনে হাতি heart attack করে মারা গেল!!
তখন পিপড়া কাঁদতে কাঁদতে বলতে লাগল,
এক রাত ডেটিং করলাম!!
এখন সারা জীবন যাবে কবর খুড়তে ।
১ম বন্ধু : কিরে? তোর হাতে-পায়ে ব্যান্ডেজ কেন?
১ম বন্ধু : কিরে? তোর হাতে-পায়ে ব্যান্ডেজ কেন?
২য় বন্ধু : পাবলিক গনপিটুনি দিয়েছে, কোন দোষ ছাড়াই...
১ম বন্ধু : কেন? কি করছিলি?
২য় বন্ধু : দোকান থেকে ছবি ওয়াশ করিয়ে হাতে নিয়ে বাড়ি ফিরতছিলাম.
বাতাসে উড়ে গিয়ে পড়লো এক মহিলার পায়ের নিচে।
১য় বন্ধু : তারপর?
২য় বন্ধু : আমি মহিলাকে বললাম শাড়িটা উঠান, ছবি তুলবো!
এরপরেই আশেপাশের লোকজন... !
২য় বন্ধু : পাবলিক গনপিটুনি দিয়েছে, কোন দোষ ছাড়াই...
১ম বন্ধু : কেন? কি করছিলি?
২য় বন্ধু : দোকান থেকে ছবি ওয়াশ করিয়ে হাতে নিয়ে বাড়ি ফিরতছিলাম.
বাতাসে উড়ে গিয়ে পড়লো এক মহিলার পায়ের নিচে।
১য় বন্ধু : তারপর?
২য় বন্ধু : আমি মহিলাকে বললাম শাড়িটা উঠান, ছবি তুলবো!
এরপরেই আশেপাশের লোকজন... !
ট্রেনে বিরস বদনে যাচ্ছেন এক ভদ্রলোক
ট্রেনে বিরস বদনে যাচ্ছেন এক ভদ্রলোক, সাথে ৩টে ছোটো ছোটো বাচ্চা, পাশের যাত্রী আগ্রহী হয়ে বললেন, আপনি কি করেন?
আমি কন্ডোমের ......
ও আচ্ছা আচ্ছা খুব ভালো, খুব ভালো।
তো ছেলে মেয়েগুলোতে আপনার না কি?
নাহ আমার না,
তাহলে? বিস্মিত ভদ্রলোক প্রশ্ন করলেন।
ওগুলো কাস্টোমার কমপ্লেইন
আমি কন্ডোমের ......
ও আচ্ছা আচ্ছা খুব ভালো, খুব ভালো।
তো ছেলে মেয়েগুলোতে আপনার না কি?
নাহ আমার না,
তাহলে? বিস্মিত ভদ্রলোক প্রশ্ন করলেন।
ওগুলো কাস্টোমার কমপ্লেইন
পিংকির বয়স ৫ বছর।
পিংকির বয়স ৫ বছর। রমজান মাসের ৮-১০দিন অতিক্রান্ত হয়ে গেছে, শুরু হয়ে গেছে আসন্ন ঈদের প্রস্তুতি।
একদিন পিংকির বাবা জিজ্ঞেস করলেন, এবার ঈদে তুমি কী নেবে মামণি?
পিংকি বললো, একটা ছোট্ট ভাই। পিংকির বাবা ভাবলেন, মেয়েকে এখন কী জবাব দিই?
একটু ভেবে আদরমাখানো কণ্ঠে বললেন কিন্তু মামণি, ঈদের যে আর মাত্র ২০দিন বাকি। এতো তাড়াতাড়ি তো তোমার ভাইকে আনা যাবেনা।
পিংকি বললো, তাহলে বেশী করে লোক লাগিয়ে দাও!
একদিন পিংকির বাবা জিজ্ঞেস করলেন, এবার ঈদে তুমি কী নেবে মামণি?
পিংকি বললো, একটা ছোট্ট ভাই। পিংকির বাবা ভাবলেন, মেয়েকে এখন কী জবাব দিই?
একটু ভেবে আদরমাখানো কণ্ঠে বললেন কিন্তু মামণি, ঈদের যে আর মাত্র ২০দিন বাকি। এতো তাড়াতাড়ি তো তোমার ভাইকে আনা যাবেনা।
পিংকি বললো, তাহলে বেশী করে লোক লাগিয়ে দাও!
এক ছেলে বাজার থেকে অনেক দাম দিয়ে দটো আন্ডার ওয়্যার কিনলো।
এক ছেলে বাজার থেকে অনেক দাম দিয়ে দটো আন্ডার ওয়্যার কিনলো।
কিন্তু মানুষকে দেখানো নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেল।
সে এইজন্য ওইদিন বিকালে আন্ডায়ওয়্যার পরে প্যান্টের চেন খোলা রেখে রাস্তায় বের হবার সিদ্ধান্ত নিল।
পরিকল্পনা মতো সে বিকালে বের হল কিন্তু আন্ডায় ওয়্যার পরতে ভুলে গেল।
খোলা চেইনের ফাক দিয়ে এক বৃদ্ধা ছেলের ওটা দেখে হা করে তাকিয়ে রইল। এটা দেখে ছেলেটা খুশী হয়ে বলল,"কি গো দিদা? সুন্দর না? ঘরে আরো একটা আছে।
কিন্তু মানুষকে দেখানো নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেল।
সে এইজন্য ওইদিন বিকালে আন্ডায়ওয়্যার পরে প্যান্টের চেন খোলা রেখে রাস্তায় বের হবার সিদ্ধান্ত নিল।
পরিকল্পনা মতো সে বিকালে বের হল কিন্তু আন্ডায় ওয়্যার পরতে ভুলে গেল।
খোলা চেইনের ফাক দিয়ে এক বৃদ্ধা ছেলের ওটা দেখে হা করে তাকিয়ে রইল। এটা দেখে ছেলেটা খুশী হয়ে বলল,"কি গো দিদা? সুন্দর না? ঘরে আরো একটা আছে।
এক মেয়ে গেল দোকানে ব্রা কিনতে।
এক মেয়ে গেল দোকানে ব্রা কিনতে।
মেয়ে : ভাই, আমাকে সস্তার ভিতরে ভাল ব্রা দেখান।
দোকানদার : এইটা নেন ১০০টাকা .
মেয়ে : আর একটু কমে নাই?
দো : এইটা আছে ৭০টাকা.
মেয়ে : আর একটু কম.
দো : এইটা আছে ৫০টাকা.
মেয়ে : নাহ্ বেশী হয়ে গেল।
দো : ছোটকু! ম্যাডাম কে আইসক্রিম এর দুটো খালি কাপ আর একটুকরা সুতো দিয়ে দে।
মেয়ে : ভাই, আমাকে সস্তার ভিতরে ভাল ব্রা দেখান।
দোকানদার : এইটা নেন ১০০টাকা .
মেয়ে : আর একটু কমে নাই?
দো : এইটা আছে ৭০টাকা.
মেয়ে : আর একটু কম.
দো : এইটা আছে ৫০টাকা.
মেয়ে : নাহ্ বেশী হয়ে গেল।
দো : ছোটকু! ম্যাডাম কে আইসক্রিম এর দুটো খালি কাপ আর একটুকরা সুতো দিয়ে দে।
খেঁচা মিয়া একদিন লোকাল বাস এ উঠল।
খেঁচা মিয়া একদিন লোকাল বাস এ উঠল। বাসে অনেক ভিড়। ভিড়ে ভিতরে ঠেলা ঠেলি অবস্থা। তারপাশেই এক যুবতি মেয়ে দাঁড়ানো। একটু পরপর খেঁচার হাত মেয়ের গলায়, বুকে লাগছিল। মেয়েটি বিরক্ত হয়ে বলল: আপনি কিন্তু ভাল করছেন না।
খেঁচা : বাসে ভিতরে এর থেকে ভাল সম্ভব না।ভাল পেতে চাইলে আমার বাড়ি চলেন নাহলে আমাকে আপনার বাড়ি নিয়ে চলেন।
খেঁচা : বাসে ভিতরে এর থেকে ভাল সম্ভব না।ভাল পেতে চাইলে আমার বাড়ি চলেন নাহলে আমাকে আপনার বাড়ি নিয়ে চলেন।
খদ্দেরঃ সেক্স করার সময় উভয়ই
খদ্দেরঃ সেক্স করার সময় উভয়ই মজা পাই, তাহলে তুমি আমার কাছ থেকে পয়সা নেবে কেন?
পসারিনীঃ আউটগোয়িং এই চার্জ লাগে, ইনকামিং ফ্রি।
পসারিনীঃ আউটগোয়িং এই চার্জ লাগে, ইনকামিং ফ্রি।
ধর্ম ক্লাসে স্বর্গ - নরক ব্যাখ্যা করার পর শিক্ষক প্রশ্ন করলেন,
ধর্ম ক্লাসে স্বর্গ - নরক ব্যাখ্যা করার পর শিক্ষক প্রশ্ন করলেন,
তোমরা কে কে স্বর্গে যেতে চাও হাত তোল।
সবাই তুলল শুধু একজন ছাড়া। কী ব্যাপার, তুমি স্বর্গে যেতে চাওনা ?
না স্যার, মা আজ তাড়াতাড়ি বাড়ি যেতে বলেছে।
তোমরা কে কে স্বর্গে যেতে চাও হাত তোল।
সবাই তুলল শুধু একজন ছাড়া। কী ব্যাপার, তুমি স্বর্গে যেতে চাওনা ?
না স্যার, মা আজ তাড়াতাড়ি বাড়ি যেতে বলেছে।
প্রচণ্ড অলস এক লোক বড়শিতে মাছ তুলে বসে আছে ।
প্রচণ্ড অলস এক লোক বড়শিতে মাছ তুলে বসে আছে ।
পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বলল, ভাই, মাছটা একটু খুলে দেবেন?
একটু বিরক্ত হলেও মাছটা খুলে দিল লোকটি ।
এত অলস আপনি ! এক কাজ করেন । একটা বিয়ে করেন, ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে ।
অলস লোকটি বলে উঠলো , ভাই আপনার জানা শোনা কোন গর্ভবতী মেয়ে আছে ?
পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বলল, ভাই, মাছটা একটু খুলে দেবেন?
একটু বিরক্ত হলেও মাছটা খুলে দিল লোকটি ।
এত অলস আপনি ! এক কাজ করেন । একটা বিয়ে করেন, ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে ।
অলস লোকটি বলে উঠলো , ভাই আপনার জানা শোনা কোন গর্ভবতী মেয়ে আছে ?
ম্যানেজমেন্ট এর ছাত্র সোনাই ক্লাসরূম
ম্যানেজমেন্ট এর ছাত্র সোনাই ক্লাসরূম এর পাশের করিডোরে একটা মেয়েকে জড়িয়ে ধরল
মেয়ে অবাক হয়ে বলল এটা কি হল?
সোনাই : ডাইরেক্ট মার্কেটিং জানু
মেয়ে ঠাশ করে সোনাই এর গালে এক চড় বসিয়ে দিলো!!
টোকাই মামা : এটা কি হল?
মেয়ে : কাস্টমার ফিডব্যাক
মেয়ে অবাক হয়ে বলল এটা কি হল?
সোনাই : ডাইরেক্ট মার্কেটিং জানু
মেয়ে ঠাশ করে সোনাই এর গালে এক চড় বসিয়ে দিলো!!
টোকাই মামা : এটা কি হল?
মেয়ে : কাস্টমার ফিডব্যাক
কুদ্দুস কাকা বাসে উঠে একাই একটা ডাবল সীট দখল করে বসেছেন।
কুদ্দুস কাকা বাসে উঠে একাই একটা ডাবল সীট দখল করে বসেছেন।
কিছুক্ষণ পর একজন তরুনী এসে কাকার পাশে বসে পড়ল।
একটু পর মেয়েটি বলল
মেয়ে – কাকা একটু চাপবেন
চাঁচা – কোথায় চাপবো ?
মেয়ে – একটু বামে একটু
চাঁচা - বাসের মধ্যে কেমন করে চাপি! নেও দুই জনে নেমে একখানা রিক্সা নিই …
কিছুক্ষণ পর একজন তরুনী এসে কাকার পাশে বসে পড়ল।
একটু পর মেয়েটি বলল
মেয়ে – কাকা একটু চাপবেন
চাঁচা – কোথায় চাপবো ?
মেয়ে – একটু বামে একটু
চাঁচা - বাসের মধ্যে কেমন করে চাপি! নেও দুই জনে নেমে একখানা রিক্সা নিই …
অফিসের কর্মচারী আর বসের মধ্যে কথা হচ্ছে
অফিসের কর্মচারী আর বসের মধ্যে কথা হচ্ছে
কর্মচারী : স্যার, আজ দুপুরের পর আমাকে কিছুক্ষণের জন্য ছুটি দেবেন?
বস : কেন?
কর্মচারী : আমার স্ত্রীকে নিয়ে একটু শপিংয়ে যাব।
বস : না, কোনো ছুটি হবে না।
কর্মচারী : আপনি আমাকে বাঁচালেন, স্যার। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ!
কর্মচারী : স্যার, আজ দুপুরের পর আমাকে কিছুক্ষণের জন্য ছুটি দেবেন?
বস : কেন?
কর্মচারী : আমার স্ত্রীকে নিয়ে একটু শপিংয়ে যাব।
বস : না, কোনো ছুটি হবে না।
কর্মচারী : আপনি আমাকে বাঁচালেন, স্যার। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ!
সাংবাদিক: লোকজন খেতে পায় না,
সাংবাদিক: লোকজন খেতে পায় না, আর আপনি দুধভর্তি সুইমিং পুলে স্নান করেন?
সেরা ধনী: কী করব বলেন…গরুগুলো সব খাটো খাটো…একটার নিচেও দাঁড়াতে পারি না
সেরা ধনী: কী করব বলেন…গরুগুলো সব খাটো খাটো…একটার নিচেও দাঁড়াতে পারি না
এক কিশোরী মেয়ে স্কার্ট পড়ে খেলতে যায়্,
এক কিশোরী মেয়ে স্কার্ট পড়ে খেলতে যায়্, তো একদিন সে তার ছেলে বন্ধুর সাথে স্কার্ট পড়ে গেছে, ছেলেটা তাকে গাছে উঠতে বললো।
সে গাছে ওঠায় ছেলেটা গাছের নিচে যায় দাড়ালো মেয়ে টার অন্তর্বাস দেখার জন্য্।
মেয়েটা বাড়ি গিয়ে তার মা কে বললো সব্।
মা তার কথা শুনে বলল, আরে বোকা মেয়ে, ছেলেটা তোমার অন্তর্বাস দেখার জন্য তোমাকে গাছে উঠতে বলছে।
তো পরের দিন মেয়েটা আবার গেলো খেলতে, ছেলেটা আবার তাকে গাছে উঠতে বললো। মেয়েটাও উঠল আর বাড়ি গিয়ে মা কে সব বললো। তার মা আবার একই কথা বললো,
এবার মেয়ের উত্তরঃ মা আমি এবার আর অন্তর্বাস পড়ে যাই নি যাতে ছেলেটা অন্তর্বাস না দেখতে পারে।
সে গাছে ওঠায় ছেলেটা গাছের নিচে যায় দাড়ালো মেয়ে টার অন্তর্বাস দেখার জন্য্।
মেয়েটা বাড়ি গিয়ে তার মা কে বললো সব্।
মা তার কথা শুনে বলল, আরে বোকা মেয়ে, ছেলেটা তোমার অন্তর্বাস দেখার জন্য তোমাকে গাছে উঠতে বলছে।
তো পরের দিন মেয়েটা আবার গেলো খেলতে, ছেলেটা আবার তাকে গাছে উঠতে বললো। মেয়েটাও উঠল আর বাড়ি গিয়ে মা কে সব বললো। তার মা আবার একই কথা বললো,
এবার মেয়ের উত্তরঃ মা আমি এবার আর অন্তর্বাস পড়ে যাই নি যাতে ছেলেটা অন্তর্বাস না দেখতে পারে।
বনে কাঠ কাটতে গিয়ে বোলতার কামড় খেয়ে বাড়ি ফিরল গেদু।
বনে কাঠ কাটতে গিয়ে বোলতার কামড় খেয়ে বাড়ি ফিরল গেদু।
বোলতা কামড় দিয়েছে তার পুরুষাঙ্গে ।
জিনিষটা হয়েছে দেখার মত। ইয়া মোটা |
প্রচণ্ড যন্ত্রণা নিয়ে বাড়ি এসে বউকে দেখানোর পর বউ লতাপাতা বেটে লাগাতে লাগাতে
বলল, ঠাকুর ব্যথাটা কমিয়ে দাও, ফোলাটা কমিও না , যেভাবে আছে সেভাবে থাক।
বোলতা কামড় দিয়েছে তার পুরুষাঙ্গে ।
জিনিষটা হয়েছে দেখার মত। ইয়া মোটা |
প্রচণ্ড যন্ত্রণা নিয়ে বাড়ি এসে বউকে দেখানোর পর বউ লতাপাতা বেটে লাগাতে লাগাতে
বলল, ঠাকুর ব্যথাটা কমিয়ে দাও, ফোলাটা কমিও না , যেভাবে আছে সেভাবে থাক।
মেয়ের বান্ধবীরা মেয়েরদের বাসর রাতের
মেয়ের বান্ধবীরা মেয়েরদের বাসর রাতের আগের দিন যা বলতো এবং এখন যা বলে . . .
১৯৮০ সাল : বেশি লজ্জা পাস না, তোর ই তো স্বামী...!!
১৯৯০ সাল : ও যা করতে চায় তাই করতে দিস্, কষ্ট লাগলেও তা স্বীকার করবি না...!!
২০০০ সাল : আসতে আসতে করতে বলিস্,বেশি উতলা হতে মানা করিস্,না হইলে ব্যথা লাগতে পারে...!!
২০১১ সাল : করার সময় জোরে জোরে চিৎকার দিস যাতে তোর স্বামী বুঝতে পারে যে এটাই তোর প্রথম.....
১৯৮০ সাল : বেশি লজ্জা পাস না, তোর ই তো স্বামী...!!
১৯৯০ সাল : ও যা করতে চায় তাই করতে দিস্, কষ্ট লাগলেও তা স্বীকার করবি না...!!
২০০০ সাল : আসতে আসতে করতে বলিস্,বেশি উতলা হতে মানা করিস্,না হইলে ব্যথা লাগতে পারে...!!
২০১১ সাল : করার সময় জোরে জোরে চিৎকার দিস যাতে তোর স্বামী বুঝতে পারে যে এটাই তোর প্রথম.....
বাপ পনেরো বছরের ছেলের ব্যাগে কনডম পেয়ে সেটা দেখে বললো :
বাপ পনেরো বছরের ছেলের ব্যাগে কনডম পেয়ে সেটা দেখে বললো :
তোর লজ্জা করেনা এই বয়সে ব্যাগে কনডম রেখেছিস?
ছেলে : তাহলে কি করব ? এই বয়সে বাবা হয়ে যাবো ?
তোর লজ্জা করেনা এই বয়সে ব্যাগে কনডম রেখেছিস?
ছেলে : তাহলে কি করব ? এই বয়সে বাবা হয়ে যাবো ?
বল্টুর বউ বল্টুকে বলছেঃপাশের
বল্টুর বউ বল্টুকে বলছেঃপাশের ফ্ল্যাটের রাজুকে দেখো, সে তার বউকে সবসময় কিস করে! তুমি করতে পারোনা?
বল্টু উত্তরে বলল :
বিশ্বাস করো, আমি চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু শালী আমাকে থাপ্পড় মেরেছে,
বল্টু উত্তরে বলল :
বিশ্বাস করো, আমি চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু শালী আমাকে থাপ্পড় মেরেছে,
বাজারে গিয়ে বাজার করছে এক মেয়ে, দোকানীর কাছে গিয়ে বললো ভাই বেগুন কত করে?
বাজারে গিয়ে বাজার করছে এক মেয়ে, দোকানীর কাছে গিয়ে বললো ভাই বেগুন কত করে?
দোকানী বললো এই তো ৪০ টাকা কেজি।
হাফ কেজি দেন ভাই।
দোকানী মেপে উঠাচ্ছে, এই সময় মেয়েটা বললো, এ কি অবস্থা, আপনার বেগুনগুলোতো ছোটো ছোটো, এর চেয়ে বড় বেগুন নেই?
দোকানী বললো, দিদি মাঝে মাঝে তো রান্না করে খাওয়ার জন্য বেগুন কিনবেন, না কি?
দোকানী বললো এই তো ৪০ টাকা কেজি।
হাফ কেজি দেন ভাই।
দোকানী মেপে উঠাচ্ছে, এই সময় মেয়েটা বললো, এ কি অবস্থা, আপনার বেগুনগুলোতো ছোটো ছোটো, এর চেয়ে বড় বেগুন নেই?
দোকানী বললো, দিদি মাঝে মাঝে তো রান্না করে খাওয়ার জন্য বেগুন কিনবেন, না কি?
এক অত্যন্ত সুন্দরী মহিলা লন্ডন এর একটি বারে উদর পূর্তি
এক অত্যন্ত সুন্দরী মহিলা লন্ডন এর একটি বারে উদর পূর্তি করে মদ খেয়ে বদ্ধ মাতাল হয়ে পড়লো। মাতলামীর চোটে গায়ের সব কাপড় খুলে রাস্তা দিয়ে হাটা আরম্ভ করলো।
কিছু দূর গিয়ে ওভাবেই একটি ট্যাক্সিতে উঠে পড়লো।
ট্যাক্সি ড্রাইভার তার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থেকে দেখে সে জিজ্ঞাসা করলো
কি নগ্ন মেয়ে দ্যাখো নি কখনো?
ট্যাক্সি ড্রাইভারঃ না আমি চিন্তা করছি আপনি আমার ভাড়ার টাকাটা কোথায় রেখেছেন
কিছু দূর গিয়ে ওভাবেই একটি ট্যাক্সিতে উঠে পড়লো।
ট্যাক্সি ড্রাইভার তার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থেকে দেখে সে জিজ্ঞাসা করলো
কি নগ্ন মেয়ে দ্যাখো নি কখনো?
ট্যাক্সি ড্রাইভারঃ না আমি চিন্তা করছি আপনি আমার ভাড়ার টাকাটা কোথায় রেখেছেন
নলাদার বড় ছেলেকে একদিন নলাদা হস্তমৈথুন করতে দেখলো।
নলাদার বড় ছেলেকে একদিন নলাদা হস্তমৈথুন করতে দেখলো।
সে বুঝতে পারলো ছেলের বিয়ের ইচ্ছা জেগেছে।
এর একমাস পর ছেলেকে বিয়ে করালো। বিয়ের এক সপ্তাহ পর ছেলেকে ডেকে জিজ্জাসা করলো,কিরে ,সব ঠিকভাবে চলে তো?
ছেলে: কঁচু ঠিক হয়েছে ।আগে আমি টানা ২০মিনিট পারতাম। কিন্তু এখন আমার বৌয়ের হাত তো ৫মিনিটেই ব্যাঁথা হয়ে যায়।
সে বুঝতে পারলো ছেলের বিয়ের ইচ্ছা জেগেছে।
এর একমাস পর ছেলেকে বিয়ে করালো। বিয়ের এক সপ্তাহ পর ছেলেকে ডেকে জিজ্জাসা করলো,কিরে ,সব ঠিকভাবে চলে তো?
ছেলে: কঁচু ঠিক হয়েছে ।আগে আমি টানা ২০মিনিট পারতাম। কিন্তু এখন আমার বৌয়ের হাত তো ৫মিনিটেই ব্যাঁথা হয়ে যায়।
এক বিগত যৌবনা মা আর তার সুন্দরী মেয়ে বসে আছে রেল স্টেশনে
এক বিগত যৌবনা মা আর তার সুন্দরী মেয়ে বসে আছে রেল স্টেশনে।
তো ওদের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় কিছু দূষ্ট ছেলে মেয়ের দিকে তাকিয়ে বলল, বন্ধু দেখ, মালরে একটা, এবং চলে গেল এদের পার হয়ে।
তখন মেয়েটার মা আফসোস করে মেয়েকে বলল, আমিও এক সময় মাল ছিলামরে। কিন্তু, তোর বাবার ঘষাঘসিতে ছ-চামড়া উঠে গেছে।
তো ওদের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় কিছু দূষ্ট ছেলে মেয়ের দিকে তাকিয়ে বলল, বন্ধু দেখ, মালরে একটা, এবং চলে গেল এদের পার হয়ে।
তখন মেয়েটার মা আফসোস করে মেয়েকে বলল, আমিও এক সময় মাল ছিলামরে। কিন্তু, তোর বাবার ঘষাঘসিতে ছ-চামড়া উঠে গেছে।
এক লোক আর এক মহিলা ছাদে কাপড় তুলতে গেছে।
এক লোক আর এক মহিলা ছাদে কাপড় তুলতে গেছে।
লোকটার লুঙ্গি এবং মহিলার শাড়ি।
দুইজনই একই সাথে কাপড় তুলতে গেল।
বাঁধা পেয়ে লোকটা মহিলাকে বলল আপনি আপনার শাড়ি তোলেন তার পর আমি লুঙ্গি তুলব।
মহিলা একটু লজ্জা পেয়ে বলল যাহ্! এই ছাদে কেউ এসব কাজ করে!
লোকটা বললঃ এই কাজ ছাদেই তো ভাল হয়।
মহিলা বললঃতাই নাকি? আপনি আগেও ছাদে এই কাজ অনেক বার করেছেন মনে হচ্ছে।
লোকটা বললঃ হ্যাঁ আমি তো রোজই ছাদে কাপড় শুকাতে দিতে আসি। ছাদই কাপড় শুকাতে ভাল কাজ করে।
লোকটার লুঙ্গি এবং মহিলার শাড়ি।
দুইজনই একই সাথে কাপড় তুলতে গেল।
বাঁধা পেয়ে লোকটা মহিলাকে বলল আপনি আপনার শাড়ি তোলেন তার পর আমি লুঙ্গি তুলব।
মহিলা একটু লজ্জা পেয়ে বলল যাহ্! এই ছাদে কেউ এসব কাজ করে!
লোকটা বললঃ এই কাজ ছাদেই তো ভাল হয়।
মহিলা বললঃতাই নাকি? আপনি আগেও ছাদে এই কাজ অনেক বার করেছেন মনে হচ্ছে।
লোকটা বললঃ হ্যাঁ আমি তো রোজই ছাদে কাপড় শুকাতে দিতে আসি। ছাদই কাপড় শুকাতে ভাল কাজ করে।
সমুদ্র তীরে এক সুন্দরী তরুণী কাপড় ছাড়ছিলো একা একা।
সমুদ্র তীরে এক সুন্দরী তরুণী কাপড় ছাড়ছিলো একা একা।
এক তরুণ পুলিশ খেয়াল করছিলো তাকে।
মেয়েটি যখন শুধু ব্রা আর প্যান্টি পড়ে সাগরে নামতে যাবে তখন পুলিশটা গিয়ে পথ আটকালো।
পুলিশ:এখানে সাতার কাটা নিষেধ
মেয়ে:সেটা যখন কাপড় খুলছিলাম তখন বলেননি কেনো?
পুলিশ:সাতাঁর কাটা নিষেধ,কাপড় খোলা তো নিষেধ না।
এক তরুণ পুলিশ খেয়াল করছিলো তাকে।
মেয়েটি যখন শুধু ব্রা আর প্যান্টি পড়ে সাগরে নামতে যাবে তখন পুলিশটা গিয়ে পথ আটকালো।
পুলিশ:এখানে সাতার কাটা নিষেধ
মেয়ে:সেটা যখন কাপড় খুলছিলাম তখন বলেননি কেনো?
পুলিশ:সাতাঁর কাটা নিষেধ,কাপড় খোলা তো নিষেধ না।
Exam এবং Sex এর পর
Exam এবং Sex এর পর একটা মেয়ের ফীলিংস একই রকম থাকে, যেমনঃ
কত্ত লম্বা ছিল, ইস্! যদি আরেকটু সময় পেতাম।
প্রথমে কত ভয় লাগছিলো, কিন্তু পরে যে কীভাবে হয়ে গেলো বুঝলাম না।
আমি তো অজ্ঞানই হয়ে গেছিলাম, ৩ ঘন্টা পর জ্ঞান ফিরেছে।
রাতে তো একটুও শুতে পারি নি ,কেমন যেনো অদ্ভূত লাগছিলো।
এরপর থেকে সব কাজ বুঝে শুনে করব।
কত্ত লম্বা ছিল, ইস্! যদি আরেকটু সময় পেতাম।
প্রথমে কত ভয় লাগছিলো, কিন্তু পরে যে কীভাবে হয়ে গেলো বুঝলাম না।
আমি তো অজ্ঞানই হয়ে গেছিলাম, ৩ ঘন্টা পর জ্ঞান ফিরেছে।
রাতে তো একটুও শুতে পারি নি ,কেমন যেনো অদ্ভূত লাগছিলো।
এরপর থেকে সব কাজ বুঝে শুনে করব।
ক্লাসে পড়ানোর সময় শিক্ষক এক ছাত্রী কে জিজ্ঞেস করছে
ক্লাসে পড়ানোর সময় শিক্ষক এক ছাত্রী কে জিজ্ঞেস করছে
শিক্ষক:খেজুর এবং হুজুর এর মধ্যে উচ্চারণ গত মিল থাকলেও এদের ভিতর পার্থক্য কি?
ছাত্রী :স্যার বলতে লজ্জা লাগছে.
শিক্ষক :ঞ্জান অর্জনে লজ্জা কিসের ?
ছাত্রী :না. মানে, স্যার খেজুরের ১ টা বিচি আর হুজুরের ২ টা বিচি।
শিক্ষক:খেজুর এবং হুজুর এর মধ্যে উচ্চারণ গত মিল থাকলেও এদের ভিতর পার্থক্য কি?
ছাত্রী :স্যার বলতে লজ্জা লাগছে.
শিক্ষক :ঞ্জান অর্জনে লজ্জা কিসের ?
ছাত্রী :না. মানে, স্যার খেজুরের ১ টা বিচি আর হুজুরের ২ টা বিচি।
স্ত্রী : জানো আজ একটা বাজে জিনিস হয়েছে৷
স্ত্রী : জানো আজ একটা বাজে জিনিস হয়েছে৷
স্বামি : কী?
স্ত্রী : আজ স্নান করে কাপড় বদলানোর সময় ভুলে সদর দরজা খোলা ছিল৷
স্বামি :কী সর্বনাশ ৷ কোন সমস্যা হয়নিতো?
স্ত্রী : সমস্যা হয়নি মানে৷ আমি কেবল ব্রা পরছি এমন সময় তোমার বন্ধু ঘরে ঢোকে! কি লজ্জার ব্যাপার বলতো?
স্বামি : তখন তুমি কি করলে?(রাগত ও আশ্চর্য গলায়)
স্ত্রী : আমি আর কি করব৷ লজ্জায় ব্রা দিয়ে মুখ ঢাকলাম...............
স্বামি : কী?
স্ত্রী : আজ স্নান করে কাপড় বদলানোর সময় ভুলে সদর দরজা খোলা ছিল৷
স্বামি :কী সর্বনাশ ৷ কোন সমস্যা হয়নিতো?
স্ত্রী : সমস্যা হয়নি মানে৷ আমি কেবল ব্রা পরছি এমন সময় তোমার বন্ধু ঘরে ঢোকে! কি লজ্জার ব্যাপার বলতো?
স্বামি : তখন তুমি কি করলে?(রাগত ও আশ্চর্য গলায়)
স্ত্রী : আমি আর কি করব৷ লজ্জায় ব্রা দিয়ে মুখ ঢাকলাম...............
একটা মেয়ে নদির পাড়ে দাড়িয়ে লাফাচ্ছে!
একটা মেয়ে নদির পাড়ে দাড়িয়ে লাফাচ্ছে!
হঠাৎ মেয়েটা গায়েব হয়ে গেলো !
মুহুর্তেই একটা অন্ধকার ঘরে তাকে পাওয়া গেল।
কিছু বুঝে ওঠার আগেই একটা সাবানকে উলঙ্গ অবস্থায় দেখা গেল।
সাবান থেকে চোখ না ঘুরাতেই দেখা যায় ঐ মেয়েটারও একই অবস্থা !!
তারপরই ক্লাইমেক্স, টান টান উত্তেজনা!!
মেয়ে আর সাবানের মধ্যে তুমুল ঘষাঘষি!
ঘর ভর্তি ফেনা আর ফেনা!!
ফলাফল, মেয়েটা এক মিনিটেরও কম সময়ে
গোলাপী থেকা পিংকি হইয়্যা গেল!
এই হইল গিয়া আজকালকার বিউটি সোপ গুলোর বিজ্ঞাপন!
যেইখানে সাবান বেচছে না মেয়েদের বেচছে ওটা বোঝার কোনই উপায় নেই!
হঠাৎ মেয়েটা গায়েব হয়ে গেলো !
মুহুর্তেই একটা অন্ধকার ঘরে তাকে পাওয়া গেল।
কিছু বুঝে ওঠার আগেই একটা সাবানকে উলঙ্গ অবস্থায় দেখা গেল।
সাবান থেকে চোখ না ঘুরাতেই দেখা যায় ঐ মেয়েটারও একই অবস্থা !!
তারপরই ক্লাইমেক্স, টান টান উত্তেজনা!!
মেয়ে আর সাবানের মধ্যে তুমুল ঘষাঘষি!
ঘর ভর্তি ফেনা আর ফেনা!!
ফলাফল, মেয়েটা এক মিনিটেরও কম সময়ে
গোলাপী থেকা পিংকি হইয়্যা গেল!
এই হইল গিয়া আজকালকার বিউটি সোপ গুলোর বিজ্ঞাপন!
যেইখানে সাবান বেচছে না মেয়েদের বেচছে ওটা বোঝার কোনই উপায় নেই!
নলাদা ও তার স্ত্রীর sex এর secret code হলো, পরোটা ভাজি
নলাদা ও তার স্ত্রীর sex এর secret code হলো, পরোটা ভাজি
প্রতিদিন সকালে খাবার টেবিলে নলাদা, তার স্ত্রী ও তাদের ৫ বছরের বাচ্চা একসাথে খেতে বসে।
নলাদা প্রতিদিন সকালে তার স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করে, কাল রাতে কযটা পরোটা ভাজলাম?
তার স্ত্রী কখনো উত্তর দেয় ৩টে, কখনো ৪টে, কখনো ৫টা,৬টা,৭টা ।
একদিন সকালে তার স্ত্রী বলল ৫টা।
কিন্তু আবুল সাহেব বলল ৪টা।
তারা কিছুতেই এই বিষয়ে এঁকে অপরের সাথে একমত না।
এই নিয়ে তাদের মধ্যে মহা তর্ক শুরু।
তাদের ১৭ বছরের একটা কাজের ছেলে ছিল। তখন ছেলেটি খাবার টেবিলে খাবার দিতে দিতে বলল, কাল রাতে বউদিকে দুধ দিতে আপনাদের রুমে ঢুকেছিলাম, ঢুকে দেখি তাওয়া ( fry-pan) গরম আছে,তাই আমিও একটা পরোটা ভেজে ফেলেছি ।
প্রতিদিন সকালে খাবার টেবিলে নলাদা, তার স্ত্রী ও তাদের ৫ বছরের বাচ্চা একসাথে খেতে বসে।
নলাদা প্রতিদিন সকালে তার স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করে, কাল রাতে কযটা পরোটা ভাজলাম?
তার স্ত্রী কখনো উত্তর দেয় ৩টে, কখনো ৪টে, কখনো ৫টা,৬টা,৭টা ।
একদিন সকালে তার স্ত্রী বলল ৫টা।
কিন্তু আবুল সাহেব বলল ৪টা।
তারা কিছুতেই এই বিষয়ে এঁকে অপরের সাথে একমত না।
এই নিয়ে তাদের মধ্যে মহা তর্ক শুরু।
তাদের ১৭ বছরের একটা কাজের ছেলে ছিল। তখন ছেলেটি খাবার টেবিলে খাবার দিতে দিতে বলল, কাল রাতে বউদিকে দুধ দিতে আপনাদের রুমে ঢুকেছিলাম, ঢুকে দেখি তাওয়া ( fry-pan) গরম আছে,তাই আমিও একটা পরোটা ভেজে ফেলেছি ।
উঃ !! মাগো; ইনজেকশনটা কি না দিলেই নয়?
উঃ !! মাগো; ইনজেকশনটা কি না দিলেই নয়?
প্রেমিক (ডাক্তার) : না ইনজেকশন দিতেই হবে।
প্রেমিকা : তাহলে ইনজেকশনটা এমন জাযগায দাও যাতে দাগ না থাকে।
প্রেমিক (ডাক্তার) : তাহলে বাড়ি যাও আমি রাতে আসবো।
প্রেমিক (ডাক্তার) : না ইনজেকশন দিতেই হবে।
প্রেমিকা : তাহলে ইনজেকশনটা এমন জাযগায দাও যাতে দাগ না থাকে।
প্রেমিক (ডাক্তার) : তাহলে বাড়ি যাও আমি রাতে আসবো।
ছেলেঃ বাবা, বড়দা তো দরজা খুলছে না!
ছেলেঃ বাবা, বড়দা তো দরজা খুলছে না!
বাবাঃ খুলবে খুলবে, কাল রাতে তোমার দাদার বাসর রাত ছিল তো, ক্লান্ত তাই এখনও দরজা খুলছে না।
ছেলেঃ ঠিক আছে বাবা, কিন্তু রাতে ভাই আমার কাছে কোল্ড ক্রিম চাইলে আমি তো ভুলে ফেবিকল দিয়েছি। সেই জন্য চিন্তা করছি।
বাবাঃ খুলবে খুলবে, কাল রাতে তোমার দাদার বাসর রাত ছিল তো, ক্লান্ত তাই এখনও দরজা খুলছে না।
ছেলেঃ ঠিক আছে বাবা, কিন্তু রাতে ভাই আমার কাছে কোল্ড ক্রিম চাইলে আমি তো ভুলে ফেবিকল দিয়েছি। সেই জন্য চিন্তা করছি।
একবার সেনাবাহিনীতে নিয়োগের জন্য আই
একবার সেনাবাহিনীতে নিয়োগের জন্য আই, এস, এস, বি তে এক পরীক্ষার্থী কে মৌখিক পরিক্ষায় (যেখানে মানসিক শক্তি ও উপস্থিত বুদ্ধির পরিক্ষা নেওয়া হয়) সেনা কর্মকর্তা প্রশ্ন করলো, আচ্ছা আমি যদি তোমার বিবাহিত স্ত্রীর সাথে প্রথম রাত কাটাতে চাই তাহলে তোমার কি কোন আপত্তি আছে?
পরীক্ষার্থী সাথে সাথে উত্তর দিল, আপনার যদি আপত্তি না থাকে তো আমারো কোন আপত্তি নেই। কারন আমি তো আপনার মেয়েকেই বিয়ে করব!
পরীক্ষার্থী সাথে সাথে উত্তর দিল, আপনার যদি আপত্তি না থাকে তো আমারো কোন আপত্তি নেই। কারন আমি তো আপনার মেয়েকেই বিয়ে করব!
সেক্সের পর বাঙ্গালী পুরুষরা বউকে সাধারণত কি বলে?
সেক্সের পর বাঙ্গালী পুরুষরা বউকে সাধারণত কি বলে?
“I love you”……………………….. উত্তর ভুল হয়েছে।
That’s great”……………………….. উত্তর ভুল হয়েছে।
“I love it”………………………….. উত্তর আবারও ভুল হয়েছে।
সঠিক উত্তরটি হচ্ছে, আমার লুঙ্গি কই?
“I love you”……………………….. উত্তর ভুল হয়েছে।
That’s great”……………………….. উত্তর ভুল হয়েছে।
“I love it”………………………….. উত্তর আবারও ভুল হয়েছে।
সঠিক উত্তরটি হচ্ছে, আমার লুঙ্গি কই?
এক লোক দোকানে গেছে কনডম কিনতে,
এক লোক দোকানে গেছে কনডম কিনতে,
দোকানে গিয়ে কনডমের নাম ভুলে গেছে।
তখন প্যান্টটা খুলে ধনটা টেবিলের উপর রেখে বলে, ওই এটার একটা ঢাকনা দে তো
দোকানে গিয়ে কনডমের নাম ভুলে গেছে।
তখন প্যান্টটা খুলে ধনটা টেবিলের উপর রেখে বলে, ওই এটার একটা ঢাকনা দে তো
এক লোকের একবার ভয়ংকর অসুখ হলো.
এক লোকের একবার ভয়ংকর অসুখ হলো.
তো বিভিন্ন ডাক্তার, হসপিটাল, পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ডাক্তার বলল যে তাকে কোনো বিবাহিত মহিলার দুধ পান করতে হবে।
রোগী তো পড়ল মহা বিপদে. চেষ্টায় লেগে গেল কিভাবে ম্যানেজ করা যায় শেষ মেষ রাখে হরি মারে কে পেয়েও গেল এক বিবাহিত নারীকে,যার দুধ পান করবেন.
তো একদিন সে সরাসরি নারীর দুধপান শুরু করল।
আস্তে আস্তে মহিলার যৌন আবেগ বেড়ে গেল এক সময় মহিলা বলল, আপনার আর কিছু ইচ্ছা থাকলে বলুন, খেতে দেই.
লোকটা বলল - দিদি, একখানা টোস্ট বিস্কুট হবে? ভিজিয়ে ভিজিয়ে খেতাম
তো বিভিন্ন ডাক্তার, হসপিটাল, পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ডাক্তার বলল যে তাকে কোনো বিবাহিত মহিলার দুধ পান করতে হবে।
রোগী তো পড়ল মহা বিপদে. চেষ্টায় লেগে গেল কিভাবে ম্যানেজ করা যায় শেষ মেষ রাখে হরি মারে কে পেয়েও গেল এক বিবাহিত নারীকে,যার দুধ পান করবেন.
তো একদিন সে সরাসরি নারীর দুধপান শুরু করল।
আস্তে আস্তে মহিলার যৌন আবেগ বেড়ে গেল এক সময় মহিলা বলল, আপনার আর কিছু ইচ্ছা থাকলে বলুন, খেতে দেই.
লোকটা বলল - দিদি, একখানা টোস্ট বিস্কুট হবে? ভিজিয়ে ভিজিয়ে খেতাম
দেবতা একবার ইমরান
দেবতা একবার ইমরান
হাসমীকে জিজ্ঞেস করলো,
তুমি পরের জন্মে কি হতে চাও?
ইমরান হাসমী- রাবণ
দেবতা-কেন?
ইমরান হাসমী- এক মুখে kiss
করতে করতে আর ভালো লাগে না
হাসমীকে জিজ্ঞেস করলো,
তুমি পরের জন্মে কি হতে চাও?
ইমরান হাসমী- রাবণ
দেবতা-কেন?
ইমরান হাসমী- এক মুখে kiss
করতে করতে আর ভালো লাগে না
দুটো বাচ্চা খেলছে। স্বভাবতই দুটোরই প্যান্ট নেই।
দুটো বাচ্চা খেলছে। স্বভাবতই দুটোরই প্যান্ট নেই।
হঠাৎ মেয়ে বাচ্চাটা ছেলে বাচ্চাটার ওইটা ধরে টানতে লাগলো।
তখন ছেলে পিচ্চিটা মন খারাপ করে বললঃ টানো আরো বেশি করে টানো, নিজেরটা তো ছিঁড়েছ ? এখন আসছো আমারটা ছিড়তে।
হঠাৎ মেয়ে বাচ্চাটা ছেলে বাচ্চাটার ওইটা ধরে টানতে লাগলো।
তখন ছেলে পিচ্চিটা মন খারাপ করে বললঃ টানো আরো বেশি করে টানো, নিজেরটা তো ছিঁড়েছ ? এখন আসছো আমারটা ছিড়তে।
একদিন ঘর মুছতে গিয়ে কাজের মহিলা খাটের নীচে ব্যবহৃত কনডম পড়ে থাকতে দেখলো।
একদিন ঘর মুছতে গিয়ে কাজের মহিলা খাটের নীচে ব্যবহৃত কনডম পড়ে থাকতে দেখলো।
সে বাড়ির মালকিনকে এটা কী তা জানতে চাইল।
মালকিন : কেন? তোর জামাই কখনো তোর সাথে ওইসব
করে না?
কাজের মহিলা : করে। কিন্তু তার ওটার
চামড়া তো কখনো খুলে পড়ে না।
সে বাড়ির মালকিনকে এটা কী তা জানতে চাইল।
মালকিন : কেন? তোর জামাই কখনো তোর সাথে ওইসব
করে না?
কাজের মহিলা : করে। কিন্তু তার ওটার
চামড়া তো কখনো খুলে পড়ে না।
প্রেমিকাঃ জানু এবার ভাল করে দেখে বল না আমার
প্রেমিকাঃ জানু এবার ভাল করে দেখে বল না আমার শরীর এর কোন অংশ সবচেয়ে সুন্দর?
প্রেমিকঃ হুম, সেটা হল এমন একটা জিনিষ যেটা দেখতে নারকোলের মত গোল ও সাদা। তার ভিতর আরো দুটো বৃত্ত আছে, বৃত্ত এর উপর ডট।
প্রেমিকাঃ শয়তান! কি বলতে চাস?
প্রেমিকঃ সেটা হল তোমার চোখ।
প্রেমিকঃ হুম, সেটা হল এমন একটা জিনিষ যেটা দেখতে নারকোলের মত গোল ও সাদা। তার ভিতর আরো দুটো বৃত্ত আছে, বৃত্ত এর উপর ডট।
প্রেমিকাঃ শয়তান! কি বলতে চাস?
প্রেমিকঃ সেটা হল তোমার চোখ।
দুপুরে এক ফ্লাট বাড়িতে কেউ নেই।
দুপুরে এক ফ্লাট বাড়িতে কেউ নেই। এক ভদ্র মহিলা কাপড় চোপড় খুলে স্নান করছেন।এমন সময় বাড়ির কলিং বেল বাজল।
মহিলা ভাবলো, এমন দুপুর বেলায় কারও আসার কথা নয়। নিশ্চয় ফকির এসেছে। শরীর ভিজিয়েছি আবার কাপড় পড়বো? আচ্ছা কাপড় ছাড়াই লুকিং গ্লাস দিয়ে দেখি কে? যদি ফকির হয় তাহলে ভিতর থেকেই না করে দেবো ভিক্ষা দেওয়া যাবে না।
মহিলা দরজার ফুটো দিয়ে দেখেন, ফকির নয়, এসেছে পাশের বাড়ির অন্ধ ছেলে রাজু। মহিলা ভাবলেন, কাপড় গায়ে নেই, অন্ধ রাজুর সাথে দরজা খুলে কথা বললেও সমস্যা কি? ও তো আর দেখবে না আমি ল্যাংটা।
দরজা খুলে- মহিলাঃ কি ব্যাপার রাজু তুমি এই দুপুর বেলায়, আবার তোমার হাতে মিষ্টিও দেখছি? ভিতরে এসো ।
অন্ধ রাজুঃ হ্যাঁ কাকিমা , এই মিষ্টিগুলো রাখুন, মা পাঠিয়েছে।
মহিলাঃ কি কারনে মিষ্টি রাজু?
অন্ধ রাজুঃ কাকিমা আমি আজ সকাল থেকে দেখতে পাচ্ছি।
মহিলা ভাবলো, এমন দুপুর বেলায় কারও আসার কথা নয়। নিশ্চয় ফকির এসেছে। শরীর ভিজিয়েছি আবার কাপড় পড়বো? আচ্ছা কাপড় ছাড়াই লুকিং গ্লাস দিয়ে দেখি কে? যদি ফকির হয় তাহলে ভিতর থেকেই না করে দেবো ভিক্ষা দেওয়া যাবে না।
মহিলা দরজার ফুটো দিয়ে দেখেন, ফকির নয়, এসেছে পাশের বাড়ির অন্ধ ছেলে রাজু। মহিলা ভাবলেন, কাপড় গায়ে নেই, অন্ধ রাজুর সাথে দরজা খুলে কথা বললেও সমস্যা কি? ও তো আর দেখবে না আমি ল্যাংটা।
দরজা খুলে- মহিলাঃ কি ব্যাপার রাজু তুমি এই দুপুর বেলায়, আবার তোমার হাতে মিষ্টিও দেখছি? ভিতরে এসো ।
অন্ধ রাজুঃ হ্যাঁ কাকিমা , এই মিষ্টিগুলো রাখুন, মা পাঠিয়েছে।
মহিলাঃ কি কারনে মিষ্টি রাজু?
অন্ধ রাজুঃ কাকিমা আমি আজ সকাল থেকে দেখতে পাচ্ছি।
জামাই বউ এসেছে ডাক্তার কাছে।
জামাই বউ এসেছে ডাক্তার কাছে।
ডাক্তার বলল, কি হয়েছে ?
বউ জামাইকে দেখিয়ে রাগী রাগী মুখে বলল , সে তো ৩০০% অক্ষম হয়ে পড়ছে।
-৩০০%? বুঝলাম না…
-১০০% অক্ষম কিভাবে সেটা তো আইডিয়া করতেই পারছেন, তাই না? এরপর শোনেন। সে তার জিহবা পুড়িয়ে ফেলেছে আর আঙ্গুল ভেঙ্গে বসে আছে।
ডাক্তার বলল, কি হয়েছে ?
বউ জামাইকে দেখিয়ে রাগী রাগী মুখে বলল , সে তো ৩০০% অক্ষম হয়ে পড়ছে।
-৩০০%? বুঝলাম না…
-১০০% অক্ষম কিভাবে সেটা তো আইডিয়া করতেই পারছেন, তাই না? এরপর শোনেন। সে তার জিহবা পুড়িয়ে ফেলেছে আর আঙ্গুল ভেঙ্গে বসে আছে।
তিন টিনএজ বান্ধবী এক সাথে এক ফ্ল্যাটে থাকে
তিন টিনএজ বান্ধবী এক সাথে এক ফ্ল্যাটে থাকে। একি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। পরের শনিবার থেকে তাদের পরবর্তী সেমিস্টার শুরু হবে। তাই শুক্রবার দিন তিন বান্ধবী একসাথে ডেটিং এ বের হলো। সারাদিন ডেটিং করার পর কাকতালীয় ভাবে সন্ধ্যায় এক সাথে তিনজন বাড়ি ফিরলো।
প্রথম এক বান্ধবী উৎফুল্ল ভাবে অপর দুইজনকে বলল- রোমাঞ্চকর ডেটিং হচ্ছে বাড়ি ফিরে যখন দেখবে তোমার পরিপাটি চুল এবড়ানো থেবড়ানো, নিজেকে আয়নায় দেখলে পাগলীনি মনে হবে সেটা।
দ্বিতীয় বান্ধবী প্রথম বান্ধবীর উপর লাফ দিয়ে পরে বলল- হলো না, সব চেয়ে রোমাঞ্চকর ডেটিং হচ্ছে বাসায় ফিরে যখন দেখবে তোমার সুন্দর মেক আপ নিঃশেষ হয় গেছে, তোমার ঠোঁটে লিপস্টিকের লেশ মাত্র নেই।
তৃতীয় বান্ধবী চুপ করে বসে বসে তাদের কথা শুনছিলো। কোন কথা বলছিলো না। অনেকক্ষণ চুপ করে থাকার পর নিজের অন্তবাস খুলে দেয়ালের দিকে ছুরে মেরে বলল – “সব চেয়ে রোমাঞ্চকর ডেটিং একেই বলে।”
প্রথম এক বান্ধবী উৎফুল্ল ভাবে অপর দুইজনকে বলল- রোমাঞ্চকর ডেটিং হচ্ছে বাড়ি ফিরে যখন দেখবে তোমার পরিপাটি চুল এবড়ানো থেবড়ানো, নিজেকে আয়নায় দেখলে পাগলীনি মনে হবে সেটা।
দ্বিতীয় বান্ধবী প্রথম বান্ধবীর উপর লাফ দিয়ে পরে বলল- হলো না, সব চেয়ে রোমাঞ্চকর ডেটিং হচ্ছে বাসায় ফিরে যখন দেখবে তোমার সুন্দর মেক আপ নিঃশেষ হয় গেছে, তোমার ঠোঁটে লিপস্টিকের লেশ মাত্র নেই।
তৃতীয় বান্ধবী চুপ করে বসে বসে তাদের কথা শুনছিলো। কোন কথা বলছিলো না। অনেকক্ষণ চুপ করে থাকার পর নিজের অন্তবাস খুলে দেয়ালের দিকে ছুরে মেরে বলল – “সব চেয়ে রোমাঞ্চকর ডেটিং একেই বলে।”
এক লোক তার ছেলেকে খুব মারছে দেখে অপর এক ব্যক্তি
এক লোক তার ছেলেকে খুব মারছে দেখে অপর এক ব্যক্তি এসে ছেলেকে মারার কারন জানতে চাইলে লোকটি বলল :
দাদা আর বলেন না, পাশের বাড়ির মালাকে অন্তঃসত্তা করে ফেলেছে এই ছেলে। অন্য ব্যক্তিটি অবাক হয়ে বলল,
ও দাদা এত ছোট ছেলে এ কাজ কি করে করলো?
লোকটি জবাব দিল : আর বলেন না আমার কনডমটায় ফুটো করে রেখে ছিল এই ছেলেই ।
দাদা আর বলেন না, পাশের বাড়ির মালাকে অন্তঃসত্তা করে ফেলেছে এই ছেলে। অন্য ব্যক্তিটি অবাক হয়ে বলল,
ও দাদা এত ছোট ছেলে এ কাজ কি করে করলো?
লোকটি জবাব দিল : আর বলেন না আমার কনডমটায় ফুটো করে রেখে ছিল এই ছেলেই ।
ডাক্তারের চেম্বারের সামনে দাঁড়িয়ে আছে এক তরুণ।
ডাক্তারের চেম্বারের সামনে দাঁড়িয়ে আছে এক তরুণ। কাছ দিয়েই যাচ্ছিল ঐ তরুণের এক বন্ধু।কথা হচ্ছে উভয়ের মধ্যে-
১ম জনঃ কি ব্যাপার, তুই এখানে দাঁড়িয়ে কি করছিস?
২য় জনঃ মেয়েদের দেখছি!
১ম জনঃ মানে?
২য় জনঃ ঐ দ্যাখ, ডাক্তারের চেম্বারের দরজায় ঝুলানো আছে।
১ম জনঃ মেয়েদের দেখার জন্য বিকাল ৪টা থেকে ৬টা। তাতে কী হয়েছে?
২য় জনঃ তাই তো দাঁড়িয়ে নির্দেশ পালন করছি।
১ম জনঃ কি ব্যাপার, তুই এখানে দাঁড়িয়ে কি করছিস?
২য় জনঃ মেয়েদের দেখছি!
১ম জনঃ মানে?
২য় জনঃ ঐ দ্যাখ, ডাক্তারের চেম্বারের দরজায় ঝুলানো আছে।
১ম জনঃ মেয়েদের দেখার জন্য বিকাল ৪টা থেকে ৬টা। তাতে কী হয়েছে?
২য় জনঃ তাই তো দাঁড়িয়ে নির্দেশ পালন করছি।
খেঁচা মিয়া গেলো শশুর বাড়ি।
খেঁচা মিয়া গেলো শশুর বাড়ি।
হাত মুখ ধুতে নলকূপে গেল তার শালিকে নিয়ে।
শালি কল চাপছে আর খেঁচা হাত মুখ ধুচ্ছে।
কিন্তু কল চাপার সময় শালি যখন নিচু হচ্ছিল তখন তার বুক খেঁচার নজরে আসে।
হঠাৎ খেচা. : শালি তাড়াতাড়ি চাপাচাপি শেষ করো বলছি। নলকুপ না হলে খাড়া হয়ে যাচ্ছে !
হাত মুখ ধুতে নলকূপে গেল তার শালিকে নিয়ে।
শালি কল চাপছে আর খেঁচা হাত মুখ ধুচ্ছে।
কিন্তু কল চাপার সময় শালি যখন নিচু হচ্ছিল তখন তার বুক খেঁচার নজরে আসে।
হঠাৎ খেচা. : শালি তাড়াতাড়ি চাপাচাপি শেষ করো বলছি। নলকুপ না হলে খাড়া হয়ে যাচ্ছে !
গার্লস কলেজের সামনে দাঁড়িয়ে দুই বন্ধু-
গার্লস কলেজের সামনে দাঁড়িয়ে দুই বন্ধু-
১ম বন্ধুঃ মামা,মনে হয় মিল্ক ফ্যক্টরিতে বাম্পার ফলন হয়েছে।
২য় বন্ধুঃ হ্যাঁ মামা,ঠিক বলেছ !
পাশ থেকে দুটো মেয়ে কথাটা শুনলো, শোনার পর ছেলে দুটোকে উদ্দেশ্য করে একজন আর একজনকে বললে-
“চলতো দেখি,কলা মনে হয় সব পচে গেছে!
১ম বন্ধুঃ মামা,মনে হয় মিল্ক ফ্যক্টরিতে বাম্পার ফলন হয়েছে।
২য় বন্ধুঃ হ্যাঁ মামা,ঠিক বলেছ !
পাশ থেকে দুটো মেয়ে কথাটা শুনলো, শোনার পর ছেলে দুটোকে উদ্দেশ্য করে একজন আর একজনকে বললে-
“চলতো দেখি,কলা মনে হয় সব পচে গেছে!
জঙ্গলে পশুদের ডাক্তার শেয়াল।
জঙ্গলে পশুদের ডাক্তার শেয়াল।
এক নেকড়ে জ্বরের ওষুধ নেবার জন্য শেয়ালের গুহায় গেল।
গিয়ে দেখলো এক সুন্দরী মাদী খরগোস চুপচাপ শুয়ে আছে।
নেকড়ের মাথায় কুবুদ্ধি চেপে গেল। শেয়ালকে বললো, শেয়াল ভায়া আবার তো জ্বর, এখন কি মদ খাওয়া চলে?
শেয়াল বললো, ওটাই তো... এখন সবচেয়ে বড় ঔষধ হুজুর। নেকড়ে শেয়ালকে কড়কড় টাকা দিয়ে মদ কিনতে পাঠালো।
শেয়াল ফেরার আগেই মাদী খরগোসের সঙ্গে ৩ বার সঙ্গম করে ফেললো।
কিন্তু খরগোসের তেমন কোনো ভাবান্তর হল না, বাধাও দিল না।
শেয়াল ফিরতেই নেকড়ে জিজ্ঞেস করলো, আচ্ছা ভায়া, এই খরগোসটা কে? শেয়াল বললো, ও পাশের গ্রাম থেকে এসেছে, এইডস সারাতে ।
এক নেকড়ে জ্বরের ওষুধ নেবার জন্য শেয়ালের গুহায় গেল।
গিয়ে দেখলো এক সুন্দরী মাদী খরগোস চুপচাপ শুয়ে আছে।
নেকড়ের মাথায় কুবুদ্ধি চেপে গেল। শেয়ালকে বললো, শেয়াল ভায়া আবার তো জ্বর, এখন কি মদ খাওয়া চলে?
শেয়াল বললো, ওটাই তো... এখন সবচেয়ে বড় ঔষধ হুজুর। নেকড়ে শেয়ালকে কড়কড় টাকা দিয়ে মদ কিনতে পাঠালো।
শেয়াল ফেরার আগেই মাদী খরগোসের সঙ্গে ৩ বার সঙ্গম করে ফেললো।
কিন্তু খরগোসের তেমন কোনো ভাবান্তর হল না, বাধাও দিল না।
শেয়াল ফিরতেই নেকড়ে জিজ্ঞেস করলো, আচ্ছা ভায়া, এই খরগোসটা কে? শেয়াল বললো, ও পাশের গ্রাম থেকে এসেছে, এইডস সারাতে ।
একসাথে স্নান করছে দুটি মেয়ে।
একসাথে স্নান করছে দুটি মেয়ে।
প্রথমজন: তোমার ওই জায়গাটা সব সময় এতো ক্লিন থাকে কি করে ?
দ্বিতীয় জন: আরে বোকা, কখনো ব্যস্ত রাস্তায় ঘাস উঠতে দেখেছিস?
প্রথমজন: তোমার ওই জায়গাটা সব সময় এতো ক্লিন থাকে কি করে ?
দ্বিতীয় জন: আরে বোকা, কখনো ব্যস্ত রাস্তায় ঘাস উঠতে দেখেছিস?
যুবতী ছাতিমিস্ত্রির নিকট ভাঙ্গা ছাতি নিয়ে গেল-
যুবতী ছাতিমিস্ত্রির নিকট ভাঙ্গা ছাতি নিয়ে গেল-
মিস্ত্রী: উপরের কাপড় খুলতে হবে, আর নীচে ডান্ডা লাগাতে হবে
যুবতী: যা ইচ্ছা করো, কিন্তু জল যেন ভিতরে না পড়ে।
মিস্ত্রী: উপরের কাপড় খুলতে হবে, আর নীচে ডান্ডা লাগাতে হবে
যুবতী: যা ইচ্ছা করো, কিন্তু জল যেন ভিতরে না পড়ে।
এক ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে পড়ায় তার স্ত্রী একজন ডাক্তার ডাকলো।
এক ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে পড়ায় তার স্ত্রী একজন ডাক্তার ডাকলো।
ডাক্তার পরীক্ষ করে পথ্য দিল আর বললো- ঔষধগুলা নিয়মিত চালাবেন আর উনাকে নিয়মিত কলা, ডিম আর দুধ খাওয়াবেন।
স্ত্রী বললো- স্যার, আমি তো ওরে দুধ খেতে দিই, কিন্তু ও খালি টেপে ।
ডাক্তার পরীক্ষ করে পথ্য দিল আর বললো- ঔষধগুলা নিয়মিত চালাবেন আর উনাকে নিয়মিত কলা, ডিম আর দুধ খাওয়াবেন।
স্ত্রী বললো- স্যার, আমি তো ওরে দুধ খেতে দিই, কিন্তু ও খালি টেপে ।
মহিলা হোষ্টেলে হঠাৎ বিদ্যুৎ নষ্ট হয়ে গেলে,
মহিলা হোষ্টেলে হঠাৎ বিদ্যুৎ নষ্ট হয়ে গেলে,
ওয়ার্ডেন বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করলো, হ্যালো বিদ্যুৎ অফিস?
আপনার লোকজন কে তাড়াতাড়ি পাঠিয়ে দিন, মেয়েরা সবাই মোমবাতি ব্যবহার করছে!
ওয়ার্ডেন বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করলো, হ্যালো বিদ্যুৎ অফিস?
আপনার লোকজন কে তাড়াতাড়ি পাঠিয়ে দিন, মেয়েরা সবাই মোমবাতি ব্যবহার করছে!
একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে।
একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে।
যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি জিনিস দুই বার করে লিখতে। সে শিক্ষক আবার ভদ্র ভাষায় কথা বলে।
তাই সে বলেছে:দুদু বার করে লেখো।........... বেচারা ভদ্র ভাষায় কথা বলার দায়ে প্রাইভেট হারিয়েছে ।
যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি জিনিস দুই বার করে লিখতে। সে শিক্ষক আবার ভদ্র ভাষায় কথা বলে।
তাই সে বলেছে:দুদু বার করে লেখো।........... বেচারা ভদ্র ভাষায় কথা বলার দায়ে প্রাইভেট হারিয়েছে ।
বল্টু:দাদা ,বৌদির দুই পায়ের মাঝে কী আছে?
বল্টু:দাদা ,বৌদির দুই পায়ের মাঝে কী আছে?
দাদা : স্বর্গ আছে.
বল্টু: আর তোমার দুই পায়ের মাঝে?
দাদা: স্বর্গের লক খোলার চাবি.
বল্টু: তাড়াতাড়ি লকটা চেন্জ করো। পাশের বাড়ির দাদার কাছেও এই চাবি আছে। উনিও বৌদির লক খোলে।
দাদা : স্বর্গ আছে.
বল্টু: আর তোমার দুই পায়ের মাঝে?
দাদা: স্বর্গের লক খোলার চাবি.
বল্টু: তাড়াতাড়ি লকটা চেন্জ করো। পাশের বাড়ির দাদার কাছেও এই চাবি আছে। উনিও বৌদির লক খোলে।
আলতো করে ধরুন। আস্তে করে দুটি আঙ্গুল ভিতরে ঢুকান।
আলতো করে ধরুন। আস্তে করে দুটি আঙ্গুল ভিতরে ঢুকান। যদি বেশি বড় হয় তবে তিনটি আঙ্গুল ঢুকাতে পারেন।
দেখে নিবেন এটা যেন ভেজা থাকে, এবার আস্তে করে উপর নিচে ঘষতে থাকুন।
হ্যা এভাবেই কাপ পরিষ্কার করতে হয়।
দেখে নিবেন এটা যেন ভেজা থাকে, এবার আস্তে করে উপর নিচে ঘষতে থাকুন।
হ্যা এভাবেই কাপ পরিষ্কার করতে হয়।
এক লোক রাস্তায় ডাকাতের হাতে ধরা পড়ল।
এক লোক রাস্তায় ডাকাতের হাতে ধরা পড়ল। কিন্তু তার সমস্ত শরীর খুঁজেও কিছু না পেয়ে দু-চারটা চড় দিয়ে বিদায় করল।
লোকটা চলে যাচ্ছে, এ সময় ডাকাত সর্দার লোকটাকে আবার ডাকল।
সর্দারঃ এই শোন…
লোকটা এসে দাঁড়াতেই সর্দার তার লুঙ্গি তুলে এক টানে কয়েকটা বাল ছিঁড়ে নিল।
লোকঃ এটা কি করলেন?
সর্দারঃ এটা না করলে তো বাড়িতে গিয়ে ভাব মারিয়ে বলবি, ডাকাত ধরছিল কিন্তু আমার বালটাও ফেলাতে পারে নি।
লোকটা চলে যাচ্ছে, এ সময় ডাকাত সর্দার লোকটাকে আবার ডাকল।
সর্দারঃ এই শোন…
লোকটা এসে দাঁড়াতেই সর্দার তার লুঙ্গি তুলে এক টানে কয়েকটা বাল ছিঁড়ে নিল।
লোকঃ এটা কি করলেন?
সর্দারঃ এটা না করলে তো বাড়িতে গিয়ে ভাব মারিয়ে বলবি, ডাকাত ধরছিল কিন্তু আমার বালটাও ফেলাতে পারে নি।
লাল মিয়া নামের এক লোক ছিল।
লাল মিয়া নামের এক লোক ছিল।
তার মা বাবা অনেক সাধ করে তার এই নাম রেখেছে।
কিন্তু ভোটার কার্ডে তার নাম ভুলে সোনা মিয়া এসেছে।
তখন সে রাগান্বিত হয়ে পৌরসভা অফিসে গিয়ে বলল ,ভাই এখানে কে আছেন তাড়াতাড়ি আমার 'সোনা' কেটে 'লাল' করে দিন" ।
তার মা বাবা অনেক সাধ করে তার এই নাম রেখেছে।
কিন্তু ভোটার কার্ডে তার নাম ভুলে সোনা মিয়া এসেছে।
তখন সে রাগান্বিত হয়ে পৌরসভা অফিসে গিয়ে বলল ,ভাই এখানে কে আছেন তাড়াতাড়ি আমার 'সোনা' কেটে 'লাল' করে দিন" ।
এক লোক এক রেস্টুরেন্টে গিয়ে এক গ্লাস দুধ এর অর্ডার দিল।
এক লোক এক রেস্টুরেন্টে গিয়ে এক গ্লাস দুধ এর অর্ডার দিল।
তাকে দুধ দেওয়া হল। সে যখন দুধের গ্লাসটা হাতে নিতে যাবে তখন পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়া এক মেয়ের ওড়না পড়ল তার গ্লাসের উপর।
তখন লোকটি বলে উঠলঃদিদি ওড়না সরান। দুধ খাবো। গরম গরম খেয়ে ফেলি , ঠাণ্ডা হয়ে গেলে জমে দ্ই হয়ে যাবে।
তাকে দুধ দেওয়া হল। সে যখন দুধের গ্লাসটা হাতে নিতে যাবে তখন পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়া এক মেয়ের ওড়না পড়ল তার গ্লাসের উপর।
তখন লোকটি বলে উঠলঃদিদি ওড়না সরান। দুধ খাবো। গরম গরম খেয়ে ফেলি , ঠাণ্ডা হয়ে গেলে জমে দ্ই হয়ে যাবে।
এক মহিলা ঘর থেকে বের হয়ে বিভিন্ন জায়গা থেকে
এক মহিলা ঘর থেকে বের হয়ে বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন কথা শুনে মেজাজ খারাপ হয়ে গেছে,আচ্ছা কথাগুলা শুনি।
ফল বিক্রেতাঃ কলার সাইজ তো দেখলেন! দেখলেই মন খুশি !
পেট্রোল ওয়ালাঃ আর কত ঢালবো?
ধোপাঃ কাপড় বের করে রাখেন আমি আসছি!
ফটোকপি এর লোকঃ সামনে পিছে দুই দিকেই করব না খালি একদিকে!
ফল বিক্রেতাঃ কলার সাইজ তো দেখলেন! দেখলেই মন খুশি !
পেট্রোল ওয়ালাঃ আর কত ঢালবো?
ধোপাঃ কাপড় বের করে রাখেন আমি আসছি!
ফটোকপি এর লোকঃ সামনে পিছে দুই দিকেই করব না খালি একদিকে!
প্রফেসর শেষ ক্লাসে ঘোষণা করলেন, ‘পরশু পরীক্ষা।
প্রফেসর শেষ ক্লাসে ঘোষণা করলেন, ‘পরশু পরীক্ষা। কেউ কোনও অজুহাত দিয়ে পার পাবেননা। তবে নিকটাত্মীয়ের মৃত্যু কিংবা মারাত্মক শারীরিক অসুস্থতা হলে ভিন্ন কথা।
পেছন থেকে এক ফাজিল ছোকরা বললো, মাত্রাতিরিক্ত সেক্সজনিত ক্লান্তি হলে কি চলবে স্যার?
ক্লাসে হাসির হুল্লোড় পড়ে গেলো। শব্দ থামার পর প্রফেসর বললেন,উহুঁ, সেক্ষেত্রে তুমি অন্য হাতেলিখবে।
পেছন থেকে এক ফাজিল ছোকরা বললো, মাত্রাতিরিক্ত সেক্সজনিত ক্লান্তি হলে কি চলবে স্যার?
ক্লাসে হাসির হুল্লোড় পড়ে গেলো। শব্দ থামার পর প্রফেসর বললেন,উহুঁ, সেক্ষেত্রে তুমি অন্য হাতেলিখবে।
এত্তটুকুন ছেলে তুমি এত বড় দোকান একা সামলাও!
এত্তটুকুন ছেলে তুমি এত বড় দোকান একা সামলাও!
হ্যাঁ ।
বৈয়মের লজেন্স, চকলেট,বিস্কুট এ- সব খেতে লোভ হয় না?
হ্য।খাই না। চেটে-চেটে রেখে দিই।
হ্যাঁ ।
বৈয়মের লজেন্স, চকলেট,বিস্কুট এ- সব খেতে লোভ হয় না?
হ্য।খাই না। চেটে-চেটে রেখে দিই।
এক ব্যাবসায়ী তার কারখানায় নতুন মেশিন এনেছে।
এক ব্যাবসায়ী তার কারখানায় নতুন মেশিন এনেছে। মেশিনে নাকি একদিক দিয়ে শুয়োর ঢুকালে আরেক দিক দিয়ে জুস বের হয়।
ওই ব্যবসায়ীর ছেলে বাপরে খালি ধরা খাওয়াইন্না প্রশ্ন করে।
ছেলে বলল, বাবা,এমন কোন মেশিন নেই যে জুস ঢুকালে শুয়োর বের হয়।
বাপ রেগে গিয়ে বলে, আছে না! তোর মা
ওই ব্যবসায়ীর ছেলে বাপরে খালি ধরা খাওয়াইন্না প্রশ্ন করে।
ছেলে বলল, বাবা,এমন কোন মেশিন নেই যে জুস ঢুকালে শুয়োর বের হয়।
বাপ রেগে গিয়ে বলে, আছে না! তোর মা
মরুভূমিতে এক গাধা আর এক হাবিলদারের মধ্যে দেখা হলো।।
মরুভূমিতে এক গাধা আর এক হাবিলদারের মধ্যে দেখা হলো।।
গাধা জিজ্ঞেস করল, তুই কে রে?
হাবিলদার এদিক ওদিক তাকিয়ে আশপাশে কেউ নেই দেখে গর্বের সঙ্গে বলল, আমি মেজর জেনারেল! তুই কে?
গাধা এদিক ওদিক তাকিয়ে আশপাশে কেউ নেই দেখে বলল, আমি ঘোড়া!
গাধা জিজ্ঞেস করল, তুই কে রে?
হাবিলদার এদিক ওদিক তাকিয়ে আশপাশে কেউ নেই দেখে গর্বের সঙ্গে বলল, আমি মেজর জেনারেল! তুই কে?
গাধা এদিক ওদিক তাকিয়ে আশপাশে কেউ নেই দেখে বলল, আমি ঘোড়া!
১ম বন্ধু : আমার বাবা বড় যাদুকর ।
১ম বন্ধু : আমার বাবা বড় যাদুকর ।
আমার বাবা একটা বাঁশের এক প্রান্ত দিয়ে ঢোকে, আর আরেক প্রান্ত দিয়ে বের হয় ।
২য় বন্ধু : তোর বাবা আর কি যাদুকর , আমার বাবা তোর বাপের থেকে বড় যাদুকর , আমার বাবা রাত্রে মায়ের ঘরে ঘুমায় আর সকালে কাজের পিসির ঘর থেকে বের হয় ।
আমার বাবা একটা বাঁশের এক প্রান্ত দিয়ে ঢোকে, আর আরেক প্রান্ত দিয়ে বের হয় ।
২য় বন্ধু : তোর বাবা আর কি যাদুকর , আমার বাবা তোর বাপের থেকে বড় যাদুকর , আমার বাবা রাত্রে মায়ের ঘরে ঘুমায় আর সকালে কাজের পিসির ঘর থেকে বের হয় ।
আদর করবেন যেভাবেঃ
আদর করবেন যেভাবেঃ
প্রথমে চুমু দিন।
এরপর জড়িয়ে ধরে বিছানায় শুইয়ে দিন।
জোর-জবরদস্তি করবেন না ভুলেও।
... এরপর আস্তে আস্তে নিচে হাত ঢুকিয়ে চেক করুন ভেজা কিনা।
ভেজা থাকলে তক্ষুনি আপনার বাচ্চার প্যান্ট চেঞ্জ করে দিন না হলে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।
প্রথমে চুমু দিন।
এরপর জড়িয়ে ধরে বিছানায় শুইয়ে দিন।
জোর-জবরদস্তি করবেন না ভুলেও।
... এরপর আস্তে আস্তে নিচে হাত ঢুকিয়ে চেক করুন ভেজা কিনা।
ভেজা থাকলে তক্ষুনি আপনার বাচ্চার প্যান্ট চেঞ্জ করে দিন না হলে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।
২ বন্ধু রাস্তা তে হাটতে গল্প করছিলো...
২ বন্ধু রাস্তা তে হাটতে গল্প করছিলো...
উলটো পাশ থেকে ২ টা মেয়ে আসছিলো...
হটাৎ ১ম বন্ধুঃ সর্বনাশ...আমার বউ আর প্রেমিকা একসাথে আসছে...
২য় বন্ধুঃ হে ভগবান... আমারো...
উলটো পাশ থেকে ২ টা মেয়ে আসছিলো...
হটাৎ ১ম বন্ধুঃ সর্বনাশ...আমার বউ আর প্রেমিকা একসাথে আসছে...
২য় বন্ধুঃ হে ভগবান... আমারো...
প্রেমিকাঃ তোমরা ছেলেরা কোন কাজই নিজেরা করতে পার না।
প্রেমিকাঃ তোমরা ছেলেরা কোন কাজই নিজেরা করতে পার না। একটা বোতাম সেলাই করার জন্যও তোমাদের মেয়েদের দরকার হয়।
প্রেমিকঃ আরে মেয়েরা না থাকলে তো বোতামের দরকারই হতো না।
প্রেমিকঃ আরে মেয়েরা না থাকলে তো বোতামের দরকারই হতো না।
৮,১৮,২৮,৩৮,৪৮ বছর বয়স্ক নারীর মাঝে পার্থক্য কি?
৮,১৮,২৮,৩৮,৪৮ বছর বয়স্ক নারীর মাঝে পার্থক্য কি?
বয়স ৮ – আপনি তাকে বেডরুম নিয়ে যাবেন, এবং গল্প শোনাবেন।
বয়স ১৮ – আপনি তাকে গল্প শোনাতে শোনাতে কৌশলে বেডরুম নিয়ে যাবেন
বয়স ২৮ – আপনার তাকে বেডরুম নিতে কোন গল্পের দরকার হবে না, এমনি ই যাবে।
বয়স ৩৮ – তিনি আপনাকে গল্প বলতে বলতে বেডরুম নেবেন।
বয়স ৪৮ – আপনি তাকে গল্প শোনাবেন ঠিকই,তবে তাকে বেডরুম থেকে দূরে রাখার জন্যে ।
বয়স ৮ – আপনি তাকে বেডরুম নিয়ে যাবেন, এবং গল্প শোনাবেন।
বয়স ১৮ – আপনি তাকে গল্প শোনাতে শোনাতে কৌশলে বেডরুম নিয়ে যাবেন
বয়স ২৮ – আপনার তাকে বেডরুম নিতে কোন গল্পের দরকার হবে না, এমনি ই যাবে।
বয়স ৩৮ – তিনি আপনাকে গল্প বলতে বলতে বেডরুম নেবেন।
বয়স ৪৮ – আপনি তাকে গল্প শোনাবেন ঠিকই,তবে তাকে বেডরুম থেকে দূরে রাখার জন্যে ।
১৯০০ সাল, মায়েরা নিজেদের মেয়েদেরকে বলতো,
১৯০০ সাল, মায়েরা নিজেদের মেয়েদেরকে বলতো, আর যাই করিস মা, বিয়ে করলে অন্তত নিজের রাষ্ট্রের মধ্যে করিস।
১৯২৫ সাল, মায়েরা মেয়েদেরকে বলতো, আর যাই কর মা, বিয়ে করলে অন্তত নিজের লেভেলের মধ্যে করিস।।
১৯৫০ সাল, মা বলতো, মা, অন্তত নিজের ধর্মের মধ্যে করিস।
১৯৭৫ সাল, মা বলতো, অন্তত নিজের দেশের মধ্যে করিস।
আর এখন মায়েরা বলছে, বিয়ে করলে অন্তত একটা ছেলেকে করিস।
১৯২৫ সাল, মায়েরা মেয়েদেরকে বলতো, আর যাই কর মা, বিয়ে করলে অন্তত নিজের লেভেলের মধ্যে করিস।।
১৯৫০ সাল, মা বলতো, মা, অন্তত নিজের ধর্মের মধ্যে করিস।
১৯৭৫ সাল, মা বলতো, অন্তত নিজের দেশের মধ্যে করিস।
আর এখন মায়েরা বলছে, বিয়ে করলে অন্তত একটা ছেলেকে করিস।
নলাদা পাবলিক টয়লেটে বসে ছিল। হঠাৎ করে পাশের টয়লেট থেকে শব্দ আসলো,
নলাদা পাবলিক টয়লেটে বসে ছিল। হঠাৎ করে পাশের টয়লেট থেকে শব্দ আসলো,
ভাই কেমন আছেন?
নলাদা অবাক হয়ে বলল,হ্যা আমি ভাল আছি।
আবার শব্দ আসলো, কি করছেন ভাই?
নলাদা চিন্তিত হয়ে উত্তর দিল, এইতো ভাই কমোড এ বসে আছি।
পাশের টয়লেট থেকে আবার বলল, আমি কি আসতে পারি?
নলাদা ঘাবড়ে গেল এবং বলল, না না না প্লিজ, আমি ব্যস্ত আছি
আবার কন্ঠ শোনা গেল, আচ্ছা ভাই আমি আপনাকে ৫ মিনিট পরে আবার ফোন করছি, কোন আহাম্মক জানি আবার সব কথার উত্তর দিয়ে আমার সাথে ফাজলামি করছে…
ভাই কেমন আছেন?
নলাদা অবাক হয়ে বলল,হ্যা আমি ভাল আছি।
আবার শব্দ আসলো, কি করছেন ভাই?
নলাদা চিন্তিত হয়ে উত্তর দিল, এইতো ভাই কমোড এ বসে আছি।
পাশের টয়লেট থেকে আবার বলল, আমি কি আসতে পারি?
নলাদা ঘাবড়ে গেল এবং বলল, না না না প্লিজ, আমি ব্যস্ত আছি
আবার কন্ঠ শোনা গেল, আচ্ছা ভাই আমি আপনাকে ৫ মিনিট পরে আবার ফোন করছি, কোন আহাম্মক জানি আবার সব কথার উত্তর দিয়ে আমার সাথে ফাজলামি করছে…
এক মহিলা ট্রাফিক সিগন্যাল ভঙ্গ করলো ……
এক মহিলা ট্রাফিক সিগন্যাল ভঙ্গ করলো ……
পুলিশ : থামুন
মহিলা : আমাকে যেতে দিন আমি একজন টিচার
পুলিশ : আহ…..এই মুহুর্তটার জণ্য সারাজীবন অপেক্ষা করেছি ,এখন আপনি খাতায় ১০০ বার লিখুন , আমি জীবনেও আর ট্রাফিক সিগন্যাল ভঙ্গ করবো না ।
পুলিশ : থামুন
মহিলা : আমাকে যেতে দিন আমি একজন টিচার
পুলিশ : আহ…..এই মুহুর্তটার জণ্য সারাজীবন অপেক্ষা করেছি ,এখন আপনি খাতায় ১০০ বার লিখুন , আমি জীবনেও আর ট্রাফিক সিগন্যাল ভঙ্গ করবো না ।
বিল্টুঃ আচ্ছা বাবা বলতো সবচে হাসিখুশি প্রাণী কোনটা
বিল্টুঃ আচ্ছা বাবা বলতো সবচে হাসিখুশি প্রাণী কোনটা
বাবাঃ কোনটা?
বিল্টূঃ হাতি। হাতি হচ্ছে সবচেয়ে হাসিখুশি প্রাণী।
বাবাঃ হাতি কেন সবচেয়ে হাসিখুশি প্রাণী?
বিল্টুঃ কেন দেখ না হাতি সবসময় দাঁত বের করে থাকে!!!....... তাই হাতি সবচেয়ে হাসিখুশি প্রাণী।
বাবাঃ কোনটা?
বিল্টূঃ হাতি। হাতি হচ্ছে সবচেয়ে হাসিখুশি প্রাণী।
বাবাঃ হাতি কেন সবচেয়ে হাসিখুশি প্রাণী?
বিল্টুঃ কেন দেখ না হাতি সবসময় দাঁত বের করে থাকে!!!....... তাই হাতি সবচেয়ে হাসিখুশি প্রাণী।
শিক্ষকঃ প্রতিদিন খেলাধুলা করা স্বাস্থ্যের জন্যে ভালো।
শিক্ষকঃ প্রতিদিন খেলাধুলা করা স্বাস্থ্যের জন্যে ভালো।
ছাত্রঃ আমি প্রতিদিন ফুটবল, ক্রিকেট, আর টেনিস খেলি..
শিক্ষকঃ গুড বয়… প্রতিদিন কত ঘন্টা করে খেলো?
ছাত্রঃ মোবাইলের ব্যাটারী শেষ না হওয়া পর্যন্ত…!
ছাত্রঃ আমি প্রতিদিন ফুটবল, ক্রিকেট, আর টেনিস খেলি..
শিক্ষকঃ গুড বয়… প্রতিদিন কত ঘন্টা করে খেলো?
ছাত্রঃ মোবাইলের ব্যাটারী শেষ না হওয়া পর্যন্ত…!
মন্ত্রীর ঘোষণা – আমাকে যে আশ্চর্য্য কিছু দেখাতে পারবে সে যা চাইবে তাই দেওয়া হবে
মন্ত্রীর ঘোষণা – আমাকে যে আশ্চর্য্য কিছু দেখাতে পারবে সে যা চাইবে তাই দেওয়া হবে
১ম – আমি আসার পথে দেখলাম একটা গাড়ি রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে কিন্তু চাকা গুলো আকাশের দিকে
মন্ত্রি – এই যুগে এটা সাধারন কথা, এরকম হতেই পারে
২য় – আমি আসার পথে দেখলাম একটা রেল গাড়ি উড়ে যাচ্ছে।
মন্ত্রি – হেরি পটার দেখেন নি? স্বাভাবিক ব্যাপার।
৩য়- আমি বাস দিয়ে আসার পথে বাসটেন্ডে দেখলাম ৩টা মেয়ে / মহিলা দাঁড়ানো কিন্তু কেউ কার সাথে কথা বলছে না।
মন্ত্রি – অ্যাঁ !!! এই আশ্চর্য্য ঘটনাটা কোথায় হল?!
১ম – আমি আসার পথে দেখলাম একটা গাড়ি রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে কিন্তু চাকা গুলো আকাশের দিকে
মন্ত্রি – এই যুগে এটা সাধারন কথা, এরকম হতেই পারে
২য় – আমি আসার পথে দেখলাম একটা রেল গাড়ি উড়ে যাচ্ছে।
মন্ত্রি – হেরি পটার দেখেন নি? স্বাভাবিক ব্যাপার।
৩য়- আমি বাস দিয়ে আসার পথে বাসটেন্ডে দেখলাম ৩টা মেয়ে / মহিলা দাঁড়ানো কিন্তু কেউ কার সাথে কথা বলছে না।
মন্ত্রি – অ্যাঁ !!! এই আশ্চর্য্য ঘটনাটা কোথায় হল?!
রোগীঃ ডাক্তার, আমার সারা শরীরে ব্যথা,
রোগীঃ ডাক্তার, আমার সারা শরীরে ব্যথা, যেখানেই আঙ্গুল লাগাই, সেখানেই ব্যথা করে। আমার মনে হয় পুরো শরীরের হাড় ভেঙ্গে গেছে।
ডাক্তারঃ উহু, আপনার আঙ্গুলটাই ভাঙ্গা।
ডাক্তারঃ উহু, আপনার আঙ্গুলটাই ভাঙ্গা।
এক পাগল খুব মনোযোগ দিয়ে চিঠি লিখছে।
এক পাগল খুব মনোযোগ দিয়ে চিঠি লিখছে।
তো সেসময় আরেকজন এসে তাকে জিজ্ঞেস করলো, চিঠি লেখ? কাকে?
পাগল বলল,নিজেকেই লিখছ ?
তখন লোকটা আবার বলল,নিজেকে কি লেখ?
পাগলটা বললো,আরে!আগে তো চিঠিটা আমার কাছে আসুক, তারপর পড়ে দেখি, তারপর না জানাব! পাগল নাকি!
তো সেসময় আরেকজন এসে তাকে জিজ্ঞেস করলো, চিঠি লেখ? কাকে?
পাগল বলল,নিজেকেই লিখছ ?
তখন লোকটা আবার বলল,নিজেকে কি লেখ?
পাগলটা বললো,আরে!আগে তো চিঠিটা আমার কাছে আসুক, তারপর পড়ে দেখি, তারপর না জানাব! পাগল নাকি!
১ম ব্যক্তি- ভাই, এই রাস্তাটা কোথায় গেছে?
১ম ব্যক্তি- ভাই, এই রাস্তাটা কোথায় গেছে?
২য় ব্যক্তি- কেনো! কোথাও যায়নি তো! ২০ বছর ধরে দেখছি এখানেই আছে।
২য় ব্যক্তি- কেনো! কোথাও যায়নি তো! ২০ বছর ধরে দেখছি এখানেই আছে।
ভিক্ষুক: মা, কিছু চাল দিবেন?
ভিক্ষুক: মা, কিছু চাল দিবেন?
গৃহকর্ত্রী: না, না, বাড়িতে চাল নেই।
ভিক্ষুক: তাহলে ২ টা টাকা দেন মা ।
গৃহকর্ত্রী: ১ টা টাকাও নেই।
ভিক্ষুক: তাহলে পুরনো কোনো জিনিস, ছেঁড়া-ফাটা জামা-জুতো...?
গৃহকর্ত্রী: বললাম তো, বাড়িতে কিছুই নেই।
ভিক্ষুক: তাহলে মা বাড়িতে বসে আছেন কি করতে? আমার মতো একটা থালা নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়েন।
গৃহকর্ত্রী: না, না, বাড়িতে চাল নেই।
ভিক্ষুক: তাহলে ২ টা টাকা দেন মা ।
গৃহকর্ত্রী: ১ টা টাকাও নেই।
ভিক্ষুক: তাহলে পুরনো কোনো জিনিস, ছেঁড়া-ফাটা জামা-জুতো...?
গৃহকর্ত্রী: বললাম তো, বাড়িতে কিছুই নেই।
ভিক্ষুক: তাহলে মা বাড়িতে বসে আছেন কি করতে? আমার মতো একটা থালা নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়েন।
স্কুলে বার্ষিক পরীক্ষা আরম্ভ হলো
স্কুলে বার্ষিক পরীক্ষা আরম্ভ হলো। পরীক্ষার হলে এক ছাত্রী জোরে জোরে কাঁদছে।
শিক্ষকঃ তুমি কাঁদছ কেন?
ছাত্রীঃ আমার রচনা কমন পড়েনি।
শিক্ষকঃ কেন? কী এসেছে?
ছাত্রীঃ এসেছে ছাত্রজীবন। স্যার, আমি তো ছাত্রী। ছাত্রজীবন লিখবো কীভাবে।
শিক্ষকঃ তুমি কাঁদছ কেন?
ছাত্রীঃ আমার রচনা কমন পড়েনি।
শিক্ষকঃ কেন? কী এসেছে?
ছাত্রীঃ এসেছে ছাত্রজীবন। স্যার, আমি তো ছাত্রী। ছাত্রজীবন লিখবো কীভাবে।
শিক্ষক : ৫টা ফুলের নাম বলো?
শিক্ষক : ৫টা ফুলের নাম বলো?
ছাত্র : ৩টা গোলাপ আর ২ টা জবা।
ছাত্র : ৩টা গোলাপ আর ২ টা জবা।
শিক্ষকঃ বলো তো বাতেন
শিক্ষকঃ বলো তো বাতেন, ভেজাল এর বিপরীত কি?
বাতেনঃ খাঁটি স্যার।
শিক্ষকঃ গুড।
বাতেনঃ ব্যাড।
শিক্ষকঃ (রেগে) বেআদব!
বাতেনঃ আদব।
শিক্ষকঃ (আরো রেগে) ওঠ!
বাতেনঃ বস।
বাতেনঃ খাঁটি স্যার।
শিক্ষকঃ গুড।
বাতেনঃ ব্যাড।
শিক্ষকঃ (রেগে) বেআদব!
বাতেনঃ আদব।
শিক্ষকঃ (আরো রেগে) ওঠ!
বাতেনঃ বস।
ছেলে গান গাইছে, লাথি মার ভাঙরে তালা,
ছেলে গান গাইছে, লাথি মার ভাঙরে তালা, যতসব বন্দীশালা, আগুন জ্বালা
মাঃ খোকন, এত বাজে কথা কোথা থেকে শিখেছ?
খোকাঃ মা, এ তো আমার কথা নয়, নজরুলের কথা।
মাঃ তাহলে আর কখনো ওসব বাজে ছেলের সঙ্গে মিশবে না।
মাঃ খোকন, এত বাজে কথা কোথা থেকে শিখেছ?
খোকাঃ মা, এ তো আমার কথা নয়, নজরুলের কথা।
মাঃ তাহলে আর কখনো ওসব বাজে ছেলের সঙ্গে মিশবে না।
শিক্ষকঃ শেরশাহ প্রথম ঘোড়ার ডাকের প্রচলন করেন ।
শিক্ষকঃ শেরশাহ প্রথম ঘোড়ার ডাকের প্রচলন করেন ।
ছাত্রঃ কেন স্যার, এর আগে কি ঘোড়ারা ডাকতে পারতো না?
ছাত্রঃ কেন স্যার, এর আগে কি ঘোড়ারা ডাকতে পারতো না?
ম্যানেজারঃ তুমি নাকি আলমারির চাবি আবারও হারিয়েছ?
ম্যানেজারঃ তুমি নাকি আলমারির চাবি আবারও হারিয়েছ?
কেরানিঃ হ্যাঁ স্যার।
ম্যানেজারঃ তুমি চাবি হারাও বলেই, তোমাকে এবার দুটো চাবিই দিয়েছিলাম।
কেরানিঃ দুটো চাবি হারায়নি স্যার। একটা হারিয়েছে, আরেকটা আমি আগেই বুদ্ধি করে আলমারিতে ঢুকিয়ে রেখেছি।
কেরানিঃ হ্যাঁ স্যার।
ম্যানেজারঃ তুমি চাবি হারাও বলেই, তোমাকে এবার দুটো চাবিই দিয়েছিলাম।
কেরানিঃ দুটো চাবি হারায়নি স্যার। একটা হারিয়েছে, আরেকটা আমি আগেই বুদ্ধি করে আলমারিতে ঢুকিয়ে রেখেছি।
একদিন ক্লাসে শিক্ষক তার সোনার আংটিটা
একদিন ক্লাসে শিক্ষক তার সোনার আংটিটা একটা গ্লাসের জলেতে ডুবিয়ে ছাত্রকে প্রশ্ন করলেন।
শিক্ষকঃ বল তো, এই আংটিটাতে মরিচা ধরবে কি না?
ছাত্রঃ ধরবে না স্যার।
শিক্ষকঃ গুড, ভেরি গুড। আচ্ছা বলতো, কেন ধরবে না?
ছাত্রঃ স্যার, আপনি জ্ঞানী লোক। যদি জলেতে রাখলে মরিচা ধরতো, আপনি কখনই আপনার সোনার আংটি পানিতে রাখতেন না।
শিক্ষকঃ বল তো, এই আংটিটাতে মরিচা ধরবে কি না?
ছাত্রঃ ধরবে না স্যার।
শিক্ষকঃ গুড, ভেরি গুড। আচ্ছা বলতো, কেন ধরবে না?
ছাত্রঃ স্যার, আপনি জ্ঞানী লোক। যদি জলেতে রাখলে মরিচা ধরতো, আপনি কখনই আপনার সোনার আংটি পানিতে রাখতেন না।
শিক্ষকঃ মাহীন, বলোতো এসিসি তে কি হয়?
শিক্ষকঃ মাহীন, বলোতো এসিসি তে কি হয়?
মহীঃ এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল, স্যার।
শিক্ষকঃ ভালো। এবার অনিক তুমি বলো বিবি তে কি হয়?
অনিকঃ বাংলাদেশ ব্যাংক, স্যার।
শিক্ষকঃ খুব ভালো, এবার রকি তুমি বল, ইএসপিএন এ কি হয়?
রকিঃ সারাদিন শুধু খেলা হয় স্যার।
মহীঃ এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল, স্যার।
শিক্ষকঃ ভালো। এবার অনিক তুমি বলো বিবি তে কি হয়?
অনিকঃ বাংলাদেশ ব্যাংক, স্যার।
শিক্ষকঃ খুব ভালো, এবার রকি তুমি বল, ইএসপিএন এ কি হয়?
রকিঃ সারাদিন শুধু খেলা হয় স্যার।
তুহিন: বাবা! বাবা! দেখো, আমি খুব সস্তায় দারুন
তুহিন: বাবা! বাবা! দেখো, আমি খুব সস্তায় দারুন একটা চাইনিজ রেডিও কিনেছি।
তুহিনের বাবা: তুই কী বোকা তুহিন! তোর কবে একটু বুদ্ধিসুদ্ধি হবে আমায় বলতো? তুই তো চাইনিজ ভাষাটাই জানিস না, তাহলে কি করবি এই চাইনিজ রেডিও দিয়ে?
তুহিনের বাবা: তুই কী বোকা তুহিন! তোর কবে একটু বুদ্ধিসুদ্ধি হবে আমায় বলতো? তুই তো চাইনিজ ভাষাটাই জানিস না, তাহলে কি করবি এই চাইনিজ রেডিও দিয়ে?
কাজের লোকঃ স্যার, আপনি রাত জেগে কি এতো লেখেন?
কাজের লোকঃ স্যার, আপনি রাত জেগে কি এতো লেখেন?
সাহিত্যিকঃ বই লিখি, বই।
চাকরঃ এতো কষ্ট করার কি দরকার স্যার, আমাকে কয়টা টাকা দিলেই তো বাজার থেকে অনেক বই এনে দিতাম।
সাহিত্যিকঃ বই লিখি, বই।
চাকরঃ এতো কষ্ট করার কি দরকার স্যার, আমাকে কয়টা টাকা দিলেই তো বাজার থেকে অনেক বই এনে দিতাম।
বাবাঃ বাবাই অংকে কতো পেয়েছিস?
বাবাঃ বাবাই অংকে কতো পেয়েছিস?
বাবাইঃ ভাইয়ার চেয়ে মাত্র ৫ নম্বর কম পেয়েছি।
বাবাঃ তোর ভাইয়া কতো পেয়েছে?
বাবাইঃ ভাইয়া ৫ পেয়েছে।
বাবাইঃ ভাইয়ার চেয়ে মাত্র ৫ নম্বর কম পেয়েছি।
বাবাঃ তোর ভাইয়া কতো পেয়েছে?
বাবাইঃ ভাইয়া ৫ পেয়েছে।
প্রথম বন্ধু : তুই তো এমন ভাব নিস,
প্রথম বন্ধু : তুই তো এমন ভাব নিস, যেন সবই জানিস। তাহলে বল তো দেখি, সাপের সবচেয়ে প্রিয় বিষয় কোনটা?
দ্বিতীয় বন্ধু : কেন, হিসসসস্-ট্রি!
দ্বিতীয় বন্ধু : কেন, হিসসসস্-ট্রি!
একবার এক রাজার দাঁতে খুব ব্যথা হলো।
একবার এক রাজার দাঁতে খুব ব্যথা হলো। কোনো উপায় না দেখে তিনি দাঁতের ডাক্তারকে ডেকে পাঠালেন। তাই দেখে রাজার প্রাসাদের দুই বরকন্দাজ আলাপ করছে-
প্রথম বরকন্দাজ : আচ্ছা, রাজার হঠাৎ দাঁতের ডাক্তারের এতো দরকার পড়লো কেন বলো তো?
দ্বিতীয় বরকন্দাজ : আরে, এও বুঝলে না। রাজার এবার শখ হয়েছে তিনি দাঁতেও সোনার মুকুট পরবেন! তাই দাঁতের ডাক্তারকে ডাকা হয়েছে।
প্রথম বরকন্দাজ : আচ্ছা, রাজার হঠাৎ দাঁতের ডাক্তারের এতো দরকার পড়লো কেন বলো তো?
দ্বিতীয় বরকন্দাজ : আরে, এও বুঝলে না। রাজার এবার শখ হয়েছে তিনি দাঁতেও সোনার মুকুট পরবেন! তাই দাঁতের ডাক্তারকে ডাকা হয়েছে।
এক ছাত্র ক্লাশের হোমওয়ার্কের খাতা হারিয়ে ফেলেছে।
এক ছাত্র ক্লাশের হোমওয়ার্কের খাতা হারিয়ে ফেলেছে। ওদিকে শিক্ষকও তো ওকে ক্লাশে জিজ্ঞেস করবেন। তখন কি করবে, সে তো ভেবেই পায় না! চিন্তা করতে করতেই স্যার ক্লাশে চলে এলেন। আর এসেই ওকে জিজ্ঞেস করে বসলেন-
তোমার হোমওয়ার্কের খাতা কই? ডেস্কের উপরে তো দেখছি না।
স্যার, আমি বলছিলাম, আপনি-ই এই স্কুলের সেরা শিক্ষক। কিন্তু ওই ছেলেটা কিছুতেই মানতে চাচ্ছিলো না। আর তা শুনে আমার এমন রাগ হলো, আমি ওকে দিলাম একটা ঘুষি। আর ও-ও পাল্টা মারতে শুরু করে দিলো। মারামারি করতে করতে ওই খাতা কোথায় যে পড়ে গেলো, পরে আর খুঁজেই পেলাম না!
তোমার হোমওয়ার্কের খাতা কই? ডেস্কের উপরে তো দেখছি না।
স্যার, আমি বলছিলাম, আপনি-ই এই স্কুলের সেরা শিক্ষক। কিন্তু ওই ছেলেটা কিছুতেই মানতে চাচ্ছিলো না। আর তা শুনে আমার এমন রাগ হলো, আমি ওকে দিলাম একটা ঘুষি। আর ও-ও পাল্টা মারতে শুরু করে দিলো। মারামারি করতে করতে ওই খাতা কোথায় যে পড়ে গেলো, পরে আর খুঁজেই পেলাম না!
দুই বন্ধু সার্কাস দেখতে গেছে। সার্কাসে এক ছেলে মাথা
দুই বন্ধু সার্কাস দেখতে গেছে। সার্কাসে এক ছেলে মাথা নীচের দিকে দিয়ে হেঁটে দেখাচ্ছে।
তাই দেখে এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে জিজ্ঞেস করলো,
আচ্ছা, ও মাথা নিচের দিকে দিয়ে হাঁটছে কেনো?
অন্য বন্ধু বললো, ওর মনে হয় পা ব্যথা হয়ে গেছে।
তাই দেখে এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে জিজ্ঞেস করলো,
আচ্ছা, ও মাথা নিচের দিকে দিয়ে হাঁটছে কেনো?
অন্য বন্ধু বললো, ওর মনে হয় পা ব্যথা হয়ে গেছে।
রফিক সাহেবের খুব জ্বর হয়েছে।
রফিক সাহেবের খুব জ্বর হয়েছে। তাই তিনি গেছেন এক ডাক্তারের কাছে।
তাকে দেখেই ডাক্তার বলে উঠলেন- জোরে জোরে শ্বাস নিন তো দেখি।
তাই না শুনে রফিক সাহেব তো বেজায় খুশি। কতো ভালো ডাক্তার, ঢুকতে না ঢুকতেই চিকিৎসা শুরু করে দিয়েছে।
বললেন, আমার ফুসফুস পরীক্ষা করবেন বুঝি? কিন্তু আমার তো জ্বর হয়েছে, ফুসফুসে তো কিছু হয়নি।
তখন ডাক্তার বললেন, ধুর, আপনার ফুসফুস কে পরীক্ষা করতে যায়! আমি আমার চশমার কাঁচ পরিস্কার করবো। দেখি, জোরে জোরে শ্বাস নিন।
তাকে দেখেই ডাক্তার বলে উঠলেন- জোরে জোরে শ্বাস নিন তো দেখি।
তাই না শুনে রফিক সাহেব তো বেজায় খুশি। কতো ভালো ডাক্তার, ঢুকতে না ঢুকতেই চিকিৎসা শুরু করে দিয়েছে।
বললেন, আমার ফুসফুস পরীক্ষা করবেন বুঝি? কিন্তু আমার তো জ্বর হয়েছে, ফুসফুসে তো কিছু হয়নি।
তখন ডাক্তার বললেন, ধুর, আপনার ফুসফুস কে পরীক্ষা করতে যায়! আমি আমার চশমার কাঁচ পরিস্কার করবো। দেখি, জোরে জোরে শ্বাস নিন।
টিফিনের সময়ে সবুজ শোভনকে ওদের ক্লাশের গল্প বলছিলো
টিফিনের সময়ে সবুজ শোভনকে ওদের ক্লাশের গল্প বলছিলো,
আরে আজকে আমাদের ক্লাশের ঐ বড়ো ঘড়িটা না, ধুম করে পড়ে গেলো। ঘড়িটা যদি আর একটু আগে পড়তো, তাহলেই পড়তো ঐ হোঁৎকা ম্যাডামের মুখে।’ শুনে শোভন গম্ভীর হয়ে বললো, ‘আমি আগেই বলেছিলাম, ঘড়িটা স্লো!’
আরে আজকে আমাদের ক্লাশের ঐ বড়ো ঘড়িটা না, ধুম করে পড়ে গেলো। ঘড়িটা যদি আর একটু আগে পড়তো, তাহলেই পড়তো ঐ হোঁৎকা ম্যাডামের মুখে।’ শুনে শোভন গম্ভীর হয়ে বললো, ‘আমি আগেই বলেছিলাম, ঘড়িটা স্লো!’
খলিলের কাছে সাজু খুব গর্ব করে বলছিলো,
খলিলের কাছে সাজু খুব গর্ব করে বলছিলো, জানিস, আমার বড়ো ভাই না, গতকালকে হেঁটে হেঁটেই ঐ নদীটা পার হয়েছে,
হুহ! শুনে তো খলিল হেসেই খুন। বলে কী, জলের উপর দিয়ে আবার কেউ হাঁটতে পারে নাকি! তা তোর ভাইয়া নদীর উপর দিয়ে কীভাবে হেঁটে পার হলো? সাজুর সোজাসাপ্টা উত্তর, ‘কেনো আবার? ব্রিজ দিয়ে!
হুহ! শুনে তো খলিল হেসেই খুন। বলে কী, জলের উপর দিয়ে আবার কেউ হাঁটতে পারে নাকি! তা তোর ভাইয়া নদীর উপর দিয়ে কীভাবে হেঁটে পার হলো? সাজুর সোজাসাপ্টা উত্তর, ‘কেনো আবার? ব্রিজ দিয়ে!
রতন আজকে ক্লাসে দেরি করে এসেছে।
রতন আজকে ক্লাসে দেরি করে এসেছে। আর যায় কোথায়, কুদ্দুস স্যার ওকে ক্যাঁক করে পাকড়াও করলেন। তার জোড়া বেতে তেল দিতে দিতে জিজ্ঞেস করলেন, কি হে রতন, এতো দেরি করে এলে কেন?রাস্তায় খুব জ্যাম ছিলো বুঝি?
রতন গোবেচারার মতো মুখ করে বললো, ‘আজ্ঞে না স্যার। আমি তো ঘুমাতে ঘুমাতে স্বপ্ন দেখছিলাম। দেখছিলাম কি, আমি ফুটবল ম্যাচ খেলছি। তো ৯০ মিনিট শেষ হয়ে গেলো, কেনো দলই কোনো গোল দিতে পারলো না। খেলা অতিরিক্ত সময়ে গড়ালো। তাতেও কোনো গোল হলো না। এরপরে হলো টাইব্রেকার। তাতে অবশ্য আমরাই জিতলাম। কিন্তু এই অতিরিক্ত সময়ও তো আমাকে ঘুমাতে হলো। নইলে যে খেলাটাই পণ্ড হয়ে যায়। আর তাতেই দেরি হয়ে গেলো! কি করবো স্যার, পুরো খেলা নষ্ট হতে দেয়া যায় না, তাই না স্যার?’
রতন গোবেচারার মতো মুখ করে বললো, ‘আজ্ঞে না স্যার। আমি তো ঘুমাতে ঘুমাতে স্বপ্ন দেখছিলাম। দেখছিলাম কি, আমি ফুটবল ম্যাচ খেলছি। তো ৯০ মিনিট শেষ হয়ে গেলো, কেনো দলই কোনো গোল দিতে পারলো না। খেলা অতিরিক্ত সময়ে গড়ালো। তাতেও কোনো গোল হলো না। এরপরে হলো টাইব্রেকার। তাতে অবশ্য আমরাই জিতলাম। কিন্তু এই অতিরিক্ত সময়ও তো আমাকে ঘুমাতে হলো। নইলে যে খেলাটাই পণ্ড হয়ে যায়। আর তাতেই দেরি হয়ে গেলো! কি করবো স্যার, পুরো খেলা নষ্ট হতে দেয়া যায় না, তাই না স্যার?’
অঙ্কের ক্লাশ চলছে।
অঙ্কের ক্লাশ চলছে।
শিক্ষক এক ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, ১৫ জন মিলে একটা দেয়াল গাঁথতে ১২ ঘণ্টা সময় লাগে। ৫ জন মিলে সেই দেয়াল গাঁথতে কতোক্ষণ সময় লাগবে?
ছাত্রটি উত্তর দিলো- ঐ দেয়াল আবার গাঁথতে যাবে কেনো? দেয়াল তো আগের ১৫ জনই গেঁথে দিয়েছে!
শিক্ষক এক ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, ১৫ জন মিলে একটা দেয়াল গাঁথতে ১২ ঘণ্টা সময় লাগে। ৫ জন মিলে সেই দেয়াল গাঁথতে কতোক্ষণ সময় লাগবে?
ছাত্রটি উত্তর দিলো- ঐ দেয়াল আবার গাঁথতে যাবে কেনো? দেয়াল তো আগের ১৫ জনই গেঁথে দিয়েছে!
একদিন ক্লাশে শিক্ষক ছাত্রদেরকে অতিথি পাখি সম্পর্কে বলছিলেন।
একদিন ক্লাশে শিক্ষক ছাত্রদেরকে অতিথি পাখি সম্পর্কে বলছিলেন।
ঐ যে, যে পাখিগুলো শীতকালে শীতের হাত থেকে বাঁচার জন্য শীতের দেশ থেকে উড়ে উড়ে গরমের দেশে চলে আসে।
তো শিক্ষক বলতে বলতে ছাত্রদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা, তোমরা কি বলতে পারবে, অতিথি পাখিরা শীতকালে এতো দূরে উড়ে আসে কেনো?
এক ছাত্র তখন তখনই দাড়িয়ে উত্তর দিলো, এতো দূর তো আর হেঁটে আসা সম্ভব নয়, তাই উড়ে উড়ে আসে!
ঐ যে, যে পাখিগুলো শীতকালে শীতের হাত থেকে বাঁচার জন্য শীতের দেশ থেকে উড়ে উড়ে গরমের দেশে চলে আসে।
তো শিক্ষক বলতে বলতে ছাত্রদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা, তোমরা কি বলতে পারবে, অতিথি পাখিরা শীতকালে এতো দূরে উড়ে আসে কেনো?
এক ছাত্র তখন তখনই দাড়িয়ে উত্তর দিলো, এতো দূর তো আর হেঁটে আসা সম্ভব নয়, তাই উড়ে উড়ে আসে!
একদিন সমর খুব রেগেমেগে সমীরকে খুঁজতে বের হলো
একদিন সমর খুব রেগেমেগে সমীরকে খুঁজতে বের হলো। সমরের সে কী রাগ! সমীর নাকি পাড়াসুদ্ধ সবাইকে বলে বেরিয়েছে, ও একটা হাঁদারাম!
যেই না ও সমিরকে পেলো, অমনি ওকে ক্যাঁক করে পাকড়াও করে জিজ্ঞেস করলো, তুমি সবাইকে এগুলো কী বলে বেড়াচ্ছো, আমি নাকি একটা হাঁদারাম?
সমীর বললো কি, ওহ্ হো, আমি তো জানতামই না যে ব্যাপারটা এতো গোপনীয়। জানলে আমি কখনোই সবাইকে বলতাম না যে তুমি একটা হাঁদারাম।
যেই না ও সমিরকে পেলো, অমনি ওকে ক্যাঁক করে পাকড়াও করে জিজ্ঞেস করলো, তুমি সবাইকে এগুলো কী বলে বেড়াচ্ছো, আমি নাকি একটা হাঁদারাম?
সমীর বললো কি, ওহ্ হো, আমি তো জানতামই না যে ব্যাপারটা এতো গোপনীয়। জানলে আমি কখনোই সবাইকে বলতাম না যে তুমি একটা হাঁদারাম।
সজীব একদিন পথে হাঁটছিলো।
সজীব একদিন পথে হাঁটছিলো। হাঁটতে হাঁটতে একটি সুন্দর কুকুর দেখে ওকে কুড়িয়ে নিলো। নিয়েই চলে এলো ওর বন্ধু শ্যামলের কাছে। গিয়ে বললো- ‘কুকুরটাকে কুড়িয়ে পেলাম। ভাবলাম, তোর কাছে নিয়ে আসি।’
শ্যামল : তা কুকুরটা কি কামড়ায়?
সজীব : সেটা জানার জন্যই তো তোর কাছে নিয়ে আসলাম।
শ্যামল : তা কুকুরটা কি কামড়ায়?
সজীব : সেটা জানার জন্যই তো তোর কাছে নিয়ে আসলাম।
দুই বন্ধু গল্প করছে-
দুই বন্ধু গল্প করছে-
১ম বন্ধু : জানিস, আমার মামার বাড়িতে একটা বি-শা-ল কড়াই আছে। ওটা এত্তো বড়ো যে সেখানে আস্ত একটা নীল তিমিই রান্না করা যায়!
২য় বন্ধু : আরে ধুর! ও আর এমন কী! আমার দিদার বাড়ির পুকুরে ইয়া বড়ো একটা মাছ পাওয়া গেছে। সাইজে আস্ত একটা নীল তিমির মতোই হবে। কাল ওটা রান্না করে চার গ্রামের মানুষকে খাওয়ানো হবে।
১ম বন্ধু : হুহ, বললেই হলো! হলোই না হয় নীল তিমির মতো বড়ো মাছ, কিন্তু সে মাছ রান্না হবে কীসে?
২য় বন্ধু : কেনো? তোর মামার কড়াইয়ে!
১ম বন্ধু : জানিস, আমার মামার বাড়িতে একটা বি-শা-ল কড়াই আছে। ওটা এত্তো বড়ো যে সেখানে আস্ত একটা নীল তিমিই রান্না করা যায়!
২য় বন্ধু : আরে ধুর! ও আর এমন কী! আমার দিদার বাড়ির পুকুরে ইয়া বড়ো একটা মাছ পাওয়া গেছে। সাইজে আস্ত একটা নীল তিমির মতোই হবে। কাল ওটা রান্না করে চার গ্রামের মানুষকে খাওয়ানো হবে।
১ম বন্ধু : হুহ, বললেই হলো! হলোই না হয় নীল তিমির মতো বড়ো মাছ, কিন্তু সে মাছ রান্না হবে কীসে?
২য় বন্ধু : কেনো? তোর মামার কড়াইয়ে!
সিবুর সঙ্গে বিসুর দেখা হতেই বিসু জিজ্ঞেস করলো,
সিবুর সঙ্গে বিসুর দেখা হতেই বিসু জিজ্ঞেস করলো, ‘আচ্ছা, তোকে যে টিয়েটা পাঠিয়েছিলাম, সেটা কেমন লেগেছে রে?
সিবু পেটে হাত বুলোতে বুলোতে বললো, ‘উফ্, খেতে যা খাসা ছিলো না!
আর তা শুনে তো বিসু একেবারে রেগে কাঁই! ও দেড় হাজার টাকা দিয়ে ওই টিয়েটা কিনেছিলো। যে সে টিয়ে নাকি সেটা! পাক্কা সাত-সাতটা ভাষায় কথা বলতে পারতো পাখিটা। আর সেটা কিনা সিবু কপাত করে খেয়ে ফেললো!
শুনে বিসু গোবেচারার মতো মুখ করে বললো, ‘আরে, ওটা যদি সাতটা ভাষাই জানতো, তবে কি আর ওটা ওভেনে ঢোকানোর সময় কিছু বলতো না!’
সিবু পেটে হাত বুলোতে বুলোতে বললো, ‘উফ্, খেতে যা খাসা ছিলো না!
আর তা শুনে তো বিসু একেবারে রেগে কাঁই! ও দেড় হাজার টাকা দিয়ে ওই টিয়েটা কিনেছিলো। যে সে টিয়ে নাকি সেটা! পাক্কা সাত-সাতটা ভাষায় কথা বলতে পারতো পাখিটা। আর সেটা কিনা সিবু কপাত করে খেয়ে ফেললো!
শুনে বিসু গোবেচারার মতো মুখ করে বললো, ‘আরে, ওটা যদি সাতটা ভাষাই জানতো, তবে কি আর ওটা ওভেনে ঢোকানোর সময় কিছু বলতো না!’
বাংলা ক্লাশ চলছে।
বাংলা ক্লাশ চলছে। প্রদীপ স্যার সবার হোমওয়ার্কের খাতা দেখে দিচ্ছেন।
তো কমলের খাতা দেখার পর ওকে সামনে ডেকে নিয়ে বললেন, ‘তোমার হাতের লেখার অবস্থা তো খুবই খারাপ। কী যে মাথামুণ্ডু লিখেছো, কিচ্ছু বুঝতে পারছি না!’
তাই শুনে কমল বলে উঠলো , ‘স্যার, আমার হাতের লেখা যদি ভালো হতো, তাহলে তো আপনি টের পেয়ে যেতেন যে, আমার বানানের অবস্থা আরো খারাপ!’
তো কমলের খাতা দেখার পর ওকে সামনে ডেকে নিয়ে বললেন, ‘তোমার হাতের লেখার অবস্থা তো খুবই খারাপ। কী যে মাথামুণ্ডু লিখেছো, কিচ্ছু বুঝতে পারছি না!’
তাই শুনে কমল বলে উঠলো , ‘স্যার, আমার হাতের লেখা যদি ভালো হতো, তাহলে তো আপনি টের পেয়ে যেতেন যে, আমার বানানের অবস্থা আরো খারাপ!’
রাশেদ আর শাওন যাচ্ছে প্লেনে করে।
রাশেদ আর শাওন যাচ্ছে প্লেনে করে।
দেখে কি, পাশেই একটা ছেলে প্লেনে বসেও পড়াশোনা করছে। তাই দেখে তো শাওন খুবই অবাক।
ও রাশেদকে জিজ্ঞেস করলো- ‘আচ্ছা, ছেলেটা প্লেনে বসে পড়ছে কেন?’
রাশেদ আবার একটু দুষ্টু তো, ও বললো কি, ‘আরে বুঝলে না, ছেলেটা উচ্চশিক্ষা নিতে চায়। তাই প্লেনে করে অনেক উঁচুতে এসে তবেই পড়তে বসেছে!’
দেখে কি, পাশেই একটা ছেলে প্লেনে বসেও পড়াশোনা করছে। তাই দেখে তো শাওন খুবই অবাক।
ও রাশেদকে জিজ্ঞেস করলো- ‘আচ্ছা, ছেলেটা প্লেনে বসে পড়ছে কেন?’
রাশেদ আবার একটু দুষ্টু তো, ও বললো কি, ‘আরে বুঝলে না, ছেলেটা উচ্চশিক্ষা নিতে চায়। তাই প্লেনে করে অনেক উঁচুতে এসে তবেই পড়তে বসেছে!’
লিটন গেছে রেস্টুরেন্টে খেতে। কালকেও ও এই রেস্টুরেন্টেই খেতে বসেছিলো
লিটন গেছে রেস্টুরেন্টে খেতে। কালকেও ও এই রেস্টুরেন্টেই খেতে বসেছিলো। আর কাল দুপুরে ওরা ভাত-তরকারিও দিয়েছিলো অনেক। কিন্তু আজকে দেখে ওকে কালকের অর্ধেক খাবারও দেয়নি। দেখে তো ওর মেজাজটাই গেলো বিগড়ে। হম্বিতম্বি করে ডাকলো ওয়েটারকে- ‘কি ব্যাপার! একদিনে তোমাদের দুপুরের খাবার অর্ধেক হয়ে গেলো কিভাবে? কালকে তো আমাকে এর দ্বিগুণ খাবার দিয়েছিলে।’
শুনে ওয়েটার জিজ্ঞেস করলো, ‘কালকে কি আপনি ঐ জানালার পাশে বসেছিলেন?’
লিটন বললো, ‘হ্যা। তাতে কি?’
এবার ওয়েটার মুচকি হেসে বললো, ‘ও! তাহলে আপনি কাল বিজ্ঞাপন বাবদ বেশি খাবার পেয়েছিলেন। ঐ জানালায় খেতে বসলে বাইরে থেকে দেখা যায় তো, তাই আমরা ওখানে যে বসে তাকে বেশি বেশি করে খাবার দেই। তাহলে বাইরে থেকে দেখে লোকজন ভাববে, এই হোটেলে তো অনেক খাবার দেয়!
শুনে ওয়েটার জিজ্ঞেস করলো, ‘কালকে কি আপনি ঐ জানালার পাশে বসেছিলেন?’
লিটন বললো, ‘হ্যা। তাতে কি?’
এবার ওয়েটার মুচকি হেসে বললো, ‘ও! তাহলে আপনি কাল বিজ্ঞাপন বাবদ বেশি খাবার পেয়েছিলেন। ঐ জানালায় খেতে বসলে বাইরে থেকে দেখা যায় তো, তাই আমরা ওখানে যে বসে তাকে বেশি বেশি করে খাবার দেই। তাহলে বাইরে থেকে দেখে লোকজন ভাববে, এই হোটেলে তো অনেক খাবার দেয়!
রত্না খুব শখ করে একটা টিয়ে পাখি কিনেছে
রত্না খুব শখ করে একটা টিয়ে পাখি কিনেছে। আর বাড়িতে আনতে না আনতেই সে পাখিটাকে কথা শেখাতে লেগে গেলো।
এই যে টিয়ে, আমার সঙ্গে সঙ্গে বলো তো দেখি, আমি হাঁটতে পারি।
আর কী অবাক কাণ্ড! টিয়েও সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠলো আমি হাঁটতে পারি।
শুনে তো রত্না মহাখুশি। এবার বলো তো, আমি কথা বলতে পারি।
টিয়েও বলে ‘আমি কথা বলতে পারি।’ ‘তাহলে এবার বলো, আমি উড়তে পারি।’ এবার টিয়েটা বললো কি, ‘মিথ্যে কথা বলতে নাই!’
এই যে টিয়ে, আমার সঙ্গে সঙ্গে বলো তো দেখি, আমি হাঁটতে পারি।
আর কী অবাক কাণ্ড! টিয়েও সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠলো আমি হাঁটতে পারি।
শুনে তো রত্না মহাখুশি। এবার বলো তো, আমি কথা বলতে পারি।
টিয়েও বলে ‘আমি কথা বলতে পারি।’ ‘তাহলে এবার বলো, আমি উড়তে পারি।’ এবার টিয়েটা বললো কি, ‘মিথ্যে কথা বলতে নাই!’
মেঘনার বুকে একটা লঞ্চ যাচ্ছিলো।
মেঘনার বুকে একটা লঞ্চ যাচ্ছিলো। হঠাৎ খুব ঝড় উঠলে এক যাত্রী সারেংকে অর্থাৎ যে লঞ্চ চালায় তাকে গিয়ে জিজ্ঞেস করলো, ‘কাছাকাছি ডাঙা কতো দূরে?’
‘এই ৪-৫ মাইল।’
‘সে কী, এতোদূর? তা ডানে না বাঁয়ে?’
সারেং হাত দিয়ে নিচের দিক দেখিয়ে দিলো।
‘এই ৪-৫ মাইল।’
‘সে কী, এতোদূর? তা ডানে না বাঁয়ে?’
সারেং হাত দিয়ে নিচের দিক দেখিয়ে দিলো।
এক চিড়িয়াখানায় এক শিশু উট তার মাকে জিজ্ঞেস করছিলো,
এক চিড়িয়াখানায় এক শিশু উট তার মাকে জিজ্ঞেস করছিলো,
আচ্ছা মা, আমাদের পিঠে এই কুঁজটা কি জন্যে?
আমরা যখন মরুভূমিতে থাকি, তখন তো অনেক দিন আমরা জল বা অন্য কিছু খেতে পাই না। সেই সময়ের জন্য কুঁজে জল আর ফ্যাট জমা থাকে।
আর আমাদের পায়ে যে খুর সেটা কেনো?
খুর না থাকলে যে মরুভূমিতে আমাদের পা বালুতে ডুবে যেতো বাছা।
এবারে কয়েক মুহুর্ত চিন্তা করে বাচ্চা উটটি বললো, আচ্ছা, আমরা তো এখানে চিড়িয়াখানাতে আছি। এখানে তো খাবার-পানিরও অভাব নেই, বালুরও বালাই নেই। তাহলে এখানে আমাদের এই কুঁজ আর খুরের দরকারটা কী?
আচ্ছা মা, আমাদের পিঠে এই কুঁজটা কি জন্যে?
আমরা যখন মরুভূমিতে থাকি, তখন তো অনেক দিন আমরা জল বা অন্য কিছু খেতে পাই না। সেই সময়ের জন্য কুঁজে জল আর ফ্যাট জমা থাকে।
আর আমাদের পায়ে যে খুর সেটা কেনো?
খুর না থাকলে যে মরুভূমিতে আমাদের পা বালুতে ডুবে যেতো বাছা।
এবারে কয়েক মুহুর্ত চিন্তা করে বাচ্চা উটটি বললো, আচ্ছা, আমরা তো এখানে চিড়িয়াখানাতে আছি। এখানে তো খাবার-পানিরও অভাব নেই, বালুরও বালাই নেই। তাহলে এখানে আমাদের এই কুঁজ আর খুরের দরকারটা কী?
বাবু সজীবের কাছে গল্প করছিলো
বাবু সজীবের কাছে গল্প করছিলো, ‘একবার হলো কি, আলাদিন ওর জাদুর প্রদীপটাই হারিয়ে ফেললো। এখন ও কি করবে বল তো?’
সজীবের তো মাথা চুলকোতে চুলকোতে চুল ওঠার উপক্রম। কিন্তু আলাদিন যে এখন কি করবে, কিচ্ছুই মাথায় আসছে না। শেষমেশ বাবুকে জিজ্ঞেস করলো, ‘আমি পারছি না। তুই-ই বল।’
বাবু হাত উল্টে বললো, ‘আরকি করবে! মোমবাতি দিয়ে কাজ চালিয়ে নেবে!’
সজীবের তো মাথা চুলকোতে চুলকোতে চুল ওঠার উপক্রম। কিন্তু আলাদিন যে এখন কি করবে, কিচ্ছুই মাথায় আসছে না। শেষমেশ বাবুকে জিজ্ঞেস করলো, ‘আমি পারছি না। তুই-ই বল।’
বাবু হাত উল্টে বললো, ‘আরকি করবে! মোমবাতি দিয়ে কাজ চালিয়ে নেবে!’
আচ্ছা বলো তো,
আচ্ছা বলো তো, ঘড়ির উপর হাতি বসলে কিসের সময় হয়?
: নতুন ঘড়ি কেনার সময় হয়।
: নতুন ঘড়ি কেনার সময় হয়।
মিস্টার হোয়াইট বলে এক বৃটিশ ঘুরতে এসেছে বাংলাদেশে।
মিস্টার হোয়াইট বলে এক বৃটিশ ঘুরতে এসেছে বাংলাদেশে। আসার আগে তো সে সুন্দরবনের অনেক সুনাম শুনেছে। আর তাই বাংলাদেশে এসেই সে চলে গেলো সুন্দরবন বেড়াতে। ওখানে গিয়ে এক ট্রলার জুটিয়ে মনের আনন্দে সুন্দরবনে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তো একবার তার নদীতে নামতে ইচ্ছে হলো। কিন্তু সে আবার কুমির ভীষণ ভয় পায়। নামার আগে মাঝিকে জিজ্ঞেস করলো, আচ্ছা, জলেতে যে নামবো, কুমির-টুমির নেই তো?
মাঝিও কি আর কম চালাক। ঘষঘষ করে গাল চুলকোতে চুলকোতে বলল, নাঃ, কুমির-টুমিরের ভয় আর নেই। আপনি নিশ্চিন্তে নামতে পারেন। কয়েক বছর ধরে এখানে হাঙরেরই যা উৎপাত! সব কুমিরকে হাঙরে খেয়ে ফেলেছে!
কম্পিউটার ক্লাশ চলছে।
কম্পিউটার ক্লাশ চলছে।
স্যার সবাইকে একটা একটা করে সফটওয়্যারের নাম বলতে বলল।
অমল প্রথমে দাঁড়িয়ে বলল, ‘এমএস ওয়ার্ড’।
তাই দেখে স্বপন বলল, ‘এমএস এক্সেল’।
বলাই আবার এতো কিছু বোঝে না। সবাইকে এমএস দিয়ে নাম বলতে দেখে ও দাঁড়িয়ে বলল, ‘স্যার, এমএস ধোনি।’
স্যার সবাইকে একটা একটা করে সফটওয়্যারের নাম বলতে বলল।
অমল প্রথমে দাঁড়িয়ে বলল, ‘এমএস ওয়ার্ড’।
তাই দেখে স্বপন বলল, ‘এমএস এক্সেল’।
বলাই আবার এতো কিছু বোঝে না। সবাইকে এমএস দিয়ে নাম বলতে দেখে ও দাঁড়িয়ে বলল, ‘স্যার, এমএস ধোনি।’
ইতিহাস ক্লাশে স্যার নিশিকে দাঁড় করালেন
ইতিহাস ক্লাশে স্যার নিশিকে দাঁড় করালেন- ‘বলো তো, আকবর জন্মেছিলেন কবে?’
নিশি : স্যার, এটা তো বইয়ে নেই!
স্যার : কে বলেছে বইয়ে নেই! এই যে আকবরের নামের পাশে লেখা আছে- ১৫৪২- ১৬০৫!
নিশি : ও! ওটা জন্ম-মৃত্যুর তারিখ! আমি তো ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার। তাই তো বলি, এত্তোবার ট্রাই করলাম, রং নাম্বার বলে কেন!
নিশি : স্যার, এটা তো বইয়ে নেই!
স্যার : কে বলেছে বইয়ে নেই! এই যে আকবরের নামের পাশে লেখা আছে- ১৫৪২- ১৬০৫!
নিশি : ও! ওটা জন্ম-মৃত্যুর তারিখ! আমি তো ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার। তাই তো বলি, এত্তোবার ট্রাই করলাম, রং নাম্বার বলে কেন!
পিয়ন: স্যার চিঠি এসেছে।
পিয়ন: স্যার চিঠি এসেছে।
বদরাগী বসঃ কোন ছাগলের চিঠি?
পিয়নঃ স্যার আপনার।
বদরাগী বসঃ কোন গাধা লিখেছে?
পিয়নঃ আপনার বাবা বোধহয়।
বদরাগী বসঃ কোন ছাগলের চিঠি?
পিয়নঃ স্যার আপনার।
বদরাগী বসঃ কোন গাধা লিখেছে?
পিয়নঃ আপনার বাবা বোধহয়।
নগেনের ছেলে জল ভেবে ভুল করে এক বোতল পেট্রল খেয়ে ফেলেছে।
নগেনের ছেলে জল ভেবে ভুল করে এক বোতল পেট্রল খেয়ে ফেলেছে। পেট্রল খাওয়ার পর থেকেই সে অনবরত এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করতে লাগল। ছেলের কাণ্ড দেখে নগেন তো মহা দুশ্চিন্তায় পড়ে গেল। হাঁপাতে হাঁপাতে সে চিকিৎসকের কাছে গিয়ে হাজির।
চিকিৎসক: সমস্যাটা কী, এভাবে হাঁপাচ্ছেন কেন?
নগেন: আর বলবেন না! আমার ছেলে পেট্রল খেয়ে শুধু এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করছে। তাকে থামানোর একটা উপায় বলে দেন না।
চিকিৎসক: কোনো চিন্তা করবেন না। পেট্রল ফুরোলেই আপনার ছেলে থেমে যাবে।
চিকিৎসক: সমস্যাটা কী, এভাবে হাঁপাচ্ছেন কেন?
নগেন: আর বলবেন না! আমার ছেলে পেট্রল খেয়ে শুধু এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করছে। তাকে থামানোর একটা উপায় বলে দেন না।
চিকিৎসক: কোনো চিন্তা করবেন না। পেট্রল ফুরোলেই আপনার ছেলে থেমে যাবে।
এক লোক একটা অভিজাত রেষ্টুরেন্টে ঢুকে দেখল তিনটা দরজা
এক লোক একটা অভিজাত রেষ্টুরেন্টে ঢুকে দেখল তিনটা দরজা
১ম দরজায় লেখা: চাইনিজ খাবার
২য় দরজায় লেখা: বাঙালী খাবার
৩য় দরজায় লেখা: ইংরেজ খাবার
লোকটি তার পছন্দ অনুযায়ী চাইনিজ খাবারের দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লেখা: বাড়ি নিয়ে খাবেন
২য় দরজায় লেখা: হোটেলে খাবেন
লোকটি হোটেলে খেতে চেয়েছিল তাই হোটেলে খাইবেন লেখা দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লেখা: এসি
২য় দরজায় লেখা: নন এসি
লোকটি এসি রুমে খেতে চেয়েছিল তাই সে এসি লেখা দরজাটায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লেখা: ক্যাশ খাবেন
২য় দরজায় লেখা: বাকি খাবেন
লোকটি ভাবল বাকি খেলেই ভাল হয় তাই সে বাকি খাবেন দরজা টা খুলে বেরোতেই সে নিজেকে রাস্তার মধ্যে পেল
১ম দরজায় লেখা: চাইনিজ খাবার
২য় দরজায় লেখা: বাঙালী খাবার
৩য় দরজায় লেখা: ইংরেজ খাবার
লোকটি তার পছন্দ অনুযায়ী চাইনিজ খাবারের দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লেখা: বাড়ি নিয়ে খাবেন
২য় দরজায় লেখা: হোটেলে খাবেন
লোকটি হোটেলে খেতে চেয়েছিল তাই হোটেলে খাইবেন লেখা দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লেখা: এসি
২য় দরজায় লেখা: নন এসি
লোকটি এসি রুমে খেতে চেয়েছিল তাই সে এসি লেখা দরজাটায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লেখা: ক্যাশ খাবেন
২য় দরজায় লেখা: বাকি খাবেন
লোকটি ভাবল বাকি খেলেই ভাল হয় তাই সে বাকি খাবেন দরজা টা খুলে বেরোতেই সে নিজেকে রাস্তার মধ্যে পেল
নেতা : কাল আমি চার ঘন্টার অনশন পালন করবো।
নেতা : কাল আমি চার ঘন্টার অনশন পালন করবো।
চামচা : স্যার, সময়টা কখন?
নেতা : সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত।
চামচা : নেতার বুদ্ধি ভাল, সকালের নাস্তার পর থেকে দুপুরের খাবার আগ পর্যন্ত!
চামচা : স্যার, সময়টা কখন?
নেতা : সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত।
চামচা : নেতার বুদ্ধি ভাল, সকালের নাস্তার পর থেকে দুপুরের খাবার আগ পর্যন্ত!
একদিন ফালুদা দোকানে গিয়েছেন তেল কিনতে
একদিন ফালুদা দোকানে গিয়েছেন তেল কিনতে। তেল কিনে ফালুদা রাগে দোকানদারকে বললেন-
ফালুদা : আরে ভাই, তেলের সঙ্গে আমার ফ্রি উপহার কই?
দোকানদার : রাগছেন কেন? তেলের সঙ্গে কোম্পানীতো কোনো উপহার দেয়নি। আমি উপহার বানিয়ে দেব নাকি?
ফালুদা : আরে মশাই, আমাকে বোকা বানাচ্ছেন, না? আমি কি মূর্খ নাকি যে পড়তে পারি না! তেলের বোতলের গায়েই তো লেখা আছে, কোলেস্টেরল ফ্রি! কই, সেটা তো দিচ্ছেন না।
ফালুদা : আরে ভাই, তেলের সঙ্গে আমার ফ্রি উপহার কই?
দোকানদার : রাগছেন কেন? তেলের সঙ্গে কোম্পানীতো কোনো উপহার দেয়নি। আমি উপহার বানিয়ে দেব নাকি?
ফালুদা : আরে মশাই, আমাকে বোকা বানাচ্ছেন, না? আমি কি মূর্খ নাকি যে পড়তে পারি না! তেলের বোতলের গায়েই তো লেখা আছে, কোলেস্টেরল ফ্রি! কই, সেটা তো দিচ্ছেন না।
২০-২৫ জন বন্ধু এক সাথে বসেআড্ডা দিচ্ছিল।
২০-২৫ জন বন্ধু এক সাথে বসেআড্ডা দিচ্ছিল।। সেই সাথে চলছিলো হাল্কা পাতলা পার্টি।। এর মাঝে একটা মোবাইলে হঠাৎ ফোন আসলো।। ফোন রিসিভ করার পরের কথোপকথনঃ
বন্ধুঃ হ্যালো!!
ঐ পাশ থেকে সেই ব্যাক্তির বউঃ জান, আমি মার্কেটে আসছি।। একটা গয়না সেট খুব পছন্দ হয়েছে।। দাম বেশি না,মাত্র ১০০০০০ টাকা।। প্লিজ, আমি কি সেটটা কিনতে পারি?
বন্ধুঃ অবশ্যই! কিনে ফেলো!
বউ (আবারো): আর শোনো, একটা শাড়ি পছন্দ হয়েছে! ২০০০০ টাকা দাম।। তুমি অনুমতি দিলে কিনে ফেলি!
বন্ধুঃ আরে তোমার ইচ্ছে হলে একটা কেন, কয়েকটা কিনে ফেলো!!
বন্ধুর বউ (অনেক খুশি হয়ে): তোমার ক্রেডিট কার্ডটা আমার কাছে।। আমি সেটা থেকে বিল দিয়ে দিচ্ছি!
বন্ধুঃ কোনো সমস্যা নেই!
বন্ধুর বউঃ আমার লক্ষি জান!আই লাভ ইউ!
বন্ধুঃ হমম!
ফোন রাখার পর তার আসে পাশেরসব বন্ধুরা বলল, শালা, তুই পাগল হয়ে গেসিস নাকি মাতাল হয়ে গেসিস? নাকি আমাদের বোঝাতে চাস যে তুই তোর বউকেকত ভালোবাসিস? কোনটা?
বন্ধু বললঃ আরে এই গুলোর কিছুই না! আগে বল, এই মোবাইলটা কার?
বন্ধুঃ হ্যালো!!
ঐ পাশ থেকে সেই ব্যাক্তির বউঃ জান, আমি মার্কেটে আসছি।। একটা গয়না সেট খুব পছন্দ হয়েছে।। দাম বেশি না,মাত্র ১০০০০০ টাকা।। প্লিজ, আমি কি সেটটা কিনতে পারি?
বন্ধুঃ অবশ্যই! কিনে ফেলো!
বউ (আবারো): আর শোনো, একটা শাড়ি পছন্দ হয়েছে! ২০০০০ টাকা দাম।। তুমি অনুমতি দিলে কিনে ফেলি!
বন্ধুঃ আরে তোমার ইচ্ছে হলে একটা কেন, কয়েকটা কিনে ফেলো!!
বন্ধুর বউ (অনেক খুশি হয়ে): তোমার ক্রেডিট কার্ডটা আমার কাছে।। আমি সেটা থেকে বিল দিয়ে দিচ্ছি!
বন্ধুঃ কোনো সমস্যা নেই!
বন্ধুর বউঃ আমার লক্ষি জান!আই লাভ ইউ!
বন্ধুঃ হমম!
ফোন রাখার পর তার আসে পাশেরসব বন্ধুরা বলল, শালা, তুই পাগল হয়ে গেসিস নাকি মাতাল হয়ে গেসিস? নাকি আমাদের বোঝাতে চাস যে তুই তোর বউকেকত ভালোবাসিস? কোনটা?
বন্ধু বললঃ আরে এই গুলোর কিছুই না! আগে বল, এই মোবাইলটা কার?
চার বোকা কয়েদি মিলে জেল থেকে পালানোর পরিকল্পনা করছে
চার বোকা কয়েদি মিলে জেল থেকে পালানোর পরিকল্পনা করছে ।
প্রথম কয়েদিঃ সামনে তো অনেক উঁচু দেয়াল , একটা বড় মই পেলেই হয়
দ্বিতীয় কয়েদিঃ ডান দিকে লোহার গেট , পার হতে হলে করাত লাগবে
তৃতীয় কয়েদিঃ বাম দিকে ডাক্তারদের কোয়ার্টার , ওদিকে গেলেই ধরা পড়ে যাব
চতুর্থ কয়েদিঃ (মন খারাপ করে) পেছন দিয়ে তো পালানো যাবেই না , কিছুই নেই !! পালানো যাবেই না , কিছুই নেই !
প্রথম কয়েদিঃ সামনে তো অনেক উঁচু দেয়াল , একটা বড় মই পেলেই হয়
দ্বিতীয় কয়েদিঃ ডান দিকে লোহার গেট , পার হতে হলে করাত লাগবে
তৃতীয় কয়েদিঃ বাম দিকে ডাক্তারদের কোয়ার্টার , ওদিকে গেলেই ধরা পড়ে যাব
চতুর্থ কয়েদিঃ (মন খারাপ করে) পেছন দিয়ে তো পালানো যাবেই না , কিছুই নেই !! পালানো যাবেই না , কিছুই নেই !
ভিক্ষুক : স্যার, আগে তো দশ টাকা দিতেন
ভিক্ষুক : স্যার, আগে তো দশ টাকা দিতেন। তার পর দিতেন পাঁচ টাকা, এখন দিচ্ছেন এক টাকা।
লোক : আগে অবিবাহিত ছিলাম। তার পর বিয়ে করলাম। কদিন হলো একটি সন্তান হয়েছে.
ভিক্ষুক : ছি! ছি! আমার পাওনাটাকায় সংসার চালাচ্ছেন!
লোক : আগে অবিবাহিত ছিলাম। তার পর বিয়ে করলাম। কদিন হলো একটি সন্তান হয়েছে.
ভিক্ষুক : ছি! ছি! আমার পাওনাটাকায় সংসার চালাচ্ছেন!
এক যুক্তিবিদ্যা ক্লাসে শিক্ষক কিভাবে যুক্তি দিতে হয় তা বোঝাচ্ছেন
এক যুক্তিবিদ্যা ক্লাসে শিক্ষক কিভাবে যুক্তি দিতে হয় তা বোঝাচ্ছেন
তিনি বলছেন, দেখ আমি টেবিলটা ছুঁয়েছি আর টেবিলটা মাটি ছুয়েছে।তাহলে আমি বলতে পারি আমি মাটি ছুঁয়েছি।
শিক্ষক এক ছাত্রকে এরূপ আরেকটি উদাহারন দিতে বলল।
ছাত্রঃ স্যার মুরগী খাই,আর মুরগী কেঁচো খাই, তাহলে আমরা বলতে পারি-স্যার কেঁচো খাই।
তিনি বলছেন, দেখ আমি টেবিলটা ছুঁয়েছি আর টেবিলটা মাটি ছুয়েছে।তাহলে আমি বলতে পারি আমি মাটি ছুঁয়েছি।
শিক্ষক এক ছাত্রকে এরূপ আরেকটি উদাহারন দিতে বলল।
ছাত্রঃ স্যার মুরগী খাই,আর মুরগী কেঁচো খাই, তাহলে আমরা বলতে পারি-স্যার কেঁচো খাই।
প্রশ্ন : মেয়েরা কেন দ্রুত কথা বলে
প্রশ্ন : মেয়েরা কেন দ্রুত কথা বলে এবং ছেলেরা কেন দ্রুত হাঁটে?
উত্তর : কারন মেয়েদের একটা অতিরিক্ত মুখ আর ছেলেদের একটা অতিরিক্ত পা আছে।
উত্তর : কারন মেয়েদের একটা অতিরিক্ত মুখ আর ছেলেদের একটা অতিরিক্ত পা আছে।
বড় কর্তার সেক্রেটারির সঙ্গে বড় কর্তার স্ত্রীর কথা হচ্ছে
বড় কর্তার সেক্রেটারির সঙ্গে বড় কর্তার স্ত্রীর কথা হচ্ছে—
সেক্রেটারি: ম্যাডাম, কয়েক দিন ধরে আপনাকে বেশ উদাস দেখা যাচ্ছে। কোনো সমস্যা হয়েছে নাকি!
বড় কর্তার স্ত্রী: আর বোলো না। শুনেছি তোমার বস অফিসের এক নতুন কর্মচারীর প্রেমে পড়েছে।
সেক্রেটারি: বলেন কী! এটা কিছুতেই হতে পারে না। স্যার কিছুতেই আমাকে ধোঁকা দিতে পারেন না।
সেক্রেটারি: ম্যাডাম, কয়েক দিন ধরে আপনাকে বেশ উদাস দেখা যাচ্ছে। কোনো সমস্যা হয়েছে নাকি!
বড় কর্তার স্ত্রী: আর বোলো না। শুনেছি তোমার বস অফিসের এক নতুন কর্মচারীর প্রেমে পড়েছে।
সেক্রেটারি: বলেন কী! এটা কিছুতেই হতে পারে না। স্যার কিছুতেই আমাকে ধোঁকা দিতে পারেন না।
ফুটপাতে ছোটখাটো একটা ভিড়ের মাঝ থেকে আওয়াজ ভেসে আসছে
ফুটপাতে ছোটখাটো একটা ভিড়ের মাঝ থেকে আওয়াজ ভেসে আসছে-
দশ টাকায় সারা জীবন বসে খান ।
কৌতূহলী একজন ভিড়ের মাঝে উঁকি দিয়ে দেখল - এক বৃদ্ধ কাঠের পিঁড়ি বিক্রি করছে ।
প্রতিটার দাম দশ টাকা ।
দশ টাকায় সারা জীবন বসে খান ।
কৌতূহলী একজন ভিড়ের মাঝে উঁকি দিয়ে দেখল - এক বৃদ্ধ কাঠের পিঁড়ি বিক্রি করছে ।
প্রতিটার দাম দশ টাকা ।
এক মাতাল টলতে-টলতে এক ভদ্র লোকের সামনে গিয়ে দাঁড়াল
এক মাতাল টলতে-টলতে এক ভদ্র লোকের সামনে গিয়ে দাঁড়াল ।
এই, আমাকে একটা ট্যাক্সি ডেকে দাও তো ।
আমি এ হোটেলের দারোয়ান নই ,আমিন একজন এয়ার মার্শাল । বেশ তো তা হলে একটা প্লেনই ডেকে দাও ।
এই, আমাকে একটা ট্যাক্সি ডেকে দাও তো ।
আমি এ হোটেলের দারোয়ান নই ,আমিন একজন এয়ার মার্শাল । বেশ তো তা হলে একটা প্লেনই ডেকে দাও ।
ফাইভ স্টার হোটেলে খেয়ে এক ভদ্র লোক বেয়ারাকে পাঁচ টাকা বকশিশ দিলেন
ফাইভ স্টার হোটেলে খেয়ে এক ভদ্র লোক বেয়ারাকে পাঁচ টাকা বকশিশ দিলেন ।
স্যার, এই হোটেলে খেয়ে পাঁচ টাকা বকশিশ দেওয়া মানে আমাকে অপমান করা ।
তা হলে কত দিতে হবে? আর পাঁচ টাকা দিলেই হবে ।
দুঃখিত, তোমাকে দু' বার অপমান করার কথা আমি ভাবতে পারি না ।
স্যার, এই হোটেলে খেয়ে পাঁচ টাকা বকশিশ দেওয়া মানে আমাকে অপমান করা ।
তা হলে কত দিতে হবে? আর পাঁচ টাকা দিলেই হবে ।
দুঃখিত, তোমাকে দু' বার অপমান করার কথা আমি ভাবতে পারি না ।
ছেলে অঙ্ক পরীক্ষার নম্বর জেনে বাড়ি এসেছে স্কুল থেকে
ছেলে অঙ্ক পরীক্ষার নম্বর জেনে বাড়ি এসেছে স্কুল থেকে ।
মা জিজ্ঞসে করলেন , কত পেয়েছিস ?
মাত্র একের জন্য একশ পাই নি ।
তাই নাকি নিরানব্বই পেয়েছিস ?
না দুটো শূন্য পেয়েছি ।
মা জিজ্ঞসে করলেন , কত পেয়েছিস ?
মাত্র একের জন্য একশ পাই নি ।
তাই নাকি নিরানব্বই পেয়েছিস ?
না দুটো শূন্য পেয়েছি ।
বিমানবাহিনিতে যোগদান করবে বলে এক যুবক ইন্টারভিউ দিতে গেছে
বিমানবাহিনিতে যোগদান করবে বলে এক যুবক ইন্টারভিউ দিতে গেছে । সেনাবাহিনি, বিমানবাহিনি, নৌ বাহিনী এই তিনটি দেশরক্ষা বাহিনীর মধ্যে তুমি বিমানবাহিনিকে পছন্দ করলে কেন?
কারন একমাত্র বিমানবাহিনীর যোদ্বারাই পালানোর সময় ঘণ্টায় পাঁচশ মাইল বেগে ছুটতে পারে ।
কারন একমাত্র বিমানবাহিনীর যোদ্বারাই পালানোর সময় ঘণ্টায় পাঁচশ মাইল বেগে ছুটতে পারে ।
প্রেমিকঃ আচ্ছা সত্যি করে বল তো, তুমি কতজনকে ভালোবাস
প্রেমিকঃ আচ্ছা সত্যি করে বল তো, তুমি কতজনকে ভালোবাস?
প্রেমিকাঃ হুমঃ
প্রেমিকঃ কি ব্যাপার চুপ করে রইলে যে, রাগ করলে নাকি?
প্রেমিকাঃ না, আসলে গুনছি, মোট কতজন হয়।
প্রেমিকাঃ হুমঃ
প্রেমিকঃ কি ব্যাপার চুপ করে রইলে যে, রাগ করলে নাকি?
প্রেমিকাঃ না, আসলে গুনছি, মোট কতজন হয়।
উকিল: মাননীয় আদালত, সব তথ্যের ভিত্তিতে এটা নিঃসন্দেহে
উকিল: মাননীয় আদালত, সব তথ্যের ভিত্তিতে এটা নিঃসন্দেহে প্রমাণিত যে, আমার মক্কেল জনাব ছক্কু সম্পূর্ণ নির্দোষ। ব্যাংক ডাকাতির সঙ্গে তিনি কোনোভাবেই জড়িত নন। অতএব, তাঁকে বেকসুর খালাস দেওয়া হোক।
বিচারক: তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে জনাব ছক্কুকে বেকসুর খালাস দেওয়া হলো। জনাব ছক্কু, আপনার কি কিছু বলার আছে?
ছক্কু: আমাকে কি ব্যাংকের টাকাগুলো ফেরত দিতে হবে?
বিচারক: তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে জনাব ছক্কুকে বেকসুর খালাস দেওয়া হলো। জনাব ছক্কু, আপনার কি কিছু বলার আছে?
ছক্কু: আমাকে কি ব্যাংকের টাকাগুলো ফেরত দিতে হবে?
প্রথম বন্ধু: আমার দাদা একজন বিখ্যাত সৈনিক ছিলেন।
প্রথম বন্ধু: আমার দাদা একজন বিখ্যাত সৈনিক ছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি অস্ত্র হাতে ৫০ জন যোদ্ধাকে কুপোকাত করেছিলেন।
দ্বিতীয় বন্ধু: আমার দাদা ছিলেন আরও বিখ্যাত। খালি হাতেই তিনি ১০০ জন যোদ্ধাকে ধরাশায়ী করতে পারতেন।
তৃতীয় বন্ধু: আজ যদি আমার দাদা বেঁচে থাকতেন, তিনিও একজন বিখ্যাত লোক হতেন।
প্রথম বন্ধু: কীভাবে?
তৃতীয় বন্ধু: বেঁচে থাকলে তার বয়স হতো ১৫২, এটাই কি বিখ্যাত হওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়?!
দ্বিতীয় বন্ধু: আমার দাদা ছিলেন আরও বিখ্যাত। খালি হাতেই তিনি ১০০ জন যোদ্ধাকে ধরাশায়ী করতে পারতেন।
তৃতীয় বন্ধু: আজ যদি আমার দাদা বেঁচে থাকতেন, তিনিও একজন বিখ্যাত লোক হতেন।
প্রথম বন্ধু: কীভাবে?
তৃতীয় বন্ধু: বেঁচে থাকলে তার বয়স হতো ১৫২, এটাই কি বিখ্যাত হওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়?!
বাড়িতে অতিথি বেড়াতে এসেছে বাড়িতে
বাড়িতে অতিথি বেড়াতে এসেছে বাড়িতে ছোট বাচ্ছার সঙ্গে খাতির জমানোর চেষ্টা করছে-
অতিথি : কাছে এস বাবু আমাকে একটু চুমু দাও। তাহলে তোমাকে পাঁচ টাকা দেব।
বাবু : শুধু অষুধ খাওয়াতেই মা এর থেকে বেশি দেয়।
অতিথি : কাছে এস বাবু আমাকে একটু চুমু দাও। তাহলে তোমাকে পাঁচ টাকা দেব।
বাবু : শুধু অষুধ খাওয়াতেই মা এর থেকে বেশি দেয়।
অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে
অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে।
অপু: বন্ধু , কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন।
বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন?
নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, ‘স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।’
বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।’
নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল।
অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল।
বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ?
অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?!
অপু: বন্ধু , কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন।
বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন?
নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, ‘স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।’
বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।’
নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল।
অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল।
বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ?
অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?!
এক চেইন স্মকার কে একদিন ২ টো সিগারেট
এক চেইন স্মকার কে একদিন ২ টো সিগারেট একসাথে জ্বালাতে দেখে এক ব্যাক্তি জিজ্ঞাসা করলো , ” ভাই, শেষ খাওয়া খাচ্ছেন নাকি?
লোকটি উত্তর দিল, আমার বন্ধু মারা যাওয়ার আগে আমাকে বলে গিয়েছে , বন্ধু , যখনি বিড়ি খাবি, আমার নাম করেও একটা খাবি”
এই জন্যেই ২ টা খাচ্ছি।
এর কিছু দিন পর একদিন তাকে ১ টি সিগারেট খেতে দেখে লোকটি আবার জিজ্ঞাসা করলো ,
কি ভাই? বন্ধুর কথা ভুলে গেলেন নাকি?
লোকটির উত্তর,
ভাই, আমি সিগারেট খাওয়া ছেরে দিয়েছি । এখন শুধু বন্ধুর টা খাচ্ছি।।
লোকটি উত্তর দিল, আমার বন্ধু মারা যাওয়ার আগে আমাকে বলে গিয়েছে , বন্ধু , যখনি বিড়ি খাবি, আমার নাম করেও একটা খাবি”
এই জন্যেই ২ টা খাচ্ছি।
এর কিছু দিন পর একদিন তাকে ১ টি সিগারেট খেতে দেখে লোকটি আবার জিজ্ঞাসা করলো ,
কি ভাই? বন্ধুর কথা ভুলে গেলেন নাকি?
লোকটির উত্তর,
ভাই, আমি সিগারেট খাওয়া ছেরে দিয়েছি । এখন শুধু বন্ধুর টা খাচ্ছি।।
নলাদা একদিন আমার কাছে এসে বলল
নলাদা একদিন আমার কাছে এসে বললঃ জানিস আজ সকাল বেলা না দাত তুলে এলাম...
ও তাই নাকি, তো দাতে কি এখন ব্যাথা আছে?
নলাদাঃ আছে হয়তো...
আছে হয়তো মানে!
নলাদাঃ আরে আমি কি করে বলবো দাত তো ডাক্তারের কাছে!!!
ও তাই নাকি, তো দাতে কি এখন ব্যাথা আছে?
নলাদাঃ আছে হয়তো...
আছে হয়তো মানে!
নলাদাঃ আরে আমি কি করে বলবো দাত তো ডাক্তারের কাছে!!!
বিয়ের পর, নলাদা এবং নলাদার শ্বশুর একসাথে বসে পান খাচ্ছে
বিয়ের পর, নলাদা এবং নলাদার শ্বশুর একসাথে বসে পান খাচ্ছে... তো শ্বশুর মশাই নলাদাকে বললঃ এই নলা পানের পিছকিটা কোথায় ফেলবো?
নলাদাঃ ঐ পাশের জনের পকেটে ফেলেদিন...
শ্বশুর মশাইঃ এ...ই ধরে ফেলবেনাতো?
'' ''
নলাদাঃ আরে... ধুর... তুমি কি ধরতে পারছ...!!!
নলাদাঃ ঐ পাশের জনের পকেটে ফেলেদিন...
শ্বশুর মশাইঃ এ...ই ধরে ফেলবেনাতো?
'' ''
নলাদাঃ আরে... ধুর... তুমি কি ধরতে পারছ...!!!
বাবা তার ১৩ বছরের মেয়ের রুম এ ঢুকে দেখল সে সিগারেট খাছছে
বাবা তার ১৩ বছরের মেয়ের রুম এ ঢুকে দেখল সে সিগারেট খাছছে।
বাবাঃ হায় ভগবান তুমি কবে থেকে সিগারেট খাও?
মেয়েঃ যেদিন আমি আমার সতীত্ব হারিয়েছি সেদিন থেকে।
বাবাঃ মূর্ছা খেয়ে বলল , তুমি সতীত্বও হারিয়েছ? কবে?
মেয়েঃ মনে নাই, তখন আমি মদ খেয়ে মাতাল ছিলাম।
বাবা অজ্ঞান হয়ে গেল।
বাবাঃ হায় ভগবান তুমি কবে থেকে সিগারেট খাও?
মেয়েঃ যেদিন আমি আমার সতীত্ব হারিয়েছি সেদিন থেকে।
বাবাঃ মূর্ছা খেয়ে বলল , তুমি সতীত্বও হারিয়েছ? কবে?
মেয়েঃ মনে নাই, তখন আমি মদ খেয়ে মাতাল ছিলাম।
বাবা অজ্ঞান হয়ে গেল।
কামাল: বলেন কি মিয়া আপনার দশটা ছেলেমেয়ে
কামাল: বলেন কি মিয়া আপনার দশটা ছেলেমেয়ে?
আবুল : জ্বী হ্যা। পরিকল্পিত পরিবার। দুটির বেশি একটিও নয়।
কামাল: তাহলে দশটি সন্তান হলো কি করে?
আবুল: আমার বউ পাচটা।
আবুল : জ্বী হ্যা। পরিকল্পিত পরিবার। দুটির বেশি একটিও নয়।
কামাল: তাহলে দশটি সন্তান হলো কি করে?
আবুল: আমার বউ পাচটা।
এক লোক তীব্র গতিতে রাস্তাতে গাড়ি চালাচ্ছিল।
এক লোক তীব্র গতিতে রাস্তাতে গাড়ি চালাচ্ছিল। ট্রাফিক পুলিশ তাকে আটকাল।
পুলিশঃ আপনি এভাবে গাড়ি চালাচ্ছেন কেন?
লোকঃ এটা আমার জীবন মরণের ব্যাপার
পুলিশঃ কেন? কি হয়েছে?
লোকঃ এক সুন্দরী মহিলা আমার বেডরুমে আমার জন্য অপেক্ষা করছে
পুলিশঃ এতে জীবন মরণের কি হল?
লোকঃ অবশ্যই,আমার স্ত্রীর আগে আমি না পৌঁছালে আমি শেষ
পুলিশঃ আপনি এভাবে গাড়ি চালাচ্ছেন কেন?
লোকঃ এটা আমার জীবন মরণের ব্যাপার
পুলিশঃ কেন? কি হয়েছে?
লোকঃ এক সুন্দরী মহিলা আমার বেডরুমে আমার জন্য অপেক্ষা করছে
পুলিশঃ এতে জীবন মরণের কি হল?
লোকঃ অবশ্যই,আমার স্ত্রীর আগে আমি না পৌঁছালে আমি শেষ
মাঃ খোকা,জান না সিগারেট তোমার শত্রু ?
মাঃ খোকা,জান না সিগারেট তোমার শত্রু ?
খোকাঃ তাই তো ওটাকে পুরিয়ে ফেলছি মা, জান তো শত্রুর শেষ রাখতে নেই।
খোকাঃ তাই তো ওটাকে পুরিয়ে ফেলছি মা, জান তো শত্রুর শেষ রাখতে নেই।
Tuesday, 28 February 2012
পাপ্পুর কাছে একবার যমদূত আসলো,বলল, তোমার পরপারে যাওয়ার সময় হয়েছে
পাপ্পুর কাছে একবার যমদূত আসলো,বলল, তোমার পরপারে যাওয়ার সময় হয়েছে
পাপ্পু-কিন্তু আমি এখন যেতে চাই না
যমদূত-কিন্তু আমার লিস্টের সবার উপরে তোমার নাম লেখা আছে
পাপ্পু-ঠিক আছে;তুমি একটু খেয়ে দেয়ে আরাম করো ;এরপর আমাকে নিয়ে যেও
তো যমদূত খেয়ে দেয়ে আরামের একটা ঘুম দিলো।
পাপ্পু তখন যমদূতের লিস্ট থেকে উপরের নিজের নামটা কেটে দিয়ে সবার শেষে লিখে দিলো।
যমদূত যখন ঘুম থেকে উঠলো; বলল,”তোমার ব্যাবহারে আমি খুশি হয়েছি;এখন আমি লিস্টের নিচ থেকে শুরু করবো
পাপ্পু-কিন্তু আমি এখন যেতে চাই না
যমদূত-কিন্তু আমার লিস্টের সবার উপরে তোমার নাম লেখা আছে
পাপ্পু-ঠিক আছে;তুমি একটু খেয়ে দেয়ে আরাম করো ;এরপর আমাকে নিয়ে যেও
তো যমদূত খেয়ে দেয়ে আরামের একটা ঘুম দিলো।
পাপ্পু তখন যমদূতের লিস্ট থেকে উপরের নিজের নামটা কেটে দিয়ে সবার শেষে লিখে দিলো।
যমদূত যখন ঘুম থেকে উঠলো; বলল,”তোমার ব্যাবহারে আমি খুশি হয়েছি;এখন আমি লিস্টের নিচ থেকে শুরু করবো
পূর্নিমা রাত ছিল……..
পূর্নিমা রাত ছিল……..
ওর হাতে আমার হাত ছিল……
ওর পায়ে আমার পা ছিল……
... ওর উপরে আমি ছিলাম……
আমার নীচে ও ছিল……
বলুনতো ও আমার কে ছিল?………..
ও আমার সাইকেল ছিল
ওর হাতে আমার হাত ছিল……
ওর পায়ে আমার পা ছিল……
... ওর উপরে আমি ছিলাম……
আমার নীচে ও ছিল……
বলুনতো ও আমার কে ছিল?………..
ও আমার সাইকেল ছিল
কোন এক দৈনিক পত্রিকার একটি খবরের হেডিং
কোন এক দৈনিক পত্রিকার একটি খবরের হেডিং সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করল। সেটা হলঃ “পুলিশের গু খেয়ে বকের মৃত্যু।“ পরদিনের সংখ্যায় সেই হেডিং সম্পর্কে লেখা হলঃ “হেডিংটি আসলে হইবেঃ পুলিশের গুলি খেয়ে যুবকের মৃত্যু।“ এরপরের লাইনে পত্রিকাটি আবারও ভুল করল। সেখানে লেখা হলঃ “আমরা অত্যন্ত দুঃখিত, আমাদের পাছায় চুল ছিল।“ আসলে হবেঃ “আমরা অত্যন্ত দুঃখিত, আমাদের ছাপায় ভুল ছিল।
বাবা ছেলেকে উপদেশ দিচ্ছেনঃ
বাবা ছেলেকে উপদেশ দিচ্ছেনঃ
বাবাঃশোন বাবা তোকে একটা কথা বলি।বিয়ে করা মানেই নরকে যাওয়া।যদি সুখ শান্তিতে থাকতে চাও তাহলে জীবনেও বিয়ে কোরো না।
ছেলেঃচিন্তা করো না বাবা।আমি তোমার উপদেশ কখনো ভুলবো না।আমার ছেলেকেও এই উপদেশ দিয়ে যাব।
বাবাঃশোন বাবা তোকে একটা কথা বলি।বিয়ে করা মানেই নরকে যাওয়া।যদি সুখ শান্তিতে থাকতে চাও তাহলে জীবনেও বিয়ে কোরো না।
ছেলেঃচিন্তা করো না বাবা।আমি তোমার উপদেশ কখনো ভুলবো না।আমার ছেলেকেও এই উপদেশ দিয়ে যাব।
এক পাগলাগারদে ডাক্তার আর পাগলের কথোপকথন :
এক পাগলাগারদে ডাক্তার আর পাগলের কথোপকথন :
পাগলা গারদে এক পাগল ছাদের সাথে দড়ি লাগিয়ে ঝুলছিল………..
এটা দেখে ডাক্তার বললঃ ওই তুই ঝুলিস কেন ?
পাগলঃ আমি তো বাল্ব!
ডাক্তারঃ তাহলে জ্বলিস না কেন??
পাগলঃ আরে পাগল তুই কোন দেশে আছিস এইটা বাংলাদেশ, কারেন্ট পাব কোঠায়???
পাগলা গারদে এক পাগল ছাদের সাথে দড়ি লাগিয়ে ঝুলছিল………..
এটা দেখে ডাক্তার বললঃ ওই তুই ঝুলিস কেন ?
পাগলঃ আমি তো বাল্ব!
ডাক্তারঃ তাহলে জ্বলিস না কেন??
পাগলঃ আরে পাগল তুই কোন দেশে আছিস এইটা বাংলাদেশ, কারেন্ট পাব কোঠায়???
এক জাপানি ভদ্রলোক এসেছেন বাংলাদেশ ভ্রমনে।
এক জাপানি ভদ্রলোক এসেছেন বাংলাদেশ ভ্রমনে। এয়ারপোট থেক বের হয়ে সামনে অপেক্ষারত একটা ট্যাক্সিতে চড়ে বসলেন হোটেলে যাওয়ার জন্য।
একটু পর একটা মোটরবাইক পাশ কাটাতেই জাপানিটা সোল্লাসে বলে উঠল,হোন্ডা, মেড ইন জাপান, ভেরী ফাস্ট!!ড্রাইভার কিছু বলল না।
একটু পর ওভারটেক করল একটা কার, আবার জাপানির চিৎকার, টয়োটা, হাহা, মেড ইন জাপান, ভেরী ফাস্ট!!ট্যাক্সি ড্রাইভার চুপচাপ শুনল, কিছু বলল না।
এরপর একটার পর একটা গাড়ি পেছন থেকে উঠে যাচ্ছে আর জাপানি লোকটার উৎসাহ বেড়ে যাচ্ছে, কখনও মিৎসুবিশি,কখনও হোন্ডা, কখনও টয়োটা বলে লাফাচ্ছে আর মনের আনন্দে গুনকীতণ করছে, মেড ইন জাপান ভেরী ফাস্ট!! ভেরী ফাস্ট!!
অবশেষে, হোটেলে পৌছল তারা। ট্যাক্সি থেকে নেমে ভাড়া দিতে গিয়ে টাসকি, এইট হান্ড্রেড টাকা? হাউ কাম?
এতক্ষন চুপ থাকার পর কথা বলার চান্স পেয়েছে ট্যাক্সি ড্রাইভার, হাহা, ইয়ে মিটার, মেড ইন বাংলাদেশ, ভেরী ফাস্ট!! ভেরী ফাস্ট!!
একটু পর একটা মোটরবাইক পাশ কাটাতেই জাপানিটা সোল্লাসে বলে উঠল,হোন্ডা, মেড ইন জাপান, ভেরী ফাস্ট!!ড্রাইভার কিছু বলল না।
একটু পর ওভারটেক করল একটা কার, আবার জাপানির চিৎকার, টয়োটা, হাহা, মেড ইন জাপান, ভেরী ফাস্ট!!ট্যাক্সি ড্রাইভার চুপচাপ শুনল, কিছু বলল না।
এরপর একটার পর একটা গাড়ি পেছন থেকে উঠে যাচ্ছে আর জাপানি লোকটার উৎসাহ বেড়ে যাচ্ছে, কখনও মিৎসুবিশি,কখনও হোন্ডা, কখনও টয়োটা বলে লাফাচ্ছে আর মনের আনন্দে গুনকীতণ করছে, মেড ইন জাপান ভেরী ফাস্ট!! ভেরী ফাস্ট!!
অবশেষে, হোটেলে পৌছল তারা। ট্যাক্সি থেকে নেমে ভাড়া দিতে গিয়ে টাসকি, এইট হান্ড্রেড টাকা? হাউ কাম?
এতক্ষন চুপ থাকার পর কথা বলার চান্স পেয়েছে ট্যাক্সি ড্রাইভার, হাহা, ইয়ে মিটার, মেড ইন বাংলাদেশ, ভেরী ফাস্ট!! ভেরী ফাস্ট!!
মৃত্যু দন্ড প্রাপ্ত আসামি ইলেক্ট্রিক্যাল চেয়ারে বসে পুলিশকে জিঞ্জাসা করল
মৃত্যু দন্ড প্রাপ্ত আসামি ইলেক্ট্রিক্যাল চেয়ারে বসে পুলিশকে জিঞ্জাসা করলঃ স্যার , বেশী কষ্ট হবে স্যার ?
পুলিশঃ আরে না !! অল্প একটু।
কিছুক্ষণ পর আসামি মাগো বাবাগো বলে চেঁচিয়ে উঠে বললঃ স্যার এত গরম লাগছে কেন্ !!!!
পুলিশঃ বুঝলেন না ? কারেন্ট নেই তো । চেয়ারের নীচে মোমবাতি দিয়ে মৃত্যু দন্ড কার্যকর করা হচ্ছে ।
পুলিশঃ আরে না !! অল্প একটু।
কিছুক্ষণ পর আসামি মাগো বাবাগো বলে চেঁচিয়ে উঠে বললঃ স্যার এত গরম লাগছে কেন্ !!!!
পুলিশঃ বুঝলেন না ? কারেন্ট নেই তো । চেয়ারের নীচে মোমবাতি দিয়ে মৃত্যু দন্ড কার্যকর করা হচ্ছে ।
ক মাসে বাড়ির ফোনবিল অস্বাভাবিকভাবে বেশি এল
ক মাসে বাড়ির ফোনবিল অস্বাভাবিকভাবে বেশি এল। বাড়িতে জরুরি মিটিং বসল।
বাবা বলল, ‘আমি গত মাসে বাড়ির ফোনটা একবারও ধরিনি। আমি সব ফোন করেছি অফিসের ফোন থেকে।’
তখন মা এসে বলল, ‘আমিও গত মাসে কোনো ফোন বাড়ি থেকে করেছি বলে মনে হয় না। আমার সমিতির অফিসের ফোনটাই আমি ব্যবহার করি।’
একমাত্র ছেলে এসে বলল, ‘আমার তো বাড়ি থেকে ফোন করার প্রশ্নই আসে না। কোম্পানি আমাকে মোবাইল বিল দেয়। আমি অফিসের সেই মোবাইল ব্যবহার করি।’
এরপর বাড়ির কাজের মেয়ে এসে বলল, ‘তাহলে তো কোনো সমস্যাই দেখি না। আমরা সবাই যার যার অফিসের ফোন ব্যবহার করি!
বাবা বলল, ‘আমি গত মাসে বাড়ির ফোনটা একবারও ধরিনি। আমি সব ফোন করেছি অফিসের ফোন থেকে।’
তখন মা এসে বলল, ‘আমিও গত মাসে কোনো ফোন বাড়ি থেকে করেছি বলে মনে হয় না। আমার সমিতির অফিসের ফোনটাই আমি ব্যবহার করি।’
একমাত্র ছেলে এসে বলল, ‘আমার তো বাড়ি থেকে ফোন করার প্রশ্নই আসে না। কোম্পানি আমাকে মোবাইল বিল দেয়। আমি অফিসের সেই মোবাইল ব্যবহার করি।’
এরপর বাড়ির কাজের মেয়ে এসে বলল, ‘তাহলে তো কোনো সমস্যাই দেখি না। আমরা সবাই যার যার অফিসের ফোন ব্যবহার করি!
পরীক্ষা চলছে ...
পরীক্ষা চলছে ...
প্রশ্নে যে রচনা এসেছে ঐটার বিষয়ঃ " অলসতা "
এক মেধাবী ছাত্র প্রথম ১০ পৃষ্ঠা খালি রেখে ...
... ১১ নম্বর পৃষ্ঠায় লিখে দিয়ে আসলো ...
একেই বলে অলসতা।
প্রশ্নে যে রচনা এসেছে ঐটার বিষয়ঃ " অলসতা "
এক মেধাবী ছাত্র প্রথম ১০ পৃষ্ঠা খালি রেখে ...
... ১১ নম্বর পৃষ্ঠায় লিখে দিয়ে আসলো ...
একেই বলে অলসতা।
নাতি: দাদু তুমি বিড়ি খাওয়া ছারলে কেমন করে
নাতি: দাদু তুমি বিড়ি খাওয়া ছারলে কেমন করে ?
দাদু : ইচ্ছাই সব চেয়ে বড় শক্তি
নাতি: দাদু তুমি মদ খাওয়া ছাড়লে কেমন করে?
দাদু : ইচ্ছাই সব চেয়ে বড় শক্তি
নাতি এইবার সাহস করে : দাদু তুমি না ঐ ড্যান্স বারের মেয়েটার সাথে ঘুরতে তাকে ছাড়লে কেমন করে?? এইটাও কি
দাদু : আরে নারে , ইচ্ছা ছিল কিন্তু শক্তি নাইরে !
দাদু : ইচ্ছাই সব চেয়ে বড় শক্তি
নাতি: দাদু তুমি মদ খাওয়া ছাড়লে কেমন করে?
দাদু : ইচ্ছাই সব চেয়ে বড় শক্তি
নাতি এইবার সাহস করে : দাদু তুমি না ঐ ড্যান্স বারের মেয়েটার সাথে ঘুরতে তাকে ছাড়লে কেমন করে?? এইটাও কি
দাদু : আরে নারে , ইচ্ছা ছিল কিন্তু শক্তি নাইরে !
পচার ছোট ভাই বিদেশ থাকে।
পচার ছোট ভাই বিদেশ থাকে।
পচার ছিল চারটা ছেলে।
ছেলেগুলোর নাম হল পঁচা, বাসি, গন্ধ এবং মুইতা।
তো একবার ছোট ভাই বিদেশ থেকে ভাইয়ের জন্য এক বন্ধুর কাছে টাকা পাঠাল।
বন্ধু অনেক কষ্ট করে ৫ কি মি হেঁটে টাকা নিয়ে আসল।
বন্ধুর অনেক ক্ষিদা লাগল এবং সে তাড়াতাড়ি খাবার চাইল।
পচার বলল, দাড়ান পোলাও মাংস রান্না করি।
বন্ধু বলল যা আছে তাই দেন।
রোকন তখন তার ছেলেদের ডাকল,
পঁচা, ভাত আন।
বাসি, তরকারি আন।
বন্ধু : (ভাব ভাল না দেখে) থাক ভাই আমি খাব না।
পচার : এত কষ্ট করে এসেছেন আপনাকে কি না খাইয়ে ছাড়বো?
গন্ধ, ডাল আন।
মুইতা, জল আন।
বন্ধু পা ধরে মাফ চেয়ে জান বাঁচানোর জন্য দিল দৌড়।
পচার ছিল চারটা ছেলে।
ছেলেগুলোর নাম হল পঁচা, বাসি, গন্ধ এবং মুইতা।
তো একবার ছোট ভাই বিদেশ থেকে ভাইয়ের জন্য এক বন্ধুর কাছে টাকা পাঠাল।
বন্ধু অনেক কষ্ট করে ৫ কি মি হেঁটে টাকা নিয়ে আসল।
বন্ধুর অনেক ক্ষিদা লাগল এবং সে তাড়াতাড়ি খাবার চাইল।
পচার বলল, দাড়ান পোলাও মাংস রান্না করি।
বন্ধু বলল যা আছে তাই দেন।
রোকন তখন তার ছেলেদের ডাকল,
পঁচা, ভাত আন।
বাসি, তরকারি আন।
বন্ধু : (ভাব ভাল না দেখে) থাক ভাই আমি খাব না।
পচার : এত কষ্ট করে এসেছেন আপনাকে কি না খাইয়ে ছাড়বো?
গন্ধ, ডাল আন।
মুইতা, জল আন।
বন্ধু পা ধরে মাফ চেয়ে জান বাঁচানোর জন্য দিল দৌড়।
ফকিরঃ হ্যালো, এটা কি “পিজা হাট” ?
ফকিরঃ হ্যালো, এটা কি “পিজা হাট” ?
পিজা হাটঃ ইয়েস স্যার এটা “পিজা হাট”।
ফকিরঃ একটা লার্জ পিজা ও এক লিটার পেপসি পাঠাইয়া দাও তাড়াতাড়ি
পিজা হাটঃ বিলটা কার নামে পাঠাব স্যার
ফকিরঃ আল্লাহ্র নামে দিয়া দাও বাবা !!
পিজা হাটঃ ইয়েস স্যার এটা “পিজা হাট”।
ফকিরঃ একটা লার্জ পিজা ও এক লিটার পেপসি পাঠাইয়া দাও তাড়াতাড়ি
পিজা হাটঃ বিলটা কার নামে পাঠাব স্যার
ফকিরঃ আল্লাহ্র নামে দিয়া দাও বাবা !!
এক লোক প্রতিদিন একই রাস্তা দিয়ে অফিসে যায়
এক লোক প্রতিদিন একই রাস্তা দিয়ে অফিসে যায় । সেই রাস্তায় প্রতিদিন একজন ফকির এক জায়গায় বসে ভিক্ষা করে। একদিন লোকটি ফকির টিকে বলল
লোক: কি ব্যাপার প্রতিদিন দেখি আপনি একটা থালা নিয়ে ভিক্ষা করেন, আজকে দেখছি দুইটা থালা ব্যাপার কি???
ফকির: বাবা আপনাদের দোয়ার ইনকাম ভালই হচ্ছে তাই আর একটা শাখা খুললাম আর কি।
লোক: কি ব্যাপার প্রতিদিন দেখি আপনি একটা থালা নিয়ে ভিক্ষা করেন, আজকে দেখছি দুইটা থালা ব্যাপার কি???
ফকির: বাবা আপনাদের দোয়ার ইনকাম ভালই হচ্ছে তাই আর একটা শাখা খুললাম আর কি।
একটি বিমান দুর্ঘটনায় মারা গেল সব যাত্রী
একটি বিমান দুর্ঘটনায় মারা গেল সব যাত্রী। ভাগ্যক্রমে বেঁচে গেল বিমানে উপস্থিত একটি বানর।
তদন্ত কমিটির লোকেরা অনেক কষ্টে বানরটিকে ইশারায় কথা বলা শেখাল।
তদন্ত কমিটি: দুর্ঘটনার সময় পাইলট কী করছিল?
পাইলট বাথরুমে ছিল। ইশারায় বলল বানরটি।
তদন্ত কমিটি: কো-পাইলট?
বানর: ঘুমাচ্ছিল।
তদন্ত কমিটি: বিমানবালা?
বানর: যাত্রীদের দেখাশোনা করছিল।
তদন্ত কমিটি: দুর্ঘটনার সময় তুমি কী করছিলে?
বানর: বিমান চালাচ্ছিলাম
তদন্ত কমিটির লোকেরা অনেক কষ্টে বানরটিকে ইশারায় কথা বলা শেখাল।
তদন্ত কমিটি: দুর্ঘটনার সময় পাইলট কী করছিল?
পাইলট বাথরুমে ছিল। ইশারায় বলল বানরটি।
তদন্ত কমিটি: কো-পাইলট?
বানর: ঘুমাচ্ছিল।
তদন্ত কমিটি: বিমানবালা?
বানর: যাত্রীদের দেখাশোনা করছিল।
তদন্ত কমিটি: দুর্ঘটনার সময় তুমি কী করছিলে?
বানর: বিমান চালাচ্ছিলাম
ছেলে :বাবা সরকার কি
ছেলে :বাবা সরকার কি?
বাবা : আমি ঘর চালাই আমি সরকারী দল।
তোর মা খালি ঘ্যান ঘ্যান করে, তোর মা বিরোধী দল।
তুই জনগন।
তোর ছোট বোন মুন্নী দেশের ভবিষ্যত।
আর কাজের মেয়ে কইতরী শোষিত শ্রেনী।
এরপর মামা ফোন করল*
মামা : কিরে সবার খবর কি?
ছেলে : সরকার ঘুমাচ্ছে।
বিরোধীদল তার সুবিধামত আছে।
ভবিষ্যত কাঁদছে।
শোষিত শ্রেনী শোষিত হচ্ছে।
আর জনগন তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে।
বাবা : আমি ঘর চালাই আমি সরকারী দল।
তোর মা খালি ঘ্যান ঘ্যান করে, তোর মা বিরোধী দল।
তুই জনগন।
তোর ছোট বোন মুন্নী দেশের ভবিষ্যত।
আর কাজের মেয়ে কইতরী শোষিত শ্রেনী।
এরপর মামা ফোন করল*
মামা : কিরে সবার খবর কি?
ছেলে : সরকার ঘুমাচ্ছে।
বিরোধীদল তার সুবিধামত আছে।
ভবিষ্যত কাঁদছে।
শোষিত শ্রেনী শোষিত হচ্ছে।
আর জনগন তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে।
ক্লাসে ঢুকেই শিক্ষক বললেন
ক্লাসে ঢুকেই শিক্ষক বললেন, ‘আচ্ছা, বলো তো বিদ্যুত্ কোথা থেকে আসে?’ প্রশ্ন শুনে সবাই চুপ। কিছুক্ষণ ভেবে প্রবালের জবাব,
‘স্যার, বিদ্যুত্ আসে আমার মামার বাড়ি থেকে।’
শিক্ষক অবাক হয়ে বললেন, ‘তোমার মামার বাড়ি থেকে! তা কীভাবে আসে বলো তো শুনি?’
প্রবালের জবাব—‘স্যার, যখন বিদ্যুত্ চলে যায়, তখন বাবা রাগ হয়ে বলেন, “ ধুর, শালা আবারও বিদ্যুত্ বন্ধ করে দিল!” আমার বাবার শালা তো আমার মামাই হয়, স্যার।’
‘স্যার, বিদ্যুত্ আসে আমার মামার বাড়ি থেকে।’
শিক্ষক অবাক হয়ে বললেন, ‘তোমার মামার বাড়ি থেকে! তা কীভাবে আসে বলো তো শুনি?’
প্রবালের জবাব—‘স্যার, যখন বিদ্যুত্ চলে যায়, তখন বাবা রাগ হয়ে বলেন, “ ধুর, শালা আবারও বিদ্যুত্ বন্ধ করে দিল!” আমার বাবার শালা তো আমার মামাই হয়, স্যার।’
ভদ্রমহিলা: খোকা, তোমার বাবা কী করেন?
ভদ্রমহিলা: খোকা, তোমার বাবা কী করেন?
শিশু: আমার বাবা একজন মৎস্যশিকারি।
ভদ্রমহিলা: কিন্তু আমি তো শুনেছি, তোমার বাবা একজন শেয়ার ব্রোকার।
শিশু: না, না! আমি যতবার বাবার অফিসে গেছি, দেখেছি, বাবা কারও সাথে ফোনে কথা বলছেন আর বিগলিত হাসি হেসে বলছেন, ‘স্যার, আরেকটা বড় মাছ ধরেছি!’
শিশু: আমার বাবা একজন মৎস্যশিকারি।
ভদ্রমহিলা: কিন্তু আমি তো শুনেছি, তোমার বাবা একজন শেয়ার ব্রোকার।
শিশু: না, না! আমি যতবার বাবার অফিসে গেছি, দেখেছি, বাবা কারও সাথে ফোনে কথা বলছেন আর বিগলিত হাসি হেসে বলছেন, ‘স্যার, আরেকটা বড় মাছ ধরেছি!’
এক মোবাইল এর দোকানদার এর হেয়েছে লুজ মোশন।
এক মোবাইল এর দোকানদার এর হেয়েছে লুজ মোশন। তো সে ডাক্তার এর কাছে গিয়ে কিভাবে বর্ণনা করছে একটু শুনি "
ডাক্তার বাবু সকাল থেকে বারবার মিসকল আসছে!! সাথে সাথে নতুন নতুন রিংটোন বাজছে , যতই রিচারজ করি পেটের ব্যালেন্স থাকে না ,ফুরিয়ে যাচ্ছে ।
ডাক্তার বাবু সকাল থেকে বারবার মিসকল আসছে!! সাথে সাথে নতুন নতুন রিংটোন বাজছে , যতই রিচারজ করি পেটের ব্যালেন্স থাকে না ,ফুরিয়ে যাচ্ছে ।
শিক্ষকঃ বাংলায় মাত্র একুশ পেয়েও
শিক্ষকঃ বাংলায় মাত্র একুশ পেয়েও
হাসছিস্ তোর লজ্জা করে না?
ছাত্রঃ স্যার, আমি গর্ববোধ করছি -----
শিক্ষকঃ ওরে গাধা ... পিটিয়ে আজ তোকে..!
ছাত্রঃ কেন স্যার ! গতকালই না আপনি
বললেন একুশ নিয়ে আমাদের গর্ব ও
অহংকার করা উচিত ।....
হাসছিস্ তোর লজ্জা করে না?
ছাত্রঃ স্যার, আমি গর্ববোধ করছি -----
শিক্ষকঃ ওরে গাধা ... পিটিয়ে আজ তোকে..!
ছাত্রঃ কেন স্যার ! গতকালই না আপনি
বললেন একুশ নিয়ে আমাদের গর্ব ও
অহংকার করা উচিত ।....
বাবুন বেকার লোক।
বাবুন বেকার লোক। অনেকদিন ধরে চাকরির ইন্টারভিউ দিচ্ছে, কিন্ত হচ্ছেনা
এক অফিসে ইন্টারভিউ দিতে এসে পরিচিত বাবাই এর দেখা পেল।
ঘটনাক্রমে তারা দুজনেই ওয়েটিং রুমে অপেক্ষারত। প্রথমে ইন্টারভিউ রুমে বাবাই.........
প্রশ্ন ১: মিস্টার বাবাই, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল কখন বলতে পারেন ?
বাবাই: স্যার, হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছে ১৯৭১ সালে।
প্রশ্ন ২: বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবির নাম বলুন ?
বাবাই: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?
প্রশ্ন ৩: ঢাকা শহরে যানজটের কারণ কি বলে আপনি মনে করেন ?
বাবাই: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।
বাবাই ইন্টারভিউ শেষে চলে যাবার সময় বাবুন জানতে চাইলো কি কি প্রশ্ন করা হয়েছে।
বাবাই অন্য কোথাও যাবে তাই তিনটা প্রশ্নের উওর মফিজকে বলে তাড়াতাড়ি চলে গেল। প্রশ্ন গুলো বলা হলো না।
এবার ইন্টারভিউ রুমে বাবুন.........
প্রশ্ন ১: মিষ্টার বাবুন, আপনার জন্ম কত সালে ?
বাবুন: হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছি ১৯৭১ সালে।
প্রশ্ন ২: (প্রশ্নকর্তা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো) আপনার পিতার নাম কি ?
বাবুন: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?
প্রশ্ন ৩: (প্রশ্নকর্তা রেগে) আপনার মাথা ঠিক আছে ?
বাবুন: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।
এক অফিসে ইন্টারভিউ দিতে এসে পরিচিত বাবাই এর দেখা পেল।
ঘটনাক্রমে তারা দুজনেই ওয়েটিং রুমে অপেক্ষারত। প্রথমে ইন্টারভিউ রুমে বাবাই.........
প্রশ্ন ১: মিস্টার বাবাই, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল কখন বলতে পারেন ?
বাবাই: স্যার, হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছে ১৯৭১ সালে।
প্রশ্ন ২: বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবির নাম বলুন ?
বাবাই: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?
প্রশ্ন ৩: ঢাকা শহরে যানজটের কারণ কি বলে আপনি মনে করেন ?
বাবাই: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।
বাবাই ইন্টারভিউ শেষে চলে যাবার সময় বাবুন জানতে চাইলো কি কি প্রশ্ন করা হয়েছে।
বাবাই অন্য কোথাও যাবে তাই তিনটা প্রশ্নের উওর মফিজকে বলে তাড়াতাড়ি চলে গেল। প্রশ্ন গুলো বলা হলো না।
এবার ইন্টারভিউ রুমে বাবুন.........
প্রশ্ন ১: মিষ্টার বাবুন, আপনার জন্ম কত সালে ?
বাবুন: হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছি ১৯৭১ সালে।
প্রশ্ন ২: (প্রশ্নকর্তা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো) আপনার পিতার নাম কি ?
বাবুন: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?
প্রশ্ন ৩: (প্রশ্নকর্তা রেগে) আপনার মাথা ঠিক আছে ?
বাবুন: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।
একবার এক বাড়িতে এক কাজের মহিলা কাঁচের প্লেট ভেঙ্গে ফেলল।
একবার এক বাড়িতে এক কাজের মহিলা কাঁচের প্লেট ভেঙ্গে ফেলল।। প্লেট ভেঙ্গে ফেলার যেই মহিলা বাড়ির মালিক উনি বললেন, ঐ হারামি, প্লেট ভাঙলি কেন? এটা শুনে পাশে দাঁড়ানো বাচ্চা তার মাকে জিজ্ঞেস করলো, মা, হারামি কি?
মহিলা ভাবল, ছোট ছেলে, গালি শিখে যাবে, তাই বললেন, হারামি মানে দুর্বল!
এরপরের দিন সেই কাজের মহিলা আবারো একটি প্লেট ভেঙ্গে ফেলল!! এবার বাড়ির মালিক মহিলা আরো ক্ষেপে গিয়ে বললেন, ঐ হারামজাদি, প্লেট কি তোর বাপের?
একথা শুনে পাশে দাঁড়ানো বাচ্চা জিজ্ঞেস করলো, মামনি, হারামজাদি মানে কি?
তো মহিলা আবারো পড়লেন বিপদে।। বললেন, হারামজাদি মানে অসুস্থ!!
এর কয়েকদিন পর বাচ্চাটার দিদা অসুস্থ হয়ে পড়লে বাচ্চাটা তার মাকে গিয়ে বলল, মামনি দেখো দেখো, দিদা আগেই কত হারামি ছিল, এখন একটা পুরো হারামজাদি হয়ে গেছে!
মহিলা ভাবল, ছোট ছেলে, গালি শিখে যাবে, তাই বললেন, হারামি মানে দুর্বল!
এরপরের দিন সেই কাজের মহিলা আবারো একটি প্লেট ভেঙ্গে ফেলল!! এবার বাড়ির মালিক মহিলা আরো ক্ষেপে গিয়ে বললেন, ঐ হারামজাদি, প্লেট কি তোর বাপের?
একথা শুনে পাশে দাঁড়ানো বাচ্চা জিজ্ঞেস করলো, মামনি, হারামজাদি মানে কি?
তো মহিলা আবারো পড়লেন বিপদে।। বললেন, হারামজাদি মানে অসুস্থ!!
এর কয়েকদিন পর বাচ্চাটার দিদা অসুস্থ হয়ে পড়লে বাচ্চাটা তার মাকে গিয়ে বলল, মামনি দেখো দেখো, দিদা আগেই কত হারামি ছিল, এখন একটা পুরো হারামজাদি হয়ে গেছে!
রেডিওর দোকানে এক খদ্দের এসে রেগেমেগে বলল
রেডিওর দোকানে এক খদ্দের এসে রেগেমেগে বলল, এ রেডিওটা বিক্রির সময় আপনি চিরজীবনের গ্যারন্টি দিয়েছিলেন। কিন্তু দু বছরও তো গেল না।
মালিক হেসে বলল,চিরজীবনের গ্যারান্টি দিয়েছিলাম ঠিকই তখন আপনার স্বাস্থ্য খুবই খারাপ ছিল।
মালিক হেসে বলল,চিরজীবনের গ্যারান্টি দিয়েছিলাম ঠিকই তখন আপনার স্বাস্থ্য খুবই খারাপ ছিল।
এক সুন্দরী মহিলা গেছে পুলিশের কাছে অভিযোগ করতে
এক সুন্দরী মহিলা গেছে পুলিশের কাছে অভিযোগ করতে: স্যার, আমার ইজ্জত লুটে নিয়েছে এক বজ্জাত, লম্পট ক্রিকেটার।
পুলিশ : কেমন করে বুঝলেন ক্রিকেটার?
মহিলা: ওই লোকের হাতে গ্লাফস, মাথায় হেলমেট আর পায়ে প্যাড ছিলো। আর আমার মনে হ্য় বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান আশরআফুল ছিলো।
পুলিশ: কেমন করে বুঝলেন ওটা আশরাফুল
মহিলা: আরে বেশীক্ষণ টিকে নি তো। শুরুর আগেই শেষ
পুলিশ : কেমন করে বুঝলেন ক্রিকেটার?
মহিলা: ওই লোকের হাতে গ্লাফস, মাথায় হেলমেট আর পায়ে প্যাড ছিলো। আর আমার মনে হ্য় বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান আশরআফুল ছিলো।
পুলিশ: কেমন করে বুঝলেন ওটা আশরাফুল
মহিলা: আরে বেশীক্ষণ টিকে নি তো। শুরুর আগেই শেষ
এক সুন্দরী মেয়েকে এক বদমাইশ ছেলে জিগ্গেস করলো
এক সুন্দরী মেয়েকে এক বদমাইশ ছেলে জিগ্গেস করলো: ” দিদি আপনি কি সিংগেল?”
না, আমার সাথে জুতো আছে, বলল মেয়েটি।
আপনার জুতাটা অনেক সুন্দর, উত্তরে বলল ছেলেটি।
মেয়েটি উত্তর দিল, খুলব নাকি?
তাই নাকি? ছেলেটি একটু ভেবে বলল, “তবে আপনার জামাটা আরো সুন্দর!”
পার্কে পাশাপাশি বসে আছে দু জন।
পার্কে পাশাপাশি বসে আছে দু জন।
একজন অন্যজনকে বলল, কী দিন কাল যে এল!আজকাল আর পোশাকআশাক দেখে চেনা যায় না- ছেলে না মেয়ে।ওই যে ওই মেয়েটিকে দেখেন।কে বলবে যে সে মেয়ে!
যে মেয়েটির কথা বলছেন ও কিন্তু আমারই মেয়ে।
দুঃখিত! আমি জানতাম না আপনি ওর বাবা ।
মাফ করবেন! আমি ওর বাবা নয় মা।
একজন অন্যজনকে বলল, কী দিন কাল যে এল!আজকাল আর পোশাকআশাক দেখে চেনা যায় না- ছেলে না মেয়ে।ওই যে ওই মেয়েটিকে দেখেন।কে বলবে যে সে মেয়ে!
যে মেয়েটির কথা বলছেন ও কিন্তু আমারই মেয়ে।
দুঃখিত! আমি জানতাম না আপনি ওর বাবা ।
মাফ করবেন! আমি ওর বাবা নয় মা।
একবার একলোক তার বউকে একটা মেসেজ পাঠাল।।
একবার একলোক তার বউকে একটা মেসেজ পাঠাল।।
কিন্তু ভুল বশত সেই মেসেজটি চলে গেলো এক বিধবা মহিলার কাছে।।
সেই বিধবা মহিলার স্বামী মাত্রই গতকাল মারা গিয়েছেন।।
যাই হোক, মহিলা মেসেজটি খুললেন, পড়লেন, এবং সাথে সাথে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে গেলেন!!
কি লেখা ছিল সেই মেসেজে??
মেসেজে লেখা ছিলঃ
আমার প্রিয় বউ!! আমি ঠিকঠাক মতই পৌঁছেছি!! আমি জানি তুমি আমার কাছ থেকে মেসেজ আশা করনি!! এখানে আজকাল মোবাইল ফোন এসে পড়েছে!! আমি আসার সাথে সাথে তারা আমাকে একটি মোবাইল ফোন গিফট করেছে!! সেই মোবাইল থেকেই আমি তোমাকে মেসেজ পাঠালাম!! তুমি জেনে আরো খুশি হবে যে, তারা সবাই এখানে তোমার জন্য অপেক্ষা করছে!! আশা করা যায়, কাল-পরশুর মধ্যেই তুমিও চলে আসবে!! আশা করি তোমার যাত্রাও হবে আমার মত সুখের!! তোমার অপেক্ষায় রইলাম!!
- ইতি,
তোমার প্রিয় স্বামী!!
কিন্তু ভুল বশত সেই মেসেজটি চলে গেলো এক বিধবা মহিলার কাছে।।
সেই বিধবা মহিলার স্বামী মাত্রই গতকাল মারা গিয়েছেন।।
যাই হোক, মহিলা মেসেজটি খুললেন, পড়লেন, এবং সাথে সাথে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে গেলেন!!
কি লেখা ছিল সেই মেসেজে??
মেসেজে লেখা ছিলঃ
আমার প্রিয় বউ!! আমি ঠিকঠাক মতই পৌঁছেছি!! আমি জানি তুমি আমার কাছ থেকে মেসেজ আশা করনি!! এখানে আজকাল মোবাইল ফোন এসে পড়েছে!! আমি আসার সাথে সাথে তারা আমাকে একটি মোবাইল ফোন গিফট করেছে!! সেই মোবাইল থেকেই আমি তোমাকে মেসেজ পাঠালাম!! তুমি জেনে আরো খুশি হবে যে, তারা সবাই এখানে তোমার জন্য অপেক্ষা করছে!! আশা করা যায়, কাল-পরশুর মধ্যেই তুমিও চলে আসবে!! আশা করি তোমার যাত্রাও হবে আমার মত সুখের!! তোমার অপেক্ষায় রইলাম!!
- ইতি,
তোমার প্রিয় স্বামী!!
দুই ব্যবসায়ী কথা বলছে।
দুই ব্যবসায়ী কথা বলছে।
কি ভাই, ব্যবসা কেমন?
ব্যবসা তো মাথা থেকে পায়ে নামছে।
মানে?
আগে করতাম টুপির ব্যবসা এখন করি মোজার।
কি ভাই, ব্যবসা কেমন?
ব্যবসা তো মাথা থেকে পায়ে নামছে।
মানে?
আগে করতাম টুপির ব্যবসা এখন করি মোজার।
হাইওয়ে তে বাসে এক দুধুর্ষ ডাকাত দল হামলা করেছে..
হাইওয়ে তে বাসে এক দুধুর্ষ ডাকাত দল হামলা করেছে...
অনেক কে ধরে নানা প্রশ্ন করছে আর পছন্দ না হলে মেরে ফেলছে...
এক মহিলা কে ডাকাত সর্দার জিজ্ঞেস করলো "তোমার নাম কি?"
... মহিলাঃ "রাধিকা"
ডাকাত সর্দারঃ "আমার বোনের নাম ও রাধিকা... তোমাকে ছেড়ে দিলাম"
এর পরের বসা লোককে জিজ্ঞেস করলো, "তোমার নাম কি?"
লোকটি উত্তর দিলো "মানুষ আমাকে আদর করে রাধিকা বলে ডাকে"
অনেক কে ধরে নানা প্রশ্ন করছে আর পছন্দ না হলে মেরে ফেলছে...
এক মহিলা কে ডাকাত সর্দার জিজ্ঞেস করলো "তোমার নাম কি?"
... মহিলাঃ "রাধিকা"
ডাকাত সর্দারঃ "আমার বোনের নাম ও রাধিকা... তোমাকে ছেড়ে দিলাম"
এর পরের বসা লোককে জিজ্ঞেস করলো, "তোমার নাম কি?"
লোকটি উত্তর দিলো "মানুষ আমাকে আদর করে রাধিকা বলে ডাকে"
হঠাৎ করে ম্যারাথন দৌড়ের মাঠে হাজির মফিজ
হঠাৎ করে ম্যারাথন দৌড়ের মাঠে হাজির মফিজ । সবকিছু দেখে যখন কিছুই বুঝলেন না, তখন এক প্রতিযোগীর কাছে জানতে চাইলেন, ‘ভাই, এখানে হচ্ছেটা কী?’
প্রতিযোগী: ম্যারাথন দৌড়। সবার মধ্য থেকে যে প্রথম হবে, তাকে পুরস্কৃত করা হবে।
মফিজ: তোমাদের মাথায় তো দেখি ঘিলুই নেই, এতজন দৌড়ানোর কোনো মানে হয়?
প্রতিযোগী: কেন, কী সমস্যা?
মফিজ: আরে ভাই, যে প্রথম হবে, সেই তো শুধু পুরস্কার পাবে, তাই না?
প্রতিযোগী: হ্যাঁ, ঠিক তা-ই।
মফিজ: তো সে-ই শুধু দৌড়াক না। বাকিদের শুধু শুধু কষ্ট!
প্রতিযোগী: ম্যারাথন দৌড়। সবার মধ্য থেকে যে প্রথম হবে, তাকে পুরস্কৃত করা হবে।
মফিজ: তোমাদের মাথায় তো দেখি ঘিলুই নেই, এতজন দৌড়ানোর কোনো মানে হয়?
প্রতিযোগী: কেন, কী সমস্যা?
মফিজ: আরে ভাই, যে প্রথম হবে, সেই তো শুধু পুরস্কার পাবে, তাই না?
প্রতিযোগী: হ্যাঁ, ঠিক তা-ই।
মফিজ: তো সে-ই শুধু দৌড়াক না। বাকিদের শুধু শুধু কষ্ট!
গৃহকর্ত্রী: তুমি গত তিন দিন কাজে আসোনি কেন
গৃহকর্ত্রী: তুমি গত তিন দিন কাজে আসোনি কেন ??
কাজের মেয়ে: আমিতো ফেসবুক এ স্ট্যাটাস দিয়ে ছিলাম যে আমি বাড়ি যাচ্ছি...।
গৃহকর্ত্রী: ওমা, তুমি ফেসবুক চালাও নাকি??
কাজের বুয়া: কেন, আপনি জানেন না? আপনার জামাইতো কমেন্টও দিয়েছে - 'miss u'
কাজের মেয়ে: আমিতো ফেসবুক এ স্ট্যাটাস দিয়ে ছিলাম যে আমি বাড়ি যাচ্ছি...।
গৃহকর্ত্রী: ওমা, তুমি ফেসবুক চালাও নাকি??
কাজের বুয়া: কেন, আপনি জানেন না? আপনার জামাইতো কমেন্টও দিয়েছে - 'miss u'
রাস্তাতে এক ফকির কে দেখে এক মহিলা বলছে
রাস্তাতে এক ফকির কে দেখে এক মহিলা বলছে
" এই তোমাকে কোথায় যেন দেখছি মনে হচ্ছে!!"
ফকিরঃ হ্যাঁ ম্যাডাম কালকেই না আপনি আমার ফ্রেন্ড
রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করলেন!! আর আমার প্রোফাইল পিকচার এ তো কমেন্ট ও দিয়েছেন
" এই তোমাকে কোথায় যেন দেখছি মনে হচ্ছে!!"
ফকিরঃ হ্যাঁ ম্যাডাম কালকেই না আপনি আমার ফ্রেন্ড
রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করলেন!! আর আমার প্রোফাইল পিকচার এ তো কমেন্ট ও দিয়েছেন
একদিন এক ভিক্ষুক রাস্তায় দাঁড়িয়ে ভিক্ষা করছিল।
একদিন এক ভিক্ষুক রাস্তায় দাঁড়িয়ে ভিক্ষা করছিল। এই দেখে এক লোকের খুব দয়া হলো।
সে ভিক্ষুকের কাছে গিয়ে বলল : তুমি যদি ভিক্ষাবৃত্তি ছেড়ে দাও তাহলে তোমাকে আমি মাসে ১০০০ টাকা করে দেব
জবাবে ভিক্ষুক লোকটিকে বলল: তুমি যদি আমার সঙ্গে ভিক্ষা করো তাহলে প্রতি মাসে আমি তোমাকে ৫০০০ টাকা দেব।
সে ভিক্ষুকের কাছে গিয়ে বলল : তুমি যদি ভিক্ষাবৃত্তি ছেড়ে দাও তাহলে তোমাকে আমি মাসে ১০০০ টাকা করে দেব
জবাবে ভিক্ষুক লোকটিকে বলল: তুমি যদি আমার সঙ্গে ভিক্ষা করো তাহলে প্রতি মাসে আমি তোমাকে ৫০০০ টাকা দেব।
শিক্ষক
শিক্ষক
ও ছাত্রের মধ্যে কথা হচ্ছে-
শিক্ষকঃ ‘বৃষ্টি পড়ছে’-এর Translation করো।
ছাত্রঃ Rain is reading
ও ছাত্রের মধ্যে কথা হচ্ছে-
শিক্ষকঃ ‘বৃষ্টি পড়ছে’-এর Translation করো।
ছাত্রঃ Rain is reading
একবার টারজান গাছের ডালে ঝুলে ঝুলে যাচ্ছিল ।
একবার টারজান গাছের ডালে ঝুলে ঝুলে যাচ্ছিল । হটাৎ তার লেংটি একটা ডালে বেধে খুলে গেল। তাই দেখে বনের সব প্রাণীরা হাসতে লাগলো । তখন টারজান বানরকে বলল হাসছো কেন….??
বানর বলল “ আমার জীবনে এই প্রথম কোন প্রাণী দেখলাম যার সামনে লেজ আছে ”
বানর বলল “ আমার জীবনে এই প্রথম কোন প্রাণী দেখলাম যার সামনে লেজ আছে ”
বনে বাঘের বিয়ে হচ্ছে।
বনে বাঘের বিয়ে হচ্ছে। সেখানে এসেছে শিয়াল, হাতি, সিংহ, ভাল্লুক আরো অনেকে। সবাই অনেক নাচ গান করছে। কিন্তু বিড়াল কিছুটা ব্যতিক্রম। সে একটু নাচে আর একটু কাঁদে। তা সিংহ মামার নজরে গেলো। বিড়ালের কাছে এসে বিড়ালকে বলছে.......
সিংহ: কিরে বিলাই, তুই একবার নাচ ছিস আর একবার কাঁদছিস, ঘটনা কি?
বিড়াল: কি আর বলবো মামু, নাচি বাঘ মামুর বর্তমান অবস্থা দেখে আর কাঁদি বাঘ মামুর ভবিষ্যত চিন্তা করে।
সিংহ: ভবিষ্যত চিন্তা করে মানে?
বিড়াল: মামু, আমিও এক সময় বাঘ ছিলাম, বিবাহ করে বিড়ালে পরিনত হয়েছি।
সিংহ: কিরে বিলাই, তুই একবার নাচ ছিস আর একবার কাঁদছিস, ঘটনা কি?
বিড়াল: কি আর বলবো মামু, নাচি বাঘ মামুর বর্তমান অবস্থা দেখে আর কাঁদি বাঘ মামুর ভবিষ্যত চিন্তা করে।
সিংহ: ভবিষ্যত চিন্তা করে মানে?
বিড়াল: মামু, আমিও এক সময় বাঘ ছিলাম, বিবাহ করে বিড়ালে পরিনত হয়েছি।
কোলকাতার এক বাবু গেছেন জাঙ্গিয়া কিনতে
কোলকাতার এক বাবু গেছেন জাঙ্গিয়া কিনতে
দোকানী:এটা নিয়ে যান,শাহরুখ খানও এই ব্র্যান্ড পরেন। মাত্র ৫০ টাকা।
বাবু : আরেকটু কমের মধ্যে দেখান
দোকানি : তবে এটা দেখুন,এটা মিঠুন দা পরেন। খুব আরাম, মাত্র ৩০ টাকা।
বাবু:আরেকটু কম, বোঝেন ই তো। দোকানী : তবে এটা নিন দাদা, ১৫ টাকা মাত্র ।
বাবু : আরেকটু কম...আরেকটু....
দোকানী : তবে এক কাজ করুন,ধুতিটা খুলে রঙ করিয়ে নিন ।
দোকানী:এটা নিয়ে যান,শাহরুখ খানও এই ব্র্যান্ড পরেন। মাত্র ৫০ টাকা।
বাবু : আরেকটু কমের মধ্যে দেখান
দোকানি : তবে এটা দেখুন,এটা মিঠুন দা পরেন। খুব আরাম, মাত্র ৩০ টাকা।
বাবু:আরেকটু কম, বোঝেন ই তো। দোকানী : তবে এটা নিন দাদা, ১৫ টাকা মাত্র ।
বাবু : আরেকটু কম...আরেকটু....
দোকানী : তবে এক কাজ করুন,ধুতিটা খুলে রঙ করিয়ে নিন ।
ছোট এক ছেলেকে পাশের বাড়ির আন্টি জিজ্ঞেস করল
ছোট এক ছেলেকে পাশের বাড়ির আন্টি জিজ্ঞেস করল, "বলতো কে বেশী বড়, তুমি না তোমার বাবা?" ছেলে কয়েক সেকেন্ড চিন্তা করে বলল, "আমি।"
আন্টিঃ কিভাবে?
ছেলেঃ কারন আমি এখন আর মায়ের দুধ খাই না, বাবা খায়।
আন্টিঃ কিভাবে?
ছেলেঃ কারন আমি এখন আর মায়ের দুধ খাই না, বাবা খায়।
বিমর্ষ এক ভদ্রলোক একটি রেস্টুরেন্টে গিয়ে বসলেন;
বিমর্ষ এক ভদ্রলোক একটি রেস্টুরেন্টে গিয়ে বসলেন; এক গ্লাস লস্যি দিতে বললেন ওয়েটারকে।
অন্য দিনের চেয়ে তাড়াতাড়িই চলে এল লস্যি গ্লাস। খাবার আগে ভাবলেন, রেস্টুরেন্টের জানালা দিয়ে একবার বাইরের দুনিয়াটাকে দেখবেন।
টেবিলে ফিরে এসে দেখলেন তাঁর লস্যির গ্লাস অন্য একজনের হাতে।
তিনি বেশ আয়েশ করে তাঁর সেই গ্লাস থেকে লস্যি খাচ্ছেন।
... এই দৃশ্য দেখে তিনি চেয়ারে বসে কাঁদতে শুরু করলেন।
সামনের লোকটি বিব্রত হয়ে বললেন, ‘প্লিজ, কাঁদবেন না, এক গ্লাস লস্যিই তো; আমি আপনাকে দুই গ্লাস লস্যি কিনে দিচ্ছি।’
শুনে তিনি বললেন, ‘আমি সে জন্য কাঁদছি না।’
তাহলে? জানতে চাইলেন ওই লোকটি।
তিনি বলতে শুরু করলেন, ‘ঘুম থেকে উঠেই বউয়ের সঙ্গে বিরাট ঝগড়া হলো; বাসে মানিব্যাগ ছিনতাই হলো; অফিসে গিয়ে শুনলাম চাকরি চলে গেছে; ঘরে ফিরে দেখি বউ বাপের বাড়ি চলে গেছে··· এত কিছুর পর তিতোবিরক্ত হয়ে রেস্টুরেন্টে এসে বিষ খাব বলে লস্যির সঙ্গে বিষ মিশিয়েছি···সেটাও আপনি খেয়ে ফেললেন! আমার তো কপালটাই খারাপ!!’
অন্য দিনের চেয়ে তাড়াতাড়িই চলে এল লস্যি গ্লাস। খাবার আগে ভাবলেন, রেস্টুরেন্টের জানালা দিয়ে একবার বাইরের দুনিয়াটাকে দেখবেন।
টেবিলে ফিরে এসে দেখলেন তাঁর লস্যির গ্লাস অন্য একজনের হাতে।
তিনি বেশ আয়েশ করে তাঁর সেই গ্লাস থেকে লস্যি খাচ্ছেন।
... এই দৃশ্য দেখে তিনি চেয়ারে বসে কাঁদতে শুরু করলেন।
সামনের লোকটি বিব্রত হয়ে বললেন, ‘প্লিজ, কাঁদবেন না, এক গ্লাস লস্যিই তো; আমি আপনাকে দুই গ্লাস লস্যি কিনে দিচ্ছি।’
শুনে তিনি বললেন, ‘আমি সে জন্য কাঁদছি না।’
তাহলে? জানতে চাইলেন ওই লোকটি।
তিনি বলতে শুরু করলেন, ‘ঘুম থেকে উঠেই বউয়ের সঙ্গে বিরাট ঝগড়া হলো; বাসে মানিব্যাগ ছিনতাই হলো; অফিসে গিয়ে শুনলাম চাকরি চলে গেছে; ঘরে ফিরে দেখি বউ বাপের বাড়ি চলে গেছে··· এত কিছুর পর তিতোবিরক্ত হয়ে রেস্টুরেন্টে এসে বিষ খাব বলে লস্যির সঙ্গে বিষ মিশিয়েছি···সেটাও আপনি খেয়ে ফেললেন! আমার তো কপালটাই খারাপ!!’
সারাদিন কাজ কার পর তিন বন্ধু টাকা হিসাব করছিল।
সারাদিন কাজ কার পর তিন বন্ধু টাকা হিসাব করছিল। তাদের এজন ছিল অন্ধ, একজন ল্যাংড়া এবং অন্যজন ছিল ফকির। ঠিক তখন-
১ম বন্ধু (অন্ধ): দেখেছিস আজ আকাশটা কত সুন্দর লাগছে।
তার কথা শুনে রাগে-
২য় বন্ধু (খোড়া): তোকে মারব এক লাথি।
তখন ২য় বন্ধুর কথায় সায় দিয়ে-
৩য় বন্ধু (ফকির): মারমার ॥ মেরে হাড় গুড়ো করে দে। যত টাকা লাগে আমি দেব।
১ম বন্ধু (অন্ধ): দেখেছিস আজ আকাশটা কত সুন্দর লাগছে।
তার কথা শুনে রাগে-
২য় বন্ধু (খোড়া): তোকে মারব এক লাথি।
তখন ২য় বন্ধুর কথায় সায় দিয়ে-
৩য় বন্ধু (ফকির): মারমার ॥ মেরে হাড় গুড়ো করে দে। যত টাকা লাগে আমি দেব।
১জন অকর্মণ্য লোক ১টি চাল ভাঙ্গানোর মিলে চাকরি পেল
১জন অকর্মণ্য লোক ১টি চাল ভাঙ্গানোর মিলে চাকরি পেল । কিন্তু সে খুব অলস আর অদক্ষ ছিল । তার কাজ ছিল চালের বস্তা গুদাম থেকে নিয়ে কাঁধে করে চাল ভাঙ্গানোর মেশিন এর কাছে নিয়ে যাওয়া । কিন্তু চাল নিয়ে যাওয়ার সময় তার কাঁধ থেকে চালের বস্তা পরে যেত । কয়েকদিন পর তাকে মিল থেকে বের করে দেয়া হয় । তাকে বিদায় দেয়ার আসল কারণটা কি ছিল?
উত্তরঃ তার “চাল-চলন” ভালো ছিল না ।
উত্তরঃ তার “চাল-চলন” ভালো ছিল না ।
১টা মাল্টি-ন্যাশনাল কম্পানী
১টা মাল্টি-ন্যাশনাল কম্পানী ছেলেদের জন্য তাদের নতুন ফেয়ারনেস ক্রিম বাজারে ছাড়বে । কিন্তু তারা বুঝতে পারছিল না তাদের Billboard শহরের কোন জায়গায় লাগালে তা রূপ-সচেতন ছেলেদের চোখে পড়বে । অনেক চিন্তা-ভাবনার পর তারা বড়-বড় শহরের Girlschool গুলোর সামনে সেগুলো লাগিয়ে দিলো ।
এক শিক্ষক ছাত্রকে জিজ্ঞেস করছে -
এক শিক্ষক ছাত্রকে জিজ্ঞেস করছে -
শিক্ষকঃ আচ্ছা ছোটন বলতো দেখি বাংলাদেশের কাকের সংখ্যা কত?
ছাত্রঃ কেন স্যার ৯৯,৯৯,৯৯,৯৯৯টি!
শিক্ষকঃ তুমি কি সিওর?
ছাত্রঃ হ্যাঁ স্যার! যদি গণনায় এর থেকে কম হয় তাহলে মনে করবেন বাংলাদেশ থেকে কিছু কাক বিদেশে বেড়াতে গেছে। আর যদি বেশি হয় তাহলে মনে করবেন বিদেশ থেকে কিছু কাক এ দেশে বেড়াতে এসেছে।
শিক্ষকঃ তুমি আসলেই ব্রিলিয়েন্ট!
শিক্ষকঃ আচ্ছা ছোটন বলতো দেখি বাংলাদেশের কাকের সংখ্যা কত?
ছাত্রঃ কেন স্যার ৯৯,৯৯,৯৯,৯৯৯টি!
শিক্ষকঃ তুমি কি সিওর?
ছাত্রঃ হ্যাঁ স্যার! যদি গণনায় এর থেকে কম হয় তাহলে মনে করবেন বাংলাদেশ থেকে কিছু কাক বিদেশে বেড়াতে গেছে। আর যদি বেশি হয় তাহলে মনে করবেন বিদেশ থেকে কিছু কাক এ দেশে বেড়াতে এসেছে।
শিক্ষকঃ তুমি আসলেই ব্রিলিয়েন্ট!
রুগি: ডাক্তার বাবু আমাকে কি বেহুশ
রুগি: ডাক্তার বাবু আমাকে কি বেহুশ করার জন্য ইনজেকশন দিচ্ছেন?
ডাক্তার: হ্যাঁ ।
রুগি: তাহলে একটু অপেক্ষা করুন আমার পকেটের টাকাগুলি একটু গুনে রাখছি, যা দিনকাল পড়েছে কাউকে তো বিশ্বাস করা যায় না ।
ডাক্তার: হ্যাঁ ।
রুগি: তাহলে একটু অপেক্ষা করুন আমার পকেটের টাকাগুলি একটু গুনে রাখছি, যা দিনকাল পড়েছে কাউকে তো বিশ্বাস করা যায় না ।
এক হকার পখে দাড়িয়ে জোরে জোরে বলছিল
এক হকার পখে দাড়িয়ে জোরে জোরে বলছিল
হকারঃ আসেন না ভাই আসেন না॥ আসলেই ৫০০।
এমন চেচামেচি শুনে একলোক বলেন--
পথচারীঃ মানেটা কি ভাই?
হকারঃ আগে ৫০০ দেন তারপর মানে কইতাছি॥
হকারঃ আসেন না ভাই আসেন না॥ আসলেই ৫০০।
এমন চেচামেচি শুনে একলোক বলেন--
পথচারীঃ মানেটা কি ভাই?
হকারঃ আগে ৫০০ দেন তারপর মানে কইতাছি॥
এক গরু আর এক ছাগল মাঠে ঘাস খাচ্ছিল।
এক গরু আর এক ছাগল মাঠে ঘাস খাচ্ছিল।
কথা কাটাকাটি শুরুর পর এক পর্যায়ে গরু ছাগলকে বলছে:
গরু: বেটা ছাগল, তুই আসলেই একটা গরু।
তখন ছাগল উত্তেজিত হয়ে বলে উঠলো:
ছাগল: আপনাকে দেখে মনে হচ্ছে আপনি একটা ছাগলের মতো কথা বলছেন।
কথা কাটাকাটি শুরুর পর এক পর্যায়ে গরু ছাগলকে বলছে:
গরু: বেটা ছাগল, তুই আসলেই একটা গরু।
তখন ছাগল উত্তেজিত হয়ে বলে উঠলো:
ছাগল: আপনাকে দেখে মনে হচ্ছে আপনি একটা ছাগলের মতো কথা বলছেন।
উকিলঃ তুমি দোকানে ঢুকে একটামাত্র জামা চুরি করলে কেন?
উকিলঃ তুমি দোকানে ঢুকে একটামাত্র জামা চুরি করলে কেন? অনেক জামাকাপড় তো নিতে পারতে।
আসামীঃভুল হয়ে গেছে স্যার,আসলে চুরি চামারী তো কোনদিন করিনি।
উকিলঃতাহলে জেলার সবকটা থানায় তোমাকে দাগি আসামী বলে উল্লেখ করা আছে কেন?
আসামীঃ আমি চুরি করি না বলেছি, ডাকাতি করি না, একথা তো বলিনি, স্যার।
আসামীঃভুল হয়ে গেছে স্যার,আসলে চুরি চামারী তো কোনদিন করিনি।
উকিলঃতাহলে জেলার সবকটা থানায় তোমাকে দাগি আসামী বলে উল্লেখ করা আছে কেন?
আসামীঃ আমি চুরি করি না বলেছি, ডাকাতি করি না, একথা তো বলিনি, স্যার।
Monday, 27 February 2012
গৃহকর্তাঃ হায়,হায়, পাঁচশো বছরের
গৃহকর্তাঃ হায়,হায়, পাঁচশো বছরের পুরোন ফুলদানিটা ভেঙে ফেললেন?
অতিথিঃ যাক বাবা বাঁচা গেল, আমি ভেবেছিলাম জিনিষটা নতুন বুঝি।
অতিথিঃ যাক বাবা বাঁচা গেল, আমি ভেবেছিলাম জিনিষটা নতুন বুঝি।
সুজন একবার ভারত এসেছিল বেড়াতে।
সুজন একবার ভারত এসেছিল বেড়াতে।
কলকাতা শহর ঘুরে দেখতে সে একদিন মেট্রো রেলে উঠলো।
ট্রেন যখন ছাড়ছে সে সময়ে একটা লোক ছুটতে ছুটতে উঠতে গিয়ে দরজায় আটকা
পড়লো।
সুজন এবং অন্য যাত্রীদের টানাটানিতে লোকটা কোনরকমে ভেতরে ঢুকলো।
কিন্তু তার একটা কান কাটা পড়ল।
ট্রেন থেমে গেছে। সবাই যখন লোকটার সেবা শশ্রুষায় ব্যস্ত তখন সুজন
প্লাটফর্মে নামলো লোকটার কানের খোঁজে।
বহু খোঁজাখুজির পর কানটি উদ্ধার করে লোকটার হাতে দিলো সুজন।
বললোঃএই নিন আপনার কান।
লোকটা অম্লান বদনে বললোঃ
এটা আমার কান নয়, আমার কানে বিড়ি গোঁজা ছিল।
কলকাতা শহর ঘুরে দেখতে সে একদিন মেট্রো রেলে উঠলো।
ট্রেন যখন ছাড়ছে সে সময়ে একটা লোক ছুটতে ছুটতে উঠতে গিয়ে দরজায় আটকা
পড়লো।
সুজন এবং অন্য যাত্রীদের টানাটানিতে লোকটা কোনরকমে ভেতরে ঢুকলো।
কিন্তু তার একটা কান কাটা পড়ল।
ট্রেন থেমে গেছে। সবাই যখন লোকটার সেবা শশ্রুষায় ব্যস্ত তখন সুজন
প্লাটফর্মে নামলো লোকটার কানের খোঁজে।
বহু খোঁজাখুজির পর কানটি উদ্ধার করে লোকটার হাতে দিলো সুজন।
বললোঃএই নিন আপনার কান।
লোকটা অম্লান বদনে বললোঃ
এটা আমার কান নয়, আমার কানে বিড়ি গোঁজা ছিল।
দুই-বন্ধু জুয়া খেলছে।একজন প্রস্তাব দিল--নে,বউ
দুই-বন্ধু জুয়া খেলছে।একজন প্রস্তাব দিল--নে,বউ
হারাহারি খেলব।
দ্বিতীয়জন বিরস বদনে বলল--তার সাথে দামী কিছু মানে সামান্য টাকা-পয়সাও বাজী রাখা
যাক।
হারাহারি খেলব।
দ্বিতীয়জন বিরস বদনে বলল--তার সাথে দামী কিছু মানে সামান্য টাকা-পয়সাও বাজী রাখা
যাক।
প্রশ্নঃ আইন কেন একজন পুরুষকে একাধিক
প্রশ্নঃ আইন কেন একজন পুরুষকে একাধিক বিয়ে করতে দিতে সম্মত হতে চায় না?
উত্তরঃ কারণ একজনকে একটি অপরাধের শাস্তি মাত্র একবারই দেওয়া যায়।
উত্তরঃ কারণ একজনকে একটি অপরাধের শাস্তি মাত্র একবারই দেওয়া যায়।
ছোটোকাকাঃ এই জয়, সকাল ৮টা বেজে গেছে এখনো ঘুমাচ্ছিস?
ছোটোকাকাঃ এই জয়, সকাল ৮টা বেজে গেছে এখনো ঘুমাচ্ছিস?
জয়ঃ ঘুমাচ্ছিনা না তো।
ছোটোকাকাঃ তবে কি করছিস?
জয়ঃ সারা রাত ঘুমিয়েছি তো, তাই বড্ড ক্লান্ত হয়ে পরেছি । একটু বিশ্রাম নিচ্ছি।
জয়ঃ ঘুমাচ্ছিনা না তো।
ছোটোকাকাঃ তবে কি করছিস?
জয়ঃ সারা রাত ঘুমিয়েছি তো, তাই বড্ড ক্লান্ত হয়ে পরেছি । একটু বিশ্রাম নিচ্ছি।
জ্যোতিষী : আপনি নিশ্চিত ১০০ বছর বাঁচবেন।
জ্যোতিষী : আপনি নিশ্চিত ১০০ বছর বাঁচবেন।
ভদ্রলোক : যদি এর আগে মরে যাই?
জ্যোতিষী : তাহলে মূল্য ফেরত নিয়ে আমায় জুতোপেটা করবেন!
ভদ্রলোক : যদি এর আগে মরে যাই?
জ্যোতিষী : তাহলে মূল্য ফেরত নিয়ে আমায় জুতোপেটা করবেন!
পুত্র : বাবা, আজ একটা ভালো কাজ করেছি।
পুত্র : বাবা, আজ একটা ভালো কাজ করেছি।
বাবা : কী কাজ?
পুত্র : পাশের বাড়ির মোটকা ভদ্রলোক আছেন না, রোজ অফিসে যেতে ট্রেন ফেল করেন, তাকে আজ ট্রেন ধরিয়ে দিয়েছি।
বাবা : তাই নাকি! কী করে?
পুত্র : প্রতিদিনের মতো তিনি হেলেদুলে হেঁটে চলছিলেন, লালুকে (বাঘা কুকুর) লেলিয়ে দিলাম তার পেছনে। ব্যস এমন ছোটা ছুটলেন।
বাবা : কী কাজ?
পুত্র : পাশের বাড়ির মোটকা ভদ্রলোক আছেন না, রোজ অফিসে যেতে ট্রেন ফেল করেন, তাকে আজ ট্রেন ধরিয়ে দিয়েছি।
বাবা : তাই নাকি! কী করে?
পুত্র : প্রতিদিনের মতো তিনি হেলেদুলে হেঁটে চলছিলেন, লালুকে (বাঘা কুকুর) লেলিয়ে দিলাম তার পেছনে। ব্যস এমন ছোটা ছুটলেন।
এক চোর একটি দোকান থেকে একটি
এক চোর একটি দোকান থেকে একটি শাড়ী চুরী করে, ২য় দিন আবার সেই দোকানে এসে ধরা পড়ে
দোকানদারঃ তোমার সাহস তো কমনা, গতকাল শাড়ী চুরী করে আজ আবার এসেছো চুরী করতে?
চোরঃ না আমি চুরী করতে আসি নি ।
দোকানদারঃ তবে কেন এসেছো।
চোরঃ আমি গতকাল যে শাড়ীটা নিয়েছিলাম, তা আমার বৌ এর পছন্দ হয় নি ,
তাই আজ এসেছিলাম শাড়ীটা বদলাতে।
দোকানদারঃ তোমার সাহস তো কমনা, গতকাল শাড়ী চুরী করে আজ আবার এসেছো চুরী করতে?
চোরঃ না আমি চুরী করতে আসি নি ।
দোকানদারঃ তবে কেন এসেছো।
চোরঃ আমি গতকাল যে শাড়ীটা নিয়েছিলাম, তা আমার বৌ এর পছন্দ হয় নি ,
তাই আজ এসেছিলাম শাড়ীটা বদলাতে।
মেয়ের বাবার কাছে পাত্র হিসাবে
মেয়ের বাবার কাছে পাত্র হিসাবে ছেলেটি গিয়েছে সাক্ষাতকার দিতে।
মেয়ের বাবা : সিগারেট খাও
ছেলে:হ্যাঁ।
মেয়ের বাবা : মদ খাও
ছেলে:হ্যাঁ।
মেয়ের বাবা : বার,নাইট ক্লাবে যাওয়ার অভ্যেস আছে?
ছেলে:হ্যাঁ।
মেয়ের বাবা : সবই তো দেখছি negative. positive কিছু নাই??
ছেলে:হ্যাঁ। তাও আছে ।
মেয়ের বাবা : কি সেটা?
ছেলে: আজ্ঞে HIV মানে HIV positive.
মেয়ের বাবা : সিগারেট খাও
ছেলে:হ্যাঁ।
মেয়ের বাবা : মদ খাও
ছেলে:হ্যাঁ।
মেয়ের বাবা : বার,নাইট ক্লাবে যাওয়ার অভ্যেস আছে?
ছেলে:হ্যাঁ।
মেয়ের বাবা : সবই তো দেখছি negative. positive কিছু নাই??
ছেলে:হ্যাঁ। তাও আছে ।
মেয়ের বাবা : কি সেটা?
ছেলে: আজ্ঞে HIV মানে HIV positive.
একবার এক সদ্য গাজাখোর বাড়ী ফিরেছে।
একবার এক সদ্য গাজাখোর বাড়ী ফিরেছে। কোনভাবেই যেন বাবা টের না পায় সেজন্য খুব সতর্ক। দরজা খুলে দিতেই সে এ্যাজ ইউজুয়াল ঘরে ঢুকল। তারপরে দরজা দিয়ে দিলো। বেশী রাত হয়েছে বলে তার বাবা কটমট করে তাকিয়ে আছে কিন্তু বকাবকি করছে না। বললো, ভাত খেয়ে নাও!
ছেলেটি গিয়ে টেবিলে বসেছে। রগচটা বাবা দাড়িয়ে আছে পাশে। ভয়ে ভয়ে সে খুব সতর্ক ভাবে ভাত নেয়, তরকারী নেয়, তারপরে ঠিকঠাক মত খেতে থাকে। এরপরে ডাল নেয়, ডাল দিয়ে খেতে থাকে। এবার বাবার দিকে তাকিয়ে দেখে বাবা চোখ বড়বড় করে তাকিয়ে আছে। ছেলেটি খুঁজে পায় না সে কি ভুল করেছে।
খাওয়া শেষ হয়েছে যেই বাবা এসে মারলো জোরে একটা থাপ্পর। বললো, হারামজাদা, তুই যে ভাত খেয়েছিস, প্লেট কই?
ছেলেটি গিয়ে টেবিলে বসেছে। রগচটা বাবা দাড়িয়ে আছে পাশে। ভয়ে ভয়ে সে খুব সতর্ক ভাবে ভাত নেয়, তরকারী নেয়, তারপরে ঠিকঠাক মত খেতে থাকে। এরপরে ডাল নেয়, ডাল দিয়ে খেতে থাকে। এবার বাবার দিকে তাকিয়ে দেখে বাবা চোখ বড়বড় করে তাকিয়ে আছে। ছেলেটি খুঁজে পায় না সে কি ভুল করেছে।
খাওয়া শেষ হয়েছে যেই বাবা এসে মারলো জোরে একটা থাপ্পর। বললো, হারামজাদা, তুই যে ভাত খেয়েছিস, প্লেট কই?
Sunday, 26 February 2012
মাঃ খোকা টর্চ নিয়ে কোথায় যাচ্ছো?
মাঃ খোকা টর্চ নিয়ে কোথায় যাচ্ছো?
ছেলেঃ বাইরে
মাঃ কেন?
ছেলেঃ বাইরে অন্ধকার তাই টর্চ দিয়ে দেখব আকাশে চাঁদ উঠেছে কিনা
ছেলেঃ বাইরে
মাঃ কেন?
ছেলেঃ বাইরে অন্ধকার তাই টর্চ দিয়ে দেখব আকাশে চাঁদ উঠেছে কিনা
বাবাঃ বলতো তোমাকে যদি এক ট্রেতে করে
বাবাঃ বলতো তোমাকে যদি এক ট্রেতে করে কিছু টাকা আর জ্ঞান এনে দেওয়া হয় তুমি কোনটা নেবে।
ছেলেঃ কেন টাকা !
বাবাঃ দুর বোকা, আমি হলে জ্ঞানটাই নিতাম।
ছেলেঃ বাবা, যার অভার যেটির, সে সেটা নেবেই।
ছেলেঃ কেন টাকা !
বাবাঃ দুর বোকা, আমি হলে জ্ঞানটাই নিতাম।
ছেলেঃ বাবা, যার অভার যেটির, সে সেটা নেবেই।
এক অ্যামেরিকান বাঙ্গালী ভদ্রলোকের
এক অ্যামেরিকান বাঙ্গালী ভদ্রলোকের সাথে নিউ ইয়োর্কে দেখা হলো বাংলাদেশ থেকে সদ্য আগত এক যুবকের..
কাকা কেমন আছেন ?
কি বলবো বাবা ... বড় ছেলেটা ফারগো ব্যাংকে চাকরী করে..মেজটা ইউনাইটেড এয়ারলাইনস এ চাকরী করে..সেজটা ওয়াল স্ট্রিটে ব্রোকার ..ছোটটা কিছু করে না.. রাস্তায় দাড়িয়ে ভিক্ষা করে...
তাতে কি .. বাকীরা তো সবাই ভালোই ইনকাম করে..
সেটাই তো সমস্যা.. আজ ক’দিন হলো ছোটটাই সংসার চালাচ্ছে...
কাকা কেমন আছেন ?
কি বলবো বাবা ... বড় ছেলেটা ফারগো ব্যাংকে চাকরী করে..মেজটা ইউনাইটেড এয়ারলাইনস এ চাকরী করে..সেজটা ওয়াল স্ট্রিটে ব্রোকার ..ছোটটা কিছু করে না.. রাস্তায় দাড়িয়ে ভিক্ষা করে...
তাতে কি .. বাকীরা তো সবাই ভালোই ইনকাম করে..
সেটাই তো সমস্যা.. আজ ক’দিন হলো ছোটটাই সংসার চালাচ্ছে...
৭ জন সাধু ৭টি পাটি বিছিয়ে তপস্যা করছে।
৭ জন সাধু ৭টি পাটি বিছিয়ে তপস্যা করছে।
এক লোক বড় সাধুর কাছে এসে জিঞ্জাসা করলো.. বাবা মেয়েরা আমার দিকে তাকায় পর্যন্ত না.. দয়া করে কিছু উপায় করেন...
বড় সাধু তার পাশে বসা ছোট সাধুকে বলল, অয় ছোটু.. আরেকটা পাটি বিছা..
এক লোক বড় সাধুর কাছে এসে জিঞ্জাসা করলো.. বাবা মেয়েরা আমার দিকে তাকায় পর্যন্ত না.. দয়া করে কিছু উপায় করেন...
বড় সাধু তার পাশে বসা ছোট সাধুকে বলল, অয় ছোটু.. আরেকটা পাটি বিছা..
এক অনুষ্ঠানে এক বাংলাদেশী
এক অনুষ্ঠানে এক বাংলাদেশী ও এক আমেরিকান খেতে বসেছে।তো সেই দাওয়াতের অনুষ্ঠানে সোনার চামচ দেয়া হয়েছিল সবাইকে খাওয়ার সময় ব্যবহার করার জন্য।
হঠাৎ আমেরিকানটা খাওয়ার মাঝখানে খুব সাবধানে নিজের প্যান্টের পকেটে একটা সোনার চামচ লুকিয়ে ফেললো।শুধু বাংলাদেশীটা এটা দেখল,কিন্তু কিছু বলল না।
খাওয়া শেষে সবাই গল্প করছে।হঠাৎ বাংলাদেশীটা বলল,সে একটা ম্যাজিক দেখাবে।ম্যাজিক দেখতে সবাই তার চারপাশে এসে ভিড় করে দাড়ালো।
তখন বাংলাদেশীটা একটা সোনার চামচ চাইল একজনের কাছ থেকে।সেই বাড়ির মালিকের ছেলে তাকে একটা সোনার চামচ এনে দিল।বাংলাদেশীটা সেই সোনার চামচটা তার নিজের প্যান্টের পকেটে ঢুকাল এবং আমেরিকানটাকে কাছে ডেকে এনে তার পকেট থেকে সোনার চামচ বের করল।সবাই খুব জোরে তালি দিয়ে ওঠল....আর আমেরিকানটা?বেচারা .........
হঠাৎ আমেরিকানটা খাওয়ার মাঝখানে খুব সাবধানে নিজের প্যান্টের পকেটে একটা সোনার চামচ লুকিয়ে ফেললো।শুধু বাংলাদেশীটা এটা দেখল,কিন্তু কিছু বলল না।
খাওয়া শেষে সবাই গল্প করছে।হঠাৎ বাংলাদেশীটা বলল,সে একটা ম্যাজিক দেখাবে।ম্যাজিক দেখতে সবাই তার চারপাশে এসে ভিড় করে দাড়ালো।
তখন বাংলাদেশীটা একটা সোনার চামচ চাইল একজনের কাছ থেকে।সেই বাড়ির মালিকের ছেলে তাকে একটা সোনার চামচ এনে দিল।বাংলাদেশীটা সেই সোনার চামচটা তার নিজের প্যান্টের পকেটে ঢুকাল এবং আমেরিকানটাকে কাছে ডেকে এনে তার পকেট থেকে সোনার চামচ বের করল।সবাই খুব জোরে তালি দিয়ে ওঠল....আর আমেরিকানটা?বেচারা .........
ক্রেতা: ঐ ভেড়ার লোমের
ক্রেতা: ঐ ভেড়ার লোমের কোটটা বৃষ্টিতে ভিজলে কি নষ্ট হয়ে যাবে?
বিক্রেতা: আপনার কি ধারণা ভেড়ারা বৃষ্টির সময় ছাতা ব্যবহার করে?
বিক্রেতা: আপনার কি ধারণা ভেড়ারা বৃষ্টির সময় ছাতা ব্যবহার করে?
দুই চাপাবাজের মধ্যে আলাপ হচ্ছে-
দুই চাপাবাজের মধ্যে আলাপ হচ্ছে-
প্রথম চাপাবাজ: জানিস মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ারটা কিনে ফেলি।
দ্বিতীয়চাপাবাজ: অত সহজ না বন্ধু! ওটা আমি বেচলে তো।
প্রথম চাপাবাজ: জানিস মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ারটা কিনে ফেলি।
দ্বিতীয়চাপাবাজ: অত সহজ না বন্ধু! ওটা আমি বেচলে তো।
এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে রাগতভাবে বলছে,
এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে রাগতভাবে বলছে,'আর একটা ফালতু কথা বলবি,থাপ্পড় দিয়ে তোর ৬৪ দাতঁ ফেলে দেবো।
সেটা শুনে তাদের আরেকটা বন্ধু বলে উঠল, বন্ধু ,আগে জানতাম,মানুষের দাত থাকে খুব বেশি হলে ৩২ টা,আর তুই কিনা তাকে বলছিস,"থাপ্পড় দিয়ে তোর ৬৪ দাতঁ ফেলে দেবো???
তখন ১ম বন্ধু ৩য় জনকে বলল,আমি আগেই জানতাম তুই মাঝখানে এসে নাক গলাবি,তাই তোরটা সহ হিসাব করে বলেছি।
সেটা শুনে তাদের আরেকটা বন্ধু বলে উঠল, বন্ধু ,আগে জানতাম,মানুষের দাত থাকে খুব বেশি হলে ৩২ টা,আর তুই কিনা তাকে বলছিস,"থাপ্পড় দিয়ে তোর ৬৪ দাতঁ ফেলে দেবো???
তখন ১ম বন্ধু ৩য় জনকে বলল,আমি আগেই জানতাম তুই মাঝখানে এসে নাক গলাবি,তাই তোরটা সহ হিসাব করে বলেছি।
একটি লোক বাড়ি ফিরে দেখলেন তার মেয়ে আম গাছে উঠে আম পাড়ছে।
একটি লোক বাড়ি ফিরে দেখলেন তার মেয়ে আম গাছে উঠে আম পাড়ছে।
উপরে মেয়ের দিকে একবার তাকিয়ে মাথা নিচু করে সোজা ভেতর বাড়িতে চলে গেলেন। পরের দিন বাড়িতে ফেরার সময় বাজার থেকে আন্ডারওয়্যার কিনে এনে মেয়ের হাতে দিলেন।
এ দৃশ্য মেয়ের মা দেখে তার পরের দিন স্বামী বাড়ি ফেরার সময় হতেই আম গাছে উঠে রইলেন। যথা সময়ে লোকটি ফিরে উপরে গিন্নির দিকে একবার তাকিয়ে মাথা নিচু করে সোজা ভেতর বাড়িতে চলে গেলেন। তার পরের দিন বাড়িতে ফেরার সময় বাজার থেকে ব্লেড কিনে এনে গিন্নির হাতে দিলেন।
উপরে মেয়ের দিকে একবার তাকিয়ে মাথা নিচু করে সোজা ভেতর বাড়িতে চলে গেলেন। পরের দিন বাড়িতে ফেরার সময় বাজার থেকে আন্ডারওয়্যার কিনে এনে মেয়ের হাতে দিলেন।
এ দৃশ্য মেয়ের মা দেখে তার পরের দিন স্বামী বাড়ি ফেরার সময় হতেই আম গাছে উঠে রইলেন। যথা সময়ে লোকটি ফিরে উপরে গিন্নির দিকে একবার তাকিয়ে মাথা নিচু করে সোজা ভেতর বাড়িতে চলে গেলেন। তার পরের দিন বাড়িতে ফেরার সময় বাজার থেকে ব্লেড কিনে এনে গিন্নির হাতে দিলেন।
মিলিটারিদের সাহস পরীক্ষা করছে তাদের প্রধান।
মিলিটারিদের সাহস পরীক্ষা করছে তাদের প্রধান। এক মিলিটারিকে দুরে দাঁড় করিয়ে রেখে মাথায় লেবু রেখে বন্দুক দিয়ে সেই লেবুটিকে গুলি করল। মিলিটারিটি একদম নড়ল না। লেবুটি ফেঁটে গিয়ে তার শার্টটিকে নষ্ট করে দিল।
তাদের প্রধান তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলছে- ‘সাবাস, এই টাকা দিয়ে সাবান কিনে শার্টটি ধুঁয়ে নিও’।
মিলিটারিটি বলল - ‘তাহলে আরোও ৫০ টাকা দিন, প্যান্টটিও ধুঁতে হবে’।
তাদের প্রধান তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলছে- ‘সাবাস, এই টাকা দিয়ে সাবান কিনে শার্টটি ধুঁয়ে নিও’।
মিলিটারিটি বলল - ‘তাহলে আরোও ৫০ টাকা দিন, প্যান্টটিও ধুঁতে হবে’।
এক মহীলা বাসে সীট না পেয়ে বলছে -
এক মহীলা বাসে সীট না পেয়ে বলছে -
আমাকে যদি সীটে বসতে দেন, তাহলে আমি দেখাবো কোথায় আমার এপেন্ডিসাইটিসের অপারেশানটা হয়েছিল।
সাথে সাথে কিছু ছেলে সীটে জায়গা করে দিল। মহিলাটি জানালার পাশে বসে আছে। এবার একটি ছেলেটি বলছে -
এখন দেখান আপনার অপারেশানটি কোথায় হয়েছিল?
বাসটি একটি হাসপাতালের কাছে এলে মহিলাটি সাথে সাথে বলে উঠল -
‘ঐ তো, এখানেই হয়েছিল’।
আমাকে যদি সীটে বসতে দেন, তাহলে আমি দেখাবো কোথায় আমার এপেন্ডিসাইটিসের অপারেশানটা হয়েছিল।
সাথে সাথে কিছু ছেলে সীটে জায়গা করে দিল। মহিলাটি জানালার পাশে বসে আছে। এবার একটি ছেলেটি বলছে -
এখন দেখান আপনার অপারেশানটি কোথায় হয়েছিল?
বাসটি একটি হাসপাতালের কাছে এলে মহিলাটি সাথে সাথে বলে উঠল -
‘ঐ তো, এখানেই হয়েছিল’।
কার্তিকদা বলছে, ‘ইন্ডিয়াতে যা হই নি আমেরিকাতে তাই হলো’।
কার্তিকদা বলছে, ‘ইন্ডিয়াতে যা হই নি আমেরিকাতে তাই হলো’।
কি হলো!?
এক আমেরিকার মেয়ের কাছে গেলাম, হাত ধরলাম, আর ইন্ডিয়াতে যা হই নি তাই হলো।
কি হলো আর!?
মেয়েটি কিছুই বলল না। তারপর আমি মেয়েটির সাথে তার বাড়ি গেলাম। আর ইন্ডিয়াতে যা হই নি তাই হলো।
তা হলো...?
মেয়েটির বাসায় গিয়ে তার বেডরুমে গেলাম। আর ইন্ডিয়াতে যা হই নি তাই হলো।
আর কি হলো, বলো না?
মেয়েটি কিছুই বলল না। তার স্বামী এলো। আর....
আর? আর কি হলো!?
আর কি হবে? ইন্ডিয়াতে যা হয়, তাই হলো। ইচ্ছামতো পেটালো।
কি হলো!?
এক আমেরিকার মেয়ের কাছে গেলাম, হাত ধরলাম, আর ইন্ডিয়াতে যা হই নি তাই হলো।
কি হলো আর!?
মেয়েটি কিছুই বলল না। তারপর আমি মেয়েটির সাথে তার বাড়ি গেলাম। আর ইন্ডিয়াতে যা হই নি তাই হলো।
তা হলো...?
মেয়েটির বাসায় গিয়ে তার বেডরুমে গেলাম। আর ইন্ডিয়াতে যা হই নি তাই হলো।
আর কি হলো, বলো না?
মেয়েটি কিছুই বলল না। তার স্বামী এলো। আর....
আর? আর কি হলো!?
আর কি হবে? ইন্ডিয়াতে যা হয়, তাই হলো। ইচ্ছামতো পেটালো।
পাশাপাশি দুই দেশের দুই রাজার মাঝে তাদের
পাশাপাশি দুই দেশের দুই রাজার মাঝে তাদের সেনাপতিদের নিয়ে খুব অহংকার ছিল। উভয়েই দাবী করতো তাদের সেনাপতি খুব দক্ষ এবং বিচক্ষণ। তাই একবার দুই সেনাপতিকে একই মঞ্চে এনে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হলো। প্রথম সেনাপতি মঞ্চে উঠে বাতাসে শাঁ শাঁ করে তলোয়ার চালিয়ে কসরৎ দেখাত লাগলো। এক পযা'য়ে শাঁ করে তলোয়ার চালিয়ে একটা উড়ন্ত
মাছিকে দু' টুকরা করে ফেলে দিল।
সবাই হাত তালি দিয়ে বাহবা জানালো। এবার দ্বিতীয় সেনাপতি মঞ্চে এলো । বিভিন্ন কসরৎ দেখানোর পর সেও একটা উড়ন্ত মাছিকে দেখে শাঁ করে তলোয়ার চালালো কিন্ত মাছিটা তখনো উড়তেই লাগলো। এবার সবাই বলে উঠলো কি হলো মাছি তো এখনো উড়ছে। সেনাপতি হাসি মুখে গব' ভরে বললো; উড়লে কি হবে খুব সূক্ষভাবে মাছিটার শরীরের এমন একটা অংশ কেটে দিয়েছি যে জীবনেও ওটা আর বাবা হতে পারবেনা।
মাছিকে দু' টুকরা করে ফেলে দিল।
সবাই হাত তালি দিয়ে বাহবা জানালো। এবার দ্বিতীয় সেনাপতি মঞ্চে এলো । বিভিন্ন কসরৎ দেখানোর পর সেও একটা উড়ন্ত মাছিকে দেখে শাঁ করে তলোয়ার চালালো কিন্ত মাছিটা তখনো উড়তেই লাগলো। এবার সবাই বলে উঠলো কি হলো মাছি তো এখনো উড়ছে। সেনাপতি হাসি মুখে গব' ভরে বললো; উড়লে কি হবে খুব সূক্ষভাবে মাছিটার শরীরের এমন একটা অংশ কেটে দিয়েছি যে জীবনেও ওটা আর বাবা হতে পারবেনা।
Subscribe to:
Posts (Atom)